মোবাইলে ছবি এডিট করার সেরা সফটওয়্যার - ফ্রি এবং প্রিমিয়াম ভার্সন!

হাসিবুর
লিখেছেন -
0

ছবি এবং ভিডিও এডিট আগে শুধুমাত্র কম্পিউটারের মাধ্যমে করা সম্ভব ছিল। কিন্তু বর্তমানে আর সেদিন নেই। টাচ মোবাইল ব্যবহারের চাহিদা এবং ফোনের মাধ্যমে কাজের পরিধি দিন দিন বৃদ্ধি হতেই চলছে। আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন ব্যবহার করে ছবি এডিটিং এর মতো কঠিন কাজ করতে পারবেন সহজেই।

আমরা জানি, স্মার্টফোনে ব্যবহৃত জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম এন্ড্রয়েড। এন্ড্রয়েড ফোন স্মুথভাবে ব্যবহারের জন্য আছে লাখ লাখ অ্যাপস। যদি গুগল প্লে স্টোর -এ গিয়ে ছবি এডিট সফটওয়্যার লিখে সার্চ করেন তবে আপনি হাজার হাজার ছবি এডিট করার apps দেখতে পারবেন।

কিন্তু এসকল অ্যাপের মধ্য বেশিরভাগ অ্যাপ্লিকেশন ভালোমানের ছবি এডিট করতে পারে না। এতবেশি সফটওয়্যারের মধ্যে খুব সামান্য সংখ্যক সফটওয়্যার আছে যেগুলো ব্যবহার করে প্রফেশনালি ছবি এডিট করা যায়।

লাখ লাখ ছবি এডিট করার অ্যাপের মধ্যে আপনার পক্ষে সেরা সফটওয়্যারটি বেছে নেয়া খুবই কঠিন কাজ হবে বলে মনে করি। তাই আমরা আজকে আলোচনা করবো মোবাইলে ছবি এডিট করার সফটওয়্যার। লেখাটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন আশা করছি উপকৃত হবেন এবং সহজেই সেরা সফটওয়্যারটি বেছে নিতে পারবেন।

ছবি এডিট করার সফটওয়্যার

(toc) #title=(সুচিপত্র)

ছবি এডিট করার সেরা ২০টি সফটওয়্যার (২০২৪)

২০২৪ সালে ছবি এডিট করার জন্য অনেক সফটওয়্যার পাওয়া যাচ্ছে যা ফিচারসমৃদ্ধ এবং ব্যবহারকারীদের জন্য সহজ। নিচে ২০টি সেরা ছবি এডিটিং সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করা হলো:

এই সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে আপনার প্রয়োজন এবং দক্ষতার উপর ভিত্তি করে উপযুক্ত সফটওয়্যার বেছে নিতে পারেন। পেশাদারদের জন্য Photoshop Express এবং Lightroom সর্বাধিক ব্যবহৃত, অন্যদিকে Canva এবং Pixlr সহজ ও দ্রুত এডিটিংয়ের জন্য জনপ্রিয়।

Snapseed

Snapseed

Snapseed খুবই জনপ্রিয় একটি ছবি এডিট করার অ্যাপ। এখন পর্যন্ত গুগল প্লে স্টোর থেকে এটি ১০০ মিলিয়নের বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে এবং ৪.৩ স্টার রেটিং সহ প্রায় ১.৭ মিলিয়নের বেশি রিভিউ রয়েছে। এই অ্যাপের ফাইল সাইজ মাত্র ৮৩ মেগাবাইট।

স্ন্যাপসিড একটি প্রফেশনাল মানের ছবি এডিটিং অ্যাপ। অ্যাপলিকেশনটি স্বয়ং গুগল কোম্পানি দ্বারা ডেভেলপ করা হয়েছে। এতে করে বুঝতেই পারছেন কেমন হবে হবে এডিটিং করার জন্য। অ্যাপটি ব্যবহার করে আপনি প্রায় সকল ধরনের কাজ করতে পারবেন।

অ্যাপের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের টুলস ও ফিচারস রয়েছে যেমন: Tune image, Glamoure, Selective filter brush, Curves, Face pose, Crop, Lens blur, Face enhance, Frames ইত্যাদি সহ আরও বিভিন্ন ফিচার আপনি এখানে পেয়ে যাবেন। যেগুলি ব্যবহার করে ছবিকে আপনার মনের মতো করে এডিট করতে পারবেন।

(getButton) #text=(Install) #icon=(download)

VSCO: Photo & Video Editor

VSCO: Photo & Video Editor

VSCO অ্যাপের প্রধান ফিচার হল এর ফিল্টার। এই অ্যাপের সাইজ শুধুমাত্র ৫২ মেগাবাইট। এই অ্যাপ এখন পর্যন্ত গুগল প্লে স্টোর থেকে ১০০ মিলিয়নের বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে এবং ৪.২ স্টার রেটিং সহ ১.৩৩ মিলিয়ন রিভিউ রয়েছে। এই অ্যাপটি ব্যবহার করে আপনি কোনও রকম এডিটিং ছাড়াই এক ক্লিক করে ছবির রং, রূপ পরিবর্তন করে দিতে পারবেন। এজন্যে এই অ্যাপের অনেকগুলি ফিল্টার অপশন রয়েছে।

এছাড়াও VSCO APP থেকে ছবি ম্যানুয়াল ভাবে এডিট করার জন্য বেশ কিছু টুল আপনি পেয়ে যাবেন যেমন: VIDEO EDITOR, VSCO MONTAGE. Advanced photo editing tools like HSL and Split Tone, VSCO’s preset library with over 200+ presets.

আরও জানুন: গেম খেলে টাকা ইনকাম করার সেরা অ্যাপস – শুরু করুন এখনই!

Lightroom

Lightroom

কম্পিউটারের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফটো এডিটিং সফটওয়্যার হচ্ছে Adobe photoshop. আর Adobe Lightroom হল একই কোম্পানির ছবি এডিটিং মোবাইল অ্যাপ। আমার ব্যক্তিগত ভাবে Lightroom ফটো এডিটিং অ্যাপটিকে অনেক ভালো লাগে। অ্যাপটি বর্তমানে অনেক বেশি জনপ্রিয়। এই অ্যাপের স্পেশাল কিছু ফিচারের কারণে অন্য সকল অ্যাপ্লিকেশন থেকে আলাদা।

যেমন: অন্ধকারে তোলা যেকোনও ছবিকে সহজে আলোকিত করতে পারে। আরও অনেক ফিল্টার আছে যেগুলোর মাধ্যমে খুব সহজে ছবির কালার পরিবর্তন, স্টাইল এবং লুক চেঞ্জ করা যায়। এছাড়াও আছে অটো মুড ফিচার। যার দ্বারা এক ক্লিক করেই ছবির রুপ পরিবর্তন করতে পারবেন।

Lightroom অ্যাপের আরও একটি বিশেষত্ব হ'ল Pre-set ফিল্টার। এটি ব্যবহার করে সহজে ইউটিউবের জন্য থাম্বনেইল ও ফেসবুকে পোস্টের জন্যে পিকচার তৈরি করতে পারবেন। প্রি সেট ছবির মধ্যে ম্যানুয়ালি এডিট করতে চান সেটির জন্য এখানে কনট্রাস্ট, লাইট এক্সপোজার ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের অপশন রয়েছে যেগুলো আপনি ম্যানুয়ালি পরিবর্তন এবং এডিট করতে পারবেন।

Picsart AI Photo Editor, Video

Picsart AI Photo Editor, Video

PicsArt অত্যন্ত পাওয়ারফুল একটি এন্ড্রয়েড ফটো এডিটিং অ্যাপ। এই অ্যাপের সাইজ শুধুমাত্র ৩৬ মেগাবাইট। সফটওয়্যারটি এখন পর্যন্ত গুগল প্লে স্টোর থেকে ১ বিলিয়নের বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে এবং ৪.২ স্টার রেটিং সহ ১০ মিলিয়ন রিভিউ রয়েছে। এই অ্যাপটির সম্পর্কে নতুন করে আলোচনা করা কিছু নেই।

ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে খুবই পছন্দের একটি অ্যাপ। এই অ্যাপের মধ্যে রয়েছে প্রচুর ফিচার যেমন: Effects, Tools, Cutout, Beatify, Lense Flare, Add Photo, Text, Border, Frame, Fit, Brushes, Mask, Draw, Shape Mask, Callout. অ্যাপটি ওপেন করে এডিট মুডে চলে গেলে আপনি উক্ত অপশনগুলো দেখতে পারবেন। এই গুলোর প্রত্যেকটার আন্ডারে আরো সকল ফিচার পাবেন।

এই অ্যাপের সাহয্যে আপনি যেকোন ধরনের ব্যানার, পোস্টার বানাতে পারবেন এবং লোগো তৈরি করে নিতে পারবেন। কাজ করার সময় কোনও অংশ অনাকাঙ্খিত ভাবে ডিলিট হয়ে গেলে বা কোন সমস্যা হলে সেটি আনডো ও রিডো করতে পারবেন। আরও পাবেন ১০০+ ফন্টের লাইব্রেরি। আপনার ডিজাইনের কাজগুলোকে PicsArt এ রেজিস্ট্রেশন করে ফাইল সেভ করে নিতে পারবেন।

আরও জানুন: বাংলা ফন্ট ডাউনলোড করার ওয়েবসাইট

Pixlr

Pixlr

Pixlr হলো একটি জনপ্রিয় ছবি এডিটিং অ্যাপ, যা ব্যবহার করা সহজ এবং প্রফেশনাল মানের এডিটিংয়ের জন্য পরিচিত। এটি বিনামূল্যে পাওয়া যায় এবং মোবাইল ও ওয়েব প্ল্যাটফর্মে ব্যবহার করা যায়। অ্যাপটি দিয়ে আপনি দ্রুত ছবি ক্রপ, রিসাইজ, ফিল্টার প্রয়োগ, টেক্সট যোগ সহ আরও অনেক কিছু করতে পারবেন।

Pixlr অ্যাপের বৈশিষ্ট্যসমূহ

  1. ইউজার-ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস: Pixlr-এর ইন্টারফেস সহজ এবং যে কেউ এটি ব্যবহার করতে পারবে।
  2. বিভিন্ন টুলস এবং ইফেক্টস: অ্যাপে প্রচুর ফিল্টার, স্টিকার, এবং ইফেক্টস রয়েছে যেগুলি ছবিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে সহায়ক।
  3. কোলাজ তৈরির সুবিধা: Pixlr-এ একাধিক ছবিকে একত্রিত করে সহজেই আকর্ষণীয় কলাজ তৈরি করা যায়।
  4. রিয়েল-টাইম এডিটিং: ছবি এডিট করার সময় সাথে সাথেই ফলাফল দেখতে পারবেন, যা এডিটিংকে আরও সহজ করে তোলে।
  5. ফ্রি এবং প্রিমিয়াম সংস্করণ: ফ্রি ভার্সনেও ভালো মানের এডিটিং করা সম্ভব। তবে প্রিমিয়াম সংস্করণে আরও কিছু উন্নত টুলস পাওয়া যায়।

যারা সহজ কিন্তু কার্যকরী ছবি এডিটিং অ্যাপ খুঁজছেন, তাদের জন্য Pixlr একটি আদর্শ সমাধান।

Photoshop Express Photo Editor

Photoshop Express Photo Editor

Adobe-এর Photoshop Express Photo Editor একটি জনপ্রিয় ও সহজেই ব্যবহারযোগ্য ছবি এডিট অ্যাপ। এটি বিশেষত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য তৈরি, যেখানে আপনি আপনার ছবিগুলোকে দ্রুত ও সহজে এডিট করতে পারবেন।

অ্যাপের প্রধান ফিচারসমূহ:

  1. সহজ ইন্টারফেস: ইউজার ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস যা নতুন ব্যবহারকারীদের জন্যও সহজ।
  2. বিভিন্ন টুলস: ফটো ক্রপ, রোটেট, ব্রাইটনেস ও কনট্রাস্ট অ্যাডজাস্টমেন্ট সহ নানা দরকারি টুলস।
  3. ফিল্টার ও ইফেক্টস: বিভিন্ন স্টাইলিশ ফিল্টার ও ইফেক্ট ব্যবহার করে ছবির গুণগত মান বাড়ানো যায়।
  4. অটো ফিক্স: এক ক্লিকে ছবির রঙ ও কনট্রাস্ট অটোমেটিক ভাবে ঠিক করা যায়।
  5. কোলাজ মেকার: একাধিক ছবি দিয়ে সুন্দর কোলাজ তৈরি করা যায়।
  6. অ্যাডভান্সড টাচ-আপ টুলস: ছবির ত্রুটি সংশোধন ও মুখের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য উন্নত টুলস।

এই অ্যাপটি ছবি এডিটের ক্ষেত্রে যারা দ্রুত ও সহজ সমাধান খুঁজছেন, তাদের জন্য আদর্শ। আপনি যদি মোবাইল থেকে প্রফেশনাল মানের ছবি এডিট করতে চান, তবে Photoshop Express Photo Editor একটি চমৎকার অপশন।

Afterlight Photo Editor

Afterlight অ্যাপের সাইজ মাত্র ৩৬ মেগাবাইট। এই অ্যাপটি এখন পর্যন্ত গুগল প্লে স্টোর থেকে ১০ মিলিয়ন বারেরও বেশি ডাউনলোড করা হয়েছে এবং ৪.০ স্টার রেটিং সহ ৭০,০০০+ রিভিউ রয়েছে। Afterlight অ্যাপের স্পেশালাটি হলো এটির সাহায্যে আপনি প্রকৃতির ছবিতে খুব সুন্দর সুন্দর ইফেক্ট দিতে পারবেন। যেমন: নদী, সাগর, পাহাড়-পর্বত, বাগান, বন ইত্যাদি।

এই ধরনের ছবি যেখানে লাইট কমবেশি, কালার কন্ট্রোল প্রচুর এডজাস্টমেন্ট সহ বিশেষ করে লাইট কন্ট্রোল করার অনেক গুলো টুল আছে। যেগুলোর সাহায্যে আপনি ছবিতে খুবই চমৎকার ইফেক্ট দিতে পারবেন।

PhotoDirector

PhotoDirector

PhotoDirector একটি জনপ্রিয় ফটো এডিটিং সফটওয়্যার, যা মূলত CyberLink দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। এটি ব্যবহারকারীদের সহজে এবং প্রফেশনাল মানের ফটো এডিট করতে সহায়তা করে। PhotoDirector-এর মাধ্যমে আপনি আপনার ফটোতে বিভিন্ন এফেক্ট, ফিল্টার এবং রঙের সমন্বয় করতে পারেন।

PhotoDirector-এর মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:

  1. Creative Effects: নানা ধরনের আর্টিস্টিক এফেক্ট এবং ফিল্টার, যা আপনার ফটোগ্রাফিতে নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে।
  2. Layer Editing: লেয়ার ভিত্তিক এডিটিং সিস্টেম, যা প্রফেশনালদের জন্য অত্যন্ত কার্যকর।
  3. AI Tools: বিভিন্ন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স টুল যা ফটো থেকে অবাঞ্ছিত বস্তু মুছে ফেলতে এবং ফটো রিটাচিং-এ সাহায্য করে।
  4. Face & Body Beautification: মুখ ও শরীরের আকৃতি পরিবর্তনের জন্য নানা টুলস, যা আপনার ফটোকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে।
  5. Color Grading: প্রফেশনাল মানের কালার গ্রেডিং এবং টোন অ্যাডজাস্টমেন্ট ফিচার।

PhotoDirector সফটওয়্যারটি ইউজার ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস এবং উন্নত এডিটিং ক্ষমতার কারণে ফটোগ্রাফার এবং ডিজাইনারদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়।

AirBrush: Photo/Video Editor

AirBrush

AirBrush হচ্ছে একটি কুল টাইপ এন্ড্রয়েড ফটো এডিটিং সফটওয়্যার। এই অ্যাপের সাইজ শুধুমাত্র ৬২ মেগাবাইট। এই অ্যাপ PIXOCIAL TECHNOLOGY (SINGAPORE) PZTE LTD কোম্পানি দ্বারা ডেভেলপ করা হয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত গুগল প্লে স্টোর থেকে ৫০ মিলিয়নের বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে এবং ৪.২ স্টার রেটিং সহ ১ মিলিয়নের বেশি রিভিউ রয়েছে।

AirBrueh অ্যাপ মেয়েদের কাছে খুবই পছন্দের একটি এডিটিং অ্যাপ। যেকোনও ছবির চেহারার উপরে যদি দাগ অথবা পিম্পল থাকে তবে তা খুব সহজেই পরিষ্কার করে নেয়া যায়। চেহারা এবং চুলের কালার চেঞ্জ করার জন্য খুব পারাফেক্ট এটি।

যদি আপনার চেহারা নিয়ে খুব চিন্তিত থাকেন তবে এই অ্যাপটি আপনার জন্য হতে পারে সেরা চয়েজ। এছাড়াও এই অ্যাপের মধ্যে আরও বেশ কিছু ফিচার আপনি পাবেন যেমনঃ make Whiten Teeth and Brighten Eyes, Blemish and Pimple Remover, Real-Time, Editing Technology, Radiant Filters. Perfect Skin- edit tan your skin, Natural.

আরও জানুন: 2024 সালের সেরা ফ্রি ভিপিএন: বিনামূল্যে নিরাপদ ব্রাউজিং উপভোগ করুন

উপসংহার

ছবি এডিট করার সফটওয়্যারগুলি আমাদের সৃজনশীলতাকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়তা করে। এই সফটওয়্যারগুলির মাধ্যমে ছবি এডিট করা, নতুন ইফেক্ট যোগ করা, এবং প্রফেশনাল মানের গ্রাফিক্স তৈরি করা সম্ভব হয়। সহজ ব্যবহারযোগ্যতা এবং উন্নত ফিচারগুলির কারণে এগুলি আজকের ডিজিটাল যুগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক সফটওয়্যার বেছে নিলে, আপনার সৃজনশীল কাজের মান বৃদ্ধি পাবে এবং ছবির সৌন্দর্য আরও বেশি ফুটে উঠবে। তবে, ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী উপযুক্ত সফটওয়্যার নির্বাচন করা জরুরি।

আপনার মতামত জানান এখানে

0 কমেন্ট

আর্টিকেল সম্পর্কিত তথ্য জানতে কমেন্ট করুন। আপনার প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

কমেন্ট করুন (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. explore more
Ok, Go it!