আপনি প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে খুঁজতে নিশ্চয়ই আমাদের এই লেখাটি ভিজিট করেছেন। আসলে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় খুঁজে বাহির করাটা এখনকার সময়ে তেমন কোনো কঠিন কাজ নয় বরং প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করা বড় একটা চ্যালেঞ্জ।
(toc) #title=(সুচিপত্র)
আজকের এই লেখায় আমি বলবো মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় নিয়ে। অনেকেই হয়তো এই কথাটি শুনে বিশ্বাস করতে পারছেন না। মনে করছেন কিভাবে ঘরে বসে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করবো।
বর্তমান সময়ে এমন লাখ লাখ মানুষ আছেন যারা ঘরে বসে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করছে। তাই আপনি একটু চিন্তা করে দেখুন তো তারা যদি ঘরে বসে মাসে লাখ টাকা আয় করতে পারে তবে আপনি কেন পারবেন না।
কাজের দক্ষতা ও মূল্যবান সময় এবং অপর্যাপ্ত জ্ঞানের অভাবে বর্তমান সময়ে অনেকেই বেকার হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। বিশাল বিশাল সার্টিফিকেট থাকা সত্ত্বেও চাকরি হচ্ছে না, বেকার হয়ে ঘুরছে মানুষ।
যদি আপনি প্রাপ্তবয়স্ক হোন এবং আপনার যদি কোনো কিছু বোঝার এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা থাকে তবে আপনিও পারবেন চাকরি করা ব্যতীত হাজার হাজার টাকা আয় করতে। শুধুমাত্র কয়েকটা স্টেপ গুলো মাথায় রেখে চললেই আপনিও পারবেন মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে।
টাকা আয় করার এমন অনেক পদ্ধতি আছে যেগুলোর সম্পর্কে আপনি হয়তোবা একটু হলেও জানেন। কিন্তু এই টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানিনা। তাই আজকে আমরা মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় গুলোর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
এই টাকা আয় করার উপায় গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি উপায় মেনে আপনি কাজ করতে পারলে মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। তাহলে চলুন নিচে থেকে জেনে নিই মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম আয় করার উপায় গুলো।
কিভাবে মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করবেন সেটা আপনাকে কেউ হাতে কলমে শিখিয়ে দিবে না। হয়তোবা ২-৪টি পদ্ধতি বলে দিবে যারা এগুলা সম্পর্কে জানে। আর বাকিটা আপনাকে কঠিন রিসার্চ করে বুঝতে হবে এবং ধারণ করে নিতে হবে নিজের মাঝে।
আর কিছু মানুষের মতোই আমি কয়েকটা অনলাইনে এবং অফলাইনে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব। যে পদ্ধতিগুলোর একটি বিষয় অনুসরণ করলেই আপনি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন সহজেই।
১। ব্রান্ড প্রমোটিং করে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করুন
ব্রান্ড প্রমোটিং করে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করা কোনো ব্যাপার না। আপনি যদি কোনো সোশ্যাল ইনফুলেন্সার হোন আপনার জন্য কাজটি আরো বেশী সহজ হবে। ফেসবুক বা এ যাবতীয় যেসকল সোশ্যাল অনেক সময়ে আমরা দেখতে পাই লাইভের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্যের মার্কেটিং করে দিতে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনি কমপক্ষে ১০ হাজার ফলোয়ার দিয়ে ব্রান্ড প্রমোটিং শুরু করতে পারবেন। আপনি নারী হোন বা পুরুষ যেকোনো ক্ষেত্রেই কাজটি করতে পারবেন। নতুন কোনো ফেসবুক বিজনেস পেজগুলো টাকার মাধ্যমে বিভিন্ন ইনফুলেন্সার থেকে প্রমোটিং নিয়ে থাকে।
আপনার ভিডিওতে এডসেন্স থাক বা না থাক আপনি প্রোমোটিং করে প্রতিটি পণ্যের ক্ষেত্রে ১০-২০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। ব্যাপারটা এমন নয় যে আপনি যে পণ্যের প্রমোট করতে যাচ্ছেন সেটাকে গ্রাহক ক্রয় করতে হবে। এমন কোনো কন্ডিশন থাকে না প্রমোটিং এর ক্ষেত্রে।
ধরুন, আপনি ফেসবুকে লাইভে গেলেন ৩০ মিনিট এর জন্য ৩০ মিনিটে আপনি অন্তত ১০ টি পণ্যের প্রমোশন করতে পারবেন। প্রতিটি পণ্যে থেকেই কিন্তু বাড়তি আয় হবে। আপনি ভালো একটি পজিশন তৈরি করে নিতে পারলে প্রতিদিন আপনি ৫০ হাজার টাকার বেশী ইনকাম করতে পারবেন। শুরুর ক্ষেত্রে প্রমোশনাল রিকোয়েস্ট কম পেতে পারেন। তবে মাসে ৫০০০০ হাজার টাকা আয় করার জন্য এ সময়ের সবচেয়ে সেরা একটি উপায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
আরো দেখুনঃ মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার ২৫টি সেরা ও কার্যকরী উপায়
সোশ্যাল মিডিয়া ইনফুলেন্সার কিভাবে হবেন?
আপনার মনে হয়ত প্রশ্ন জাগতে পারে যে এত ইনকাম তাহলে কিভাবে সোশ্যাল মিডিয়া ইনফুলেন্সার হতে পারি? সোশ্যাল মিডিয়া ইনফুলেন্সার আপনি যেকোনো ধরণের হতে পারেন। নির্ভর করে আপনি কোন বিষয়ে পারদর্শী। কেনই বা আপনার কথা মানুষ শুনবে।
ফেসবুকে ভিডিও মার্কেটিং করে আয় করতে আমাদের অনেক প্রয়োজনীয় জিনিস এর দরকার হয়। প্রফেশনাল মানের ভিডিও তৈরি করতে দরকার হয় ভালো ক্যামেরা, ভালো এডিটিং, ভালো সাউন্ড কোয়ালিটি অর্থাৎ আপনাকে প্রচুর পরিমানে ইনভেস্ট করতে হয়। তবে আপনি চাইলে ইনফুলেন্সার হওয়ার মাধ্যমে। শুধু মাত্র ফোনের ক্যামেরা অন করলেন, লাইভে গেলেন আর মানুষ আপনার লাইভ দেখলো।
ধরুন, আপনি একজন সিনেমা প্রেমি। আপনি যেকোনো সিনেমা দেখার পর সুন্দর ভাবে রিভিউ দিতে পারেন। আপনি মোবাইল এর মাধ্যমে ক্যামেরা অন করে যে কোনো একটি সিনেমার সুন্দর রিভিউ তুলে ধরলেন।
সোশ্যাল মিডিয়াতে যেসকল ব্যাক্তিরা সিনেমা দেখতে পছন্দ করে স্বভাবতই আপনার ভিডিও তারা পছন্দ করবে। শুধুমাত্র যে সিনেমা ব্যাপারটা এমন নয়। আপনি যেকোনো খুসি করতে পারেন যেটা মানুষের পছন্দ হবে। এই উপায় এর মাধ্যমে আপনি মাসে ৫০ হাজার টাকা সহজেই আয় করতে পারবেন।
আরো দেখুনঃ ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া এবং রিস্ক ফ্রি ব্যবসা
২। ই-কমার্স সাইট দিয়ে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করুন
বেকারত্ব দূর করার অন্যতম প্রধান মাধ্যম উদ্দোক্তা হওয়া। বর্তমান সময়ে আমরা আমাদের যাবতীয় সকল কাজগুলো অনলাইনের মাধ্যমে সম্পন্ন করি। খাবার থেকে শুরু করে যেকোনো প্রয়োজনীয় পণ্য আমরা অনলাইন এর মাধ্যমে ক্রয় করি।
আর দিন দিন মানুষের অনলাইনের নির্ভরশীলতা অনেকাংশে বেড়ে যাবে। একটা সময় মানুষ কি কখনো কল্পনা করতো যে, মার্কেটে যাওয়া ছাড়া ঘরে বসে যে কোনো পণ্য ক্রয় করা যাবে? কিন্তু বর্তমানে এই জিনিসটা আমাদের প্রত্যাহিক জীবনের সাথে জড়িয়ে গেছে।
ই-কমার্স আসলে কি? ই কমার্স হলো ইন্টারনেট এর মাধ্যমে পণ্য বেচা-কেনা। আপনি যেকোনো পণ্যের বিজ্ঞাপন প্রদান করে সেগুলো ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দিতে পারবেন। এর ফলে যে কোম্পানির পণ্যের আপনি সেলস বৃদ্ধি করছেন সেখান হতে অতিরিক্ত কমিশন পাবেন।
প্রতিটি পণ্যের বিক্রির মূল্যের সাথে অতিরিক্ত লাভ্যাংস পাবেন। ই-কমার্স সাইট থেকে মাসে ৫০ হাজার আয় করাটা কোনো ব্যাপার না। সঠিক নিয়মে সব কাজগুলো সম্পন্ন করাটাই প্রধান ব্যাপার।
কিভাবে ই- কমার্স সাইট বানিয়ে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করবেন? আপনি যদি নতুন একটি ই কমার্স সাইট তৈরি করতে যান। কিছু বিষয়ের দিকে আপনার লক্ষ্য রাখা জরুরীঃ
- আপনার পণ্যের ধরণ অনুযায়ী সুন্দর একটি ডোমেইন নাম বাছাই করা
- প্রয়োজনীয় হোস্টিং, ক্লাউড হোস্টিং যোগ করা
- বিভিন্ন প্লাটফর্ম গুলোতে আপনার ই-কমার্স সাইটের বিজ্ঞাপন প্রচারণা করা
- ক্রেতাদের বিশ্বাস অর্জন করা।
এগুলো মেনে সঠিকভাবে বেশী শ্রম দিয়ে কাজ করলে আপনি মাসে খুব সহজেই ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার জন্য জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হবে আপনার জন্য। যেহেতু বাংলাদেশে কোনো বড় ধরণের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান নেই তাই আপনার প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে হবে না।
আরো দেখুনঃ প্রবাসীদের জন্য কোন ব্যাংক ভালো
৩। ভিসা কার্ড দিয়ে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করুন
আপনার হাতে যদি একটি ভিসা কার্ড বা মাস্টারকার্ড থাকে খুব সহজেই আপনি মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ভিসা কার্ড বা মাস্টারকার্ড কিভাবে সহজেই বানাবেন সেটা আলোচনা করবো পরবর্তী কোনো আর্টিকেলে।
ভিসা কার্ড দিয়ে কিভাবে ৫০ হাজার টাকা মাসে আয় করবো? এমন প্রশ্ন হয়ত আপনার মাথায় আসছে। ব্যাপারটা সত্যি আপনি চাইলে যেকোনো অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যম বানিয়ে আয় করতে পারবেন। যাদের কাছে ভিসা কার্ড নেই তারা অনলাইনে কোনো প্রকার পেমেন্ট করতে পারে না। আপনি এই সকল পেমেন্ট গুলো করার মাধ্যমে অতিরিক্ত লাভ্যাংস পেতে পারবেন।
যেমন ধরুন, সাধারন মানুষের কাছে ভিসা কার্ড থাকবেনা সেটাই স্বাভাবিক। যারা নেটফ্লিক্স, স্পটিফাই, এনভান্টো, ক্যানভা ইত্যাদি সাইট গুলো ব্যাবহার করে তাদের প্রতি মাসে পেমেন্ট প্রদান করতে হয় সাবস্ক্রিপশন অনুযায়ী। তাদের সকলের কাছে কিন্তু ভিসা কার্ড থাকে না। তারা যে কোনো তৃতীয় ব্যাক্তির মাধ্যমে পেমেন্ট গুলো প্রদান করে।
এসব সাবস্ক্রিপশন আপনি অন্যদের কিনে দিতে পারবেন। এই কাজ করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম ব্যাবহার করুন। প্রচুর পরিমানে কাস্টমার পেয়ে যাবেন। যে কোনো গেমিং ক্রয়, টুলস ক্রয় ইত্যাদি গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী আপনার লিস্টে যোগ করে দিন।
আমি পার্সোনালি অনেক গুলো পেজকে জানি। যারা বিভিন্ন সাইটের সাবস্ক্রিপশন বিল পেমেন্ট করে। সাথে বিভিন্ন অফার এর মাধ্যমে একাউন্ট শেয়ার এর কাজ করে মাসে ৫০ হাজার টাকার বেশী আয় করে।
আরো দেখুনঃ দৈনিক ৪০০ ৫০০ টাকা ইনকাম | ফ্রি টাকা ইনকাম
৪। ইউটিউব দিয়ে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করুন
ইউটিউব অন্যতম বিশ্বাসযোগ্য প্রতিষ্ঠান এডসেন্স এর মাধ্যমে প্রতিমাসে অনেক পরিমান টাকা পে করে থাকে। বর্তমান সময়ে ভিডিও তৈরির জনপ্রিয়তা অনেক বেশী। বেশিরভাগই ভিডিও দেখতে বেশী পছন্দ করে। ইন্টারনেটে এখন অনেক সহজলভ্য হওয়ার ফলে ভিডিও প্লাটফর্ম গুলোতে ভিজিটরদের চাহিদা অনেক বেশী।
একদিকে ভিডিও কনটেন্ট এর পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে অন্য দিকে ভিউয়ার এর পরিমাণ ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনি যদি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে চান ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করে আয় করতে পারেন। ইউটিউব ভিডিও তৈরি করতে অনেক গুলো জিনিসের প্রয়োজন হয়। সেটা নির্ভর করে আপনি কোন ধরণের ভিডিও তৈরি করবেন সেটার উপরে। ইউটিউবে কোনো ধরণের ভিডিও তৈরি না করেও মাসে প্রচুর টাকা আয় করা যায়।
আপনি যদি ভিডিও তৈরি করতে না চান সেক্ষেত্রে রিয়্যাকশন ভিডিও বানিয়ে আয় করতে পারেন। রিয়্যাকশন ভিডিও হলো অন্যের কন্টেন্ট দেখার পর আপনার অনুভুতি প্রকাশ করা। যেসব ভিডিও গুলো জনপ্রিয়তা পায় না কিন্তু ভিডিও গুলো অনেক সুন্দর সেগুলো খুজে বের করে রিয়্যাকশন দিয়ে আপলোড করতে পারবেন।
ইউটিউব এর ফেয়ার ইউজ পলিসি অনুযায়ী আপনি যেকোনো ভিডিওতে রিয়াকশন করতে পারবেন। আপনি যদি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে নিশ্চিন্তে ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করে আয় করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের জন্য বিজনেস আইডিয়া
৫। ব্লগিং করে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করুন
ব্লগিং করে আয় করাটা প্রাচীন কাল থেকেই জনপ্রিয়। আমাদের দেশে হয়ত ব্লগিং খুব কম মানুষই চিনে। ইন্টারনেট এর যাত্রা শুরু হওয়ার পর থেকেই সর্বপ্রথম যে জিনিসটি প্রয়োজন সেটা হলো ওয়েবসাইট বা ব্লগসাইট।
আপনার যদি লেখা লেখি করার অভ্যাস থাকে আপনি চাইলে ব্লগিং করে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। ফ্রিতে ওয়েবসাইট খোলার জন্য আমাদের এই পোষ্টটি পড়ে আসুন।
একটি ব্লগসাইট তৈরি করে সেখানে ভালোমানের ইউনিক কনটেন্ট প্রকাশ করুন ২০/২৫ টি। এরপরে এডসেন্স আবেদন করে এডসেন্স এডস ব্যাবহার করে ভিজিটরদের থেকে আয় করতে পারবেন। শুধুমাত্র যে এডসেন্স তা নয় আপনি চাইলে Ezoic, A-Ads ইত্যাদি বিভিন্ন প্লাটফর্ম এর এডস থেকে আয় করতে পারবেন। মাসের ৫০ হাজার টাকা আয় করার জন্য অন্যতম সেরা একটি উপায়।
লেখকের শেষকথা
মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় পোষ্টে অন্যতম এ সময়ের সেরা ৫ টি উপায় সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত ধারণা প্রদান করছি। উল্লেখযোগ্য যেকোনো কাজ করার মাধ্যমে মাসে খুব সহজে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।
আর্টিকেল সম্পর্কিত তথ্য জানতে কমেন্ট করুন। আপনার প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।