আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত পাঠক, ঈদুল আজহা অর্থাৎ কোরবানির ঈদ কত তারিখ? এ বিষয়ে যারা জানতে চান তাদের জন্য এই লেখাটি খুবই গুরুত্বপুর্ণ। কেননা, ঈদের সময় জানা আমাদের জন্য খুবই জরুরি। আমাদের ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের জন্য প্রতি বছরে মহান আল্লাহ তায়ালা দুটি আনন্দের উৎসব নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন। তন্মধ্যে একটি হলো ঈদুল ফিতর অপরটি ঈদুল আজহা।
মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের কাছে দ্বিতীয় আনন্দের উৎসব ঈদুল আযহা অর্থাৎ কুরবানির ঈদ। যারা ঈদ নিয়ে ব্যতিব্যস্ত হয়ে গেছেন এবং কোরবানির পশু কেনার জন্যে উদ্বিগ্ন হয়ে আছেন তারা আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে ঈদুল আজহা ২০২৪ কত তারিখে বাংলাদেশ হবে তা জানতে পারবেন।
আমরা আপনাকে ২০২৪ সালের কোরবানি ঈদ কত তারিখ হবে তার সম্পর্কে নির্ভুল তথ্য জানিয়ে দিবো। তাই প্রত্যক মুসলিম ভাই-বোনের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার। তবে চলুন জেনে নেই কুরবানির ঈদ কবে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
(toc) #title=(পোষ্ট সূচিপত্র)
কোরবানির ঈদ সামনে রেখে কিছু কথা
আমাদের জন্য খুব শীঘ্রই সামনে অপেক্ষা করছে কোরবানির ঈদ অর্থাৎ ঈদুল আযহা ২০২৪। ঈদুল আযহার জন্য আমরা প্রিয়জনদের সাথে বছরের এই দিনটি কাটাতে চাই একসাথে। যারা বাড়ি থেকে কর্মস্থলের জন্যে দূরে অবস্থান করছে তারা ঈদুল আযহার ঈদ উদযাপন করার জন্য বাড়িতে আসতে চাই।
সবাই সকলের সাথে ঈদের আনন্দকে ভাগাভাগি করে নিতে চাই। তাই আমাদের জন্যে আমাদের কর্মব্যস্ততাকে শেষ করে এই ঈদে আনন্দ উদযাপন করার জন্য সময় বাহির করা উচিত। তাই আপনি যদি ২০২৪ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে হবে সেটা জেনে নেন তাহলে আপনার সকল কর্মপরিকল্পনা নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করে পরিবারের সাথে একত্রিত হতে পারবেন।
ছোটবেলা থেকেই দেখছি যে ঈদুল আযহায় বিপুল সমারহে বিভিন্ন ধরনের পশু কোরবানি করা হয়। আর এটা নিয়ে আমাদের বাড়িতে ছোটদের মাঝে আনন্দের কোনো সীমা থাকেনা। পবিত্র ঈদুল আযহা এই বছর নির্দিষ্ট সময়ে অনুষ্ঠিত হবে। আপনাদের যারা ঈদুল আযহা কত তারিখ ২০২৪ হবে জানতে চেয়েছেন তারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এখনই জানতে পারবেন। পাশাপাশি আরো পরতে কোরবানি কাদের ওপর ফরজ ও কুরবানী কার উপর ওয়াজিব।
কোরবানির ঈদ কত তারিখ জেনে নিন
সৌদি আরবে কোরবানির ঈদ চলতি বছরের জুন মাসের ১৬ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা গেছে। সাধারণত আমাদের দেশে সৌদি আরবের পরের দিন কোরবানির ঈদ পালন করা হয়। সেই হিসাবে জুন মাসের ১৭ তারিখ বাংলাদেশে কোরবানির ঈদ পালিত হবে। তবে হ্যাঁ চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে তারিখ পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
২০২৪ সালে বাংলাদেশে পবিত্র ঈদ উল আযহা অনুষ্ঠিত হবে ১৭ জুন, ২০২৪ তারিখ রোজ সোমবার। ইসলামিক হিজরি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ঈদুল আযহা জিলহজ মাসের ১০ তারিখ সকাল থেকে ১২ তারিখ সূর্যাস্ত পর্যন্ত।
পবিত্র ঈদুল ফিতরের হিসেব অনুযায়ী কুবানির ঈদ অনুষ্ঠিত হবে জুন মাসের ১৭ তারিখ। তবে হ্যাঁ চাঁদের উপর নির্ভরশীল হয়েই পবিত্র ঈদুল আজহা অনুষ্ঠিত হবে। আপনারা উপরে উল্লেখিত তারিখ অনুসারে ঈদুল আযহার যাবতীয় কর্মকান্ড সম্পাদন করতে পারবেন।
কোরবানির ঈদের তারিখ যেভাবে নির্ধারণ করা হয়
হিজরি বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী ঈদুল আযহা অর্থাৎ কুরবানি ঈদ জিলহজ্জ্ব মাসের ১০ তারিখ থেকে শুরু করে ১২ তারিখ পর্যন্ত পালন করা হয়। এই তিন দিনকে বলা হয় ইয়াওমুল আযহা বা ঈদের দিন। ঈদুল আযহার কুরবানি করা সামার্থবান মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ওয়াজিব ইবাদত।
হিজরি চন্দ্র বছরের গণনা অনুসারে, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার মাঝে ২ মাস ১০ দিন ব্যবধান থাকে। দিনের হিসেবে যা সর্বোচ্চ ৭০ দিন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ২০২৩ সালে ঈদুল ফিতর পালন হয়েছিল ২ মে এবং ঈদুল আযহা অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২৯ জুন। এই দুই ঈদের মধ্যে ব্যবধান ছিল ৭০ দিন।
ঈদুল আযহা বা কুরবানির ঈদের গুরুত্ব
ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা এই দুটি ধর্মীয় উৎসব মুসলিমদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই উৎসব গুলো মুসলিমদের জীবনে অনেক গুরুত্ব বাহন করে। মহান আল্লাহ পাকের নৈকট্য অর্জন করা মুমিনের জীবনের একমাত্র আরাধনা। কুরবানি হল প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ পাকের নৈকট্য অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।
কুরবানি করার মাধ্যমে মুমিনরা তাদের জান-মাল, সম্পদ, ইচ্ছা-আকাঙ্ক্ষা সকলকিছু মহান আল্লাহ তায়ালার জন্য উৎসর্গ করে। এটি মুমিনদের অন্তরের কৃপণতা এবং হিংসা-বিদ্বেষ দূরে ঠেলে দেয় এবং তাদেরকে আল্লাহর প্রতি আনুগত্য এবং ভক্তিশীল করে তোলে।
কুরবানির ঈদ পালন করার মাধ্যমে সারাবিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলিমগণ আল্লাহ তায়ালার প্রিয় বান্দা এবং নবী হযরত ইব্রাহিম (আ.) ও হযরত ইসমাইল (আ.) এর অতুলনীয় আনুগত্য এবং মহান ত্যাগের পুণ্যময় স্মৃতি বহন করে।
হযরত ইব্রাহিম (আ.) আল্লাহর নির্দেশে তার প্রিয় পুত্র হযরত ইসমাইল (আ.) কে কুরবানি করার জন্য প্রস্তুত ছিলেন। কিন্তু আল্লাহ তায়ালার রহমতে শেষ মুহূর্তে হযরত ইসমাইল (আ.)-এর পরিবর্তে একটি দুম্বা কোরবানি করা হয়। এই ঘটনা থেকে মুমিনরা শিক্ষা লাভ করে যে, আল্লাহর জন্য সবকিছুই ত্যাগ করা যায়।
ঈদের ইতিহাস
প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মাদ (সা.)-এর মক্কার ১৩ বছরের জীবনে রোজা এবং ঈদের পালন করার বিধান প্রচলিত ছিল না। আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে তিনি ৬২২ খ্রিষ্টাব্দে মদিনায় হিজরত করেন। মদিনায় প্রিয় নবীর আগমনের পূর্বে নওরোজ এবং মেহেরজান এই দুটি নামের উৎসব প্রচলিত ছিল। মদিনাবাসীরা নববর্ষ উপলক্ষে নওরোজ ও বসন্ত উপলক্ষে মেহেরজান উৎসব পালন করত।
আনাস ইবনে মালিক (রা) বর্ণনা করেছেন, জাহেলি যুগের অধিবাসীরা প্রতিবছর দুটি দিনে উৎসব পালন করত। হযরত মোহাম্মাদ (সা.) মদিনায় এসে বললেন, ‘তোমাদের জন্য দুটি দিন ছিল, তোমরা ফুর্তি করতে। আল্লাহ এখন তোমাদের ঐ দুটি দিনের পরিবর্তে আরো বেশি উত্তম দুটি দিন সুনির্দিষ্ট করে দিয়েছেন ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা। (নাসায়ি: ২০২১, মিশকাত: ১৪৩৯)
মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সা.)-এর দাওয়াতে মদিনার অনেকেই ইসলাম কবুল করে। নওরোজ এবং মেহেরজান তাঁদের জন্য নিষিদ্ধ হয়ে যায়। তাঁরা মহানবী (সা.)-র কাছে এসে বৈধ উৎসবের বাসনা প্রকাশ করেন। আরো দুটি বছর কেটে যায়। ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দে রমজানের রোজা ফরজ হয়। এ সময় আল্লাহ তায়ালা জাহেলি যুগের দুটি উৎসবের পরিবর্তে ইসলামে দুটি উৎসব প্রবর্তন করেন। একটি হল ঈদুল ফিতর অন্যটি ঈদুল আজহা।
এই দুটি উৎসবে মুসলিমরা পারস্পরিক ভালোবাসা, ভ্রাতৃত্ব, প্রীতি এবং সৌহার্দ্যের অনুপম দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করে। ভেদাভেদ ভুলে যায় সকলে হিংসা দেয় দূরে ঠেলে। আল্লাহ এমন বরকতময় দুটি উৎসব আগে আর কোনও উম্মতকে উপহার দেননি।
ঈদুল আযহার কুরবানি করার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলী
- মুসলমান হতে হবে
- প্রাপ্তবয়স্ক হতে হবে
- বালেগ হতে হবে
- সুস্থ থাকতে হবে
- স্বাধীন হওয়া লাগবে
- নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হতে হবে
যে ব্যক্তি কুরবানি দিবেন, তার জন্য ঈদুল আযহার দিন সূর্য উদয় হওয়ার পর থেকে ঈদুল আযহার দিন সূর্যাস্ত হওয়ার পূর্ব মহুর্ত পর্যন্ত কুরবানি করা বৈধ।
কুরবানী কত ভাগে করা যায়
প্রত্যেক অংশীদারের অংশ কোরবানির পশুতে সমান হতে হবে। কারো অংশ অন্যের অংশ থেকে কম হতে পারবে না। যেমন কারো দেড় ভাগ, কারো আধা ভাগ। যদি এমন হয় তাহলে কোনো শরিকের কোরবানি শুদ্ধ হবে না। (বাদায়েউস সানায়ে: ৪/২০৭)
উট, গরু, মহিষ সাত ভাগে এবং সাতের কমে যেকোনো সংখ্যা যেমন দুই, তিন, চার, পাঁচ এবং ছয় ভাগে কোরবানি করা জায়েয। (মুসলিম, হাদিস: ১৩১৮; বাদায়েউস সানায়ে: ৪/২০৭)
কোরবানির মাংস কতদিন রাখা যাবে
কোরবানিকৃত পশু থেকে কোরবানি দাতা যে পরিমাণ গোশত পান, সাধারণত তন্মধ্যে থেকে কিছু অংশ গরিব, অসহায়, মিসকিনদের মাঝে দিয়ে দেন এবং নিজেরা কিছু অংশ খান আর বাকি কিছু অংশ সংরক্ষণ করে রাখেন।
অনেকেই আছেন যারা আবার কোরবানির কোনো গোশত সংরক্ষণ করে রাখেন না। হয়তো সবটুকু খেয়ে ফেলেন নয়তো সবটুকুই দান করে দেন।
তাঁদের মাঝে অনেকেই মনে করেন যে, কোরবানির মাংস তিন দিনের বেশি রাখা যায় না। কিন্ত তাদের এমন ধারণা সঠিক না। আপনি চাইলে কোরবানির মাংস যতদিন ইচ্ছা ততদিন সংরক্ষণ করতে পারবেন এবং খেতে পারবেন। এতে শরিয়তে কোনও বাধা নেই। আশা করছি কোরবানির মাংস কতদিন রাখা যাবে সে সম্পর্কে বুঝতে পারছেন।
কুরবানীর গোশত বন্টন করার নিয়ম
আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে কোরবানি করা পশুর গোশত বন্টন করার একটি সুনির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। মহানবী হযরত মোহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোরবানির পশুর গোশত বন্টন করার নিয়মও বলে দিয়েছেন।
আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোরবানির গোশত একভাগ নিজের পরিবারকে খাওয়াতেন, একভাগ গরীব প্রতিবেশীদের দিতেন এবং একভাগ গরিব-মিসকিনদের দিতেন।
এছাড়া ইবন মাসঊদ (রা.) কোরবানীর গোশত তিন ভাগ করে একভাগ নিজেরা খেতেন, একভাগ যাকে চাইতেন তাকে খাওয়াতেন এবং একভাগ ফকির-মিসকিনকে দিতেন বলে উল্লেখ রয়েছে।
কোরবানির গোশত আত্মীয়স্বজন, গরিব মিসকিনদের মাঝে বিতরণ না করাটা খুবই জঘন্য কাজ। এতে করে কৃপণতা প্রকাশ পায়। কারণ কোরবানির মাধ্যমে কুরবানিদাতা হিংসা, অহংকার থেকে নিরাপদ থাকেন এবং তার অন্তর পরিশুদ্ধ থাকে।
আল্লাহ তায়ালাও এটাই চান এবং বলেছেনও তাই- মনে রেখো, কোরবানির জন্তুর গোশত অথবা রক্ত আল্লাহর কাছে কখনই পৌঁছে না; বরং তার কাছে কেবলমাত্র তোমাদের তাকওয়াই পৌঁছে। (সূরা হজ: ৩৭)
কোরবানির মাংস কয় ভাগে ভাগ করতে হয়
বিখ্যাত সাহাবি ইবনে মাসুদ রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, তার কোরবানির পশুর গোশত তিনটি ভাগ করতেন, এক ভাগ নিজেরা খেতেন, এক ভাগ যাকে ইচ্ছে তাকে খাওয়াতেন এবং এক ভাগ ফকির মিসকিনদের খাওয়াতেন।
তবে হ্যাঁ কোরবানির গোশত তিন ভাগে ভাগ করা অপরিহার্য নয়, কিন্ত এভাবে করাটাই উত্তম এমনটাই জানিয়েছেন অভিজ্ঞ আলেমরা। অভিজ্ঞ আলেমরা বলছেন, হযরত মুহাম্মদ (স.) কে অনুসরণ করে কোরবানির গোশত তিন ভাগে ভাগ করে দেওয়া সৌন্দর্যের অংশ। এক্ষেত্রে কেউ চাইলে তিন ভাগ নাও করতে পারেন। তাতে ধর্মীয় দৃষ্টিতে কোনও বাধা নেই।
ইসলামি গবেষণা প্রতিষ্ঠান মারকাযুদ্ দাওয়াহ আল ইসলামিয়ার মাসিক গবেষণাপত্র আল কাউসারে এই বিষয়ে মাওলানা মুহাম্মাদ ইয়াহইয়া লিখেছেন, ‘কোরবানির মাংসের এক তৃতীয়াংশ গরিব-মিসকিনদের এবং এক তৃতীয়াংশ আত্মীয় স্বজনকে ও পাড়া প্রতিবেশীকে দেওয়া উত্তম। অবশ্য পুরো মাংস যদি নিজে রেখে দেয়, তাতেও কোনো অসুবিধা নেই। -বাদায়েউস সানায়ে ৪/২২৪,আলমগীরী ৫/৩০০’
ঈদুল আযহা বা কুরবানির ঈদ নিয়ে সর্বশেষ কথা
কোরবানির ঈদে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য একজন সামর্থ্যবান মানুষ কোরবানি করে থাকেন। আপনি যদি ২০২৪ সালে কোরবানির ঈদ পালন করতে চান এবং কোরবানি দিয়ে মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করতে চান তবে সেটা খুবি ভালো সংবাদ। আপনারা কোরবানির ঈদ সুন্দরভাবে উদযাপন করুন। সকলের জন্য দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।
আশা করি আজকের এই লেখাটি পরে আপনি কুরবানির ঈদ কবে এবং কোরবানির ঈদ সম্পর্কে যাবতীয় বিষয় জানতে পেরেছেন। লেখাটি পরে আপনি উপকৃত হলে এবং তথ্যবহুল ও প্রয়োজনীয় মনে হলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। শেষ পর্যন্ত সাথে থাকার জন্য আপনাকে অন্তরের অনস্তল থেকে জানাই ভালোবাসা। ধন্যবাদ
আর্টিকেল সম্পর্কিত তথ্য জানতে কমেন্ট করুন। আপনার প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।