বাংলাদেশে কোন কোম্পানির ফ্রিজ ভালো ২০২৪? জানুন বিস্তারিত!

হাসিবুর
লিখেছেন -
0

বাংলাদেশে কোন কোম্পানির ফ্রিজ ভালো লেখায় আপনাকে জানাই স্বাগতম। বর্তমানে ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটর হচ্ছে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অপরিহার্য জিনিস। যদি আপনার বাসা বাড়িতে একটি ফ্রিজ থাকে তাহলে আপনাকে আর প্রতিদিনের মতো বাজারে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করতে হবেনা।

আপনি কোনো প্রকার বাধা ছাড়াই ১ থেকে ২ সপ্তাহের জন্য সবজি, মাছ, মাংস সহ ইত্যাদি খাবার সংরক্ষণ করতে পারেন ফ্রিজে। এখনকার বাজারে ফ্রিজের মূল্যেও অনেকটা কম। বাজারে এখন সর্বনিম্ন ১০,০০০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ফ্রিজ পাওয়া যায়।

বাংলাদেশে কোন কোম্পানির ফ্রিজ ভালো ২০২৪

প্রিয় পাঠক আপনি কি এখন বাংলাদেশের সেরা ব্র্যান্ডের ফ্রিজ খুঁজছেন? বেশিরভাগ মানুষ সাধারণত কম দামে ভালো মানের পণ্য খুঁজে থাকে। তবে হ্যাঁ ভালো ফ্রিজ খুঁজে বের করার পূর্বে, আপনাকে ভালো একটি ব্র্যান্ড বা ভালো ফ্রিজ কোম্পানি বেছে নিতে হবে। ফ্রিজ কেনার জন্য ভালো একটি কোম্পানির নাম জানা জরুরি।

আপনি বলতে পারেন বাংলাদেশে কোন কোম্পানির ফ্রিজ ভালো হবে অথবা কোন কোম্পানির ফ্রিজ সবচেয়ে ভালো? এই প্রশ্নের উত্তর এক কথায় দেওয়া সম্ভব নয়। বর্তমানে দেশে অনেক গুলো ভালোমানের কোম্পানি আছে। এসকল কোম্পানি গুলোর মধ্যে থেকে আমরা সেরা ফ্রিজ কোম্পানি গুলো নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।

এখানে আমরা আমাদের ব্যক্তিগত মতামত এবং আরো কিছু বিষয়ের উপর ভিত্তি করে কয়েকটি সেরা ফ্রিজ কোম্পানির নির্বাচন করেছি সেগুলো হলো:

  1. ফ্রিজগুলো দেখতে সুন্দর এবং কোম্পানিটি জনপ্রিয় কিনা
  2. গুণগত মান এবং ফ্রিজের স্থায়ীত্ব কেমন
  3. পণ্যের কালার এবং দাম
  4. দেশের সকল জায়গায় কোম্পানি গুলোর পাওয়া যায় কিনা ইত্যাদি।

আমার বাক্তিগত সাজেশন ব্র্যান্ড হিসেবে টাকা থাকলে ক্যালভিনেটর, এলজি, স্যামসাং। আর যদি বাজেট কম হয়ে থাকে তাহলে আমার থেকে সাজেশন হলো ওয়ালটন। মোট কথা কোন কোম্পানির ফ্রিজ নিবেন সেটা আপনার ক্রয় ক্ষমতার উপর নির্ভর করবে। প্রিয় পাঠক চলুন তাহলে বাংলাদেশে কোন কোম্পানির ফ্রিজ ভালো ২০২৪ জেনে নেওয়া যাক।

কোন কোম্পানির ফ্রিজ সবচেয়ে ভালো

কোন কোম্পানির ফ্রিজ সবচেয়ে ভালো? এই প্রশ্নের উত্তর আপনার বাজেট, প্রয়োজন এবং ফিচারের উপর নির্ভর করে। বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি কোম্পানি ভালো মানের ফ্রিজ সরবরাহ করে। নিচে কিছু জনপ্রিয় কোম্পানির তালিকা দেওয়া হলো:

  • ওয়ালটন (Walton)
  • স্যামসাং (Samsung)
  • সিঙ্গার (Singer)
  • ভিশন (Vision)
  • হিটাচি (Hitachi)
  • এলজি (LG)
  • হায়ার (Haier)
  • মিনিস্টার (Minister)
  • যমুনা (Jumuna)
  • মাইওয়ান (MyOne)
  • মার্সেল (MARCEL)
  • কনকা (KONKA)
  • কনিয়ন (Conion)

আপনার বাজেট, প্রয়োজন এবং লোকাল বাজারে পাওয়া সুবিধাগুলি বিবেচনা করে ফ্রিজ নির্বাচন করা উচিত। ওয়ালটন এবং স্যামসাং লোকাল বাজারে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়।

#1 Walton

ওয়ালটন ফ্রিজ বাংলাদেশের বাজারে অন্যতম জনপ্রিয় এবং বিশ্বস্ত কোম্পানি। স্থানীয় আবহাওয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি এই ফ্রিজগুলো গ্রাহকদের চাহিদা পূরণে কার্যকর।

Walton

আপনার বাজেট যদি কম হয় এবং কমদামের মধ্যে ভালো মানের ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে ওয়ালটন কোম্পানির ফ্রিজ হতে পারে আপনার প্রথম পছন্দ। আপনি আপনার এলাকার ওয়ালটন শোরুমে গিয়ে দেখতে পারেন ওয়াল্টন ফ্রিজ গুলাে। ওয়ালটন কোম্পানি বেশ কম দামে কোয়ালিটি সম্পন্ন প্রোডাক্ট দিয়ে থাকে। ওয়ালটন কোম্পানির প্রতিটি ফ্রিজের ১২ বছরের গ্যারান্টি প্রদান করে। আর ওয়ালটন হচ্ছে একটি দেশীয় ব্র্যান্ড, তাই তাদের প্রোডাক্ট কম খরচেই পাওয়া যায়।

রিলেটেড: ওয়ালটন ওয়াশিং মেশিন প্রাইস ইন বাংলাদেশ

#2 Samsung

স্যামসাং হলো ইলেকট্রনিক্স বাজারে একটি বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড। স্যামসাং এর বেশিরভাগ ফ্রিজের মডেল অনেক আকর্ষণীয় এবং অসামান্য বৈশিষ্ট্যে সজ্জিত। কোন সন্দেহ নেই এই ব্র্যান্ড দারুণ আপডেট নিয়ে আসছে।

samsung fridge

আপনি জেনে আশ্চর্য হবেন যে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনের মাধ্যমে স্যামসাং ফ্রিজের সমস্ত কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। আপনার বাজেট যদি মোটামুটি ভালো হয় তাহলে স্যামসাং কোম্পানির ফ্রিজ কিনতে পারেন। আপনি স্যামসাং কোম্পানির ফ্রিজ ১০ বছরের কম্প্রেসার ওয়ারেন্টি সহ কিনতে পারবেন।

রিলেটেড: ফ্রিজের গন্ধ দূর করার উপায়

#3 Singer

সিঙ্গার বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্র্যান্ড। সম্ভবত, বাংলাদেশে এমন কেউ নাই যিনি এই ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ডের নাম জানেন না। এই সিঙ্গার কোম্পানির রেফ্রিজারেটর ভালো তাতে কোনো সন্দেহ নেই। সিঙ্গার এর অনেক মডেলের রেফ্রিজারেটর পাবেন। আপনি যদি কম দামে সিঙ্গার কোম্পানির থেকে একটি ফ্রিজ কিনতে চান, তাহলে আমি আপনাকে SRREF-SINGER-BCD-273R-RG ফ্রিজ কেনার পরামর্শ দিচ্ছি।

singer ফ্রিজ

প্রকৃতপক্ষে, সিঙ্গার ভালো মানের পণ্য সরবরাহ করে এবং তাই তাদের অনেক খরচ হয়। কিন্তু এটা আসলেই যুক্তিযুক্ত। উপরে উল্লিখিত মডেলটি সত্যিই তাদের জন্য একটি দুর্দান্ত চমক যারা সিঙ্গার ব্র্যান্ডের রেফ্রিজারেটর সস্তায় কিনতে চান। এটির দাম মাত্র ৩১,৪৯০ টাকা।

রিলেটেড: গ্যাসের চুলার দাম ২০২৪: আপনার জন্য সঠিক চুলাটি বেছে নিন

#4 Vision

বর্তমান সময়ে ভিশন ব্র্যান্ড বেশ ভালো ভালো মডেলের ফ্রিজ নিয়ে আসছে। দিন দিন এই ফ্রিজ গুলো মানুষের মন জয় করছে। ছোট বড় সকল কালেকশন তাদের আছে। অনেকেই ভিশন ফ্রিজ কিনতে পছন্দ করেন। আপনার বাজেট যদি ৩০,০০০ হাজার টাকার কম হয়ে থাকে এবং ভিশন কোম্পানি থেকে একটি ফ্রিজ কিনতে চান? তাহলে আপনি কোন চিন্তা করবেন না! আপনি VISION Glass Door Refrigerator RE-160 Liter Azalea Flower Top Mount কিনতে পারেন।

এই ফ্রিজে আপনি অনেক খাবার সংরক্ষণ করতে পারবেন। আমি মনে করি এই ফ্রিজটি আপনার চাহিদা পূরণ করতে পারবে। এই ফ্রিজে ১০০% কপার কনডেন্সার আছে। এটি ছাড়াও, এটি একটি দেশীয় ব্র্যান্ড এবং ইতালীয় প্রযুক্তিতে তৈরি। বর্তমান বাজারে মডেলটির দাম মাত্র ২৭,০০০ টাকা। যারা ৩০,০০০ টাকার নিচে একটি কিনতে চান তাদের জন্য এটি উপযুক্ত। বাংলাদেশের অন্যান্য ফ্রিজ কোম্পানি গুলোর মধ্যে ভিশন হচ্ছে অন্যতম সেরা একটি কোম্পানি।

রিলেটেড: ভিশন ডিপ ফ্রিজের দাম 2024 - কিস্তিতে ভিশন ফ্রিজ কেনার নিয়ম

#5 Minister

মিনিস্টার হচ্ছে একটি ব্র্যান্ড যা কমবেশি সবার কাছে পরিচিত। সময়ের সাথে সাথে, মিনিস্টার ফ্রিজের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনি সহজ কিস্তিতে মিনিস্টার কোম্পানির ফ্রিজ কিনতে পারবেন। এছাড়া এই কোম্পানির ফ্রিজগুলোর রেটও তেমন বেশি নয়। মিনিস্টার কোম্পানি স্বল্প মূল্যে রেফ্রিজারেটর অফার করছেন।

#6 Jumuna

যমুনা হচ্ছে বাংলাদেশে একটি জনপ্রিয় ব্র্যান্ড। এই কোম্পানিটি তাদের গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী ভালো মানের ফ্রিজ নিয়ে আসছে বাজারে। মজার বিষয় হচ্ছে, যমুনা ফ্রিজে আপনি ৬০% পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয় সুবিধা পাবেন। অর্থাৎ যমুনা কোম্পানিটি স্ট্যান্ডার্ড হারে গ্রাহকদেরকে রেফ্রিজারেটর অফার করে। বাংলাদেশে যমুনা কোম্পানির ফ্রিজ ভালো। আপনি চাইলে তাদের পণ্য ক্রয় করতে পারেন।

আপনি কি কম বাজেটে যমুনা কোম্পানির একটি ফ্রিজ কিনতে চান? তাহলে কোনো চিন্তা করবেন না! আপনি যমুনা JE5-SD1I3QD Crymson Red কিনতে পারেন। আপনি এটি প্রায় ২৫,০০০ হাজার টাকায় কিনতে পারবেন। মজার বিষয় হচ্ছে, বিদ্যুৎ ফুরিয়ে গেলেও এই ফ্রিজটি ৭২ ঘন্টা পর্যন্ত ব্যাকআপ দিয়ে থাকে।

রিলেটেড: ওয়ালটন পানির ফিল্টারের দাম ২০২৪: এখন আরও সহজলভ্য!

#7 MyOne

MyOne হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে সুপরিচিত ব্র্যান্ডগুলির মধ্যে একটি। মাইওয়ান ফ্রিজ ও বেশ ভালো। MyOne কম খরচে গ্রাহকদের জন্য অসাধারণ রেফ্রিজারেটর অফার করে। আপনার যদি এই ব্র্যান্ডের জন্য একটি দুর্দান্ত পছন্দ থাকে এবং আপনার বাজেট ৩০,০০০ টাকার নিচে হয়, তাহলে আপনি MYONE MY-1F5G MAGNIFICENT RED BLACK MATCH কিনতে পারেন। এই মডেলটি পলিওল এবং পলিমেরিক এমডিআই দিয়ে তৈরি। যেহেতু এটি ভিটামিন প্রতিরক্ষামূলক, তাই তাজা খাবারে ভিটামিন সংরক্ষণ করা হয়।

আপনি কি ফ্রিজের বিদ্যুৎ বিল নিয়ে চিন্তিত? চিন্তা করবেন না কারণ এই ফ্রিজটি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। এছাড়া কাঁচের দরজা থাকায় মরিচা থেকে রক্ষা করে। এখন, MyOne এই মডেলের জন্য ১০ বছরের গ্যারান্টি দিচ্ছে। বর্তমান বাজারে এর দাম ৩০,০০০ টাকা।

#8 MARCEL

কমবেশি আমরা সবাই এই ব্র্যান্ডের নাম শুনেছি। MARCEL একটি উপযুক্ত ব্র্যান্ড। এই মার্সেল কোম্পানির ফ্রিজগুলো আপনারা কম মূল্যে কিনতে পারবেন। আপনি যদি ফ্রিজ কেনার কথা ভাবেন তাহলে নিঃসন্দেহে মার্সেল কোম্পানির ফ্রিজ কিনতে পারেন। কেননা বাংলাদেশে মার্সেল কোম্পানির ফ্রিজ ভালো।

আপনি যদি এখন ফ্রিজ কিনার চিন্তা করে থাকেন তাহলে আমি আপনাকে মার্সেল MFD-A4D-GDEL-XX এই মডেলের ভালো মানের এবং কম রেটের ফ্রিজটি কেনার পরামর্শ দিচ্ছি। এই রেফ্রিজারেটরটি দ্রুত ঠান্ডা হয়।

এই ফ্রিজটির ক্ষমতা 144 L যা একটি মাঝারি আকারের পরিবারের জন্য উপযুক্ত বলে আমি মনে করি। টেম্পারড কাঁচের দরজা থাকার কারণে ফ্রিজটিতে মরিচা পড়ার কোনো সুযোগ নেই। এই ফ্রিজটিতে ন্যানোটেকনোলজি দিয়ে নির্মিত একটি 100% কপার কনডেন্সার রয়েছে। এটির দাম 29,990 টাকা।

#9 KONKA

বর্তমান সময়ে কনকা রেফ্রিজারেটর সারা বাংলাদেশে ব্যাপক ভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এই কোম্পানির ফ্রিজের মান সত্যিই অনেক ভালো। KONKA খুব Reasonable হারে ভালো মানের রেফ্রিজারেটর অফার করে।

প্রিয় পাঠক আপনি যদি আমাদের দেশে ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে আপনি কনকা কোম্পানির ফ্রিজ কিনতে পারেন। আপনি কি ২০,০০০ টাকার কাছাকাছি একটি ভালো মানের ফ্রিজ কিনতে চান? তাহলে আমি দৃঢ়ভাবে আপনাকে KONKA Refrigerator-KRT 165GB Purple Camilla Upper Freezer (165 Ltr) মডেলের রেফ্রিজারেটর কেনার পরামর্শ করছি।

এই ফ্রিজে 10টি নিরাপত্তা রয়েছে এবং নিঃসন্দেহে একটি ছোটো পরিবারের জন্য উপযুক্ত। এই ফ্রিজটি একটি কাচের দরজা দিয়ে সজ্জিত এবং তাই অনেক বেশি সুন্দর দেখায়। আর হ্যাঁ এই ফ্রিজে মরিচা পড়ার কোনো প্রকার সুযোগ নেই। এই সুন্দর মডেলের ফ্রিজটি দাম 32,530 হাজার টাকা। এই মডেলের ফ্রিজটির ক্ষমতা 165 L। আপনি এই কোম্পানির অন্যান্য আকর্ষণীয় মডেলের ফ্রিজ গুলো নির্বাচন করতে পারেন।

#10 Conion

Conion বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত কোম্পানি নাও হতে পারে, কিন্তু হ্যাঁ তাদের কাছে ভালো মানের রেফ্রিজারেটর আছে। যদি আপনি এই ব্র্যান্ডের ফ্রিজ কেনার চিন্তা ভাবনা করেন তাহলে আপনি নিঃসন্দেহে কিনতে পারেন। আপনি কম বাজেটে Conion ব্র্যান্ডের Conion BEK-225 TMGR (Red) Refrigerator এই মডেলের রেফ্রিজারেটরটি কিনতে পারেন।

আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে যে এই ফ্রিজটি ইকো-সেভিং প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি। এছাড়াও, এটি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। এই মডেলের রেফ্রিজারেটরগুলি হাই-ভোল্টেজ বা লো-ভোল্টেজ সংযোগ যাই হোক না কেন একই কাজ করে। এছাড়াও, এই ফ্রিজটির ক্ষমতা 225 L। এই মডেলের ফ্রিজটির বাজার মূল্য 34,000 টাকা। আপনি এই কোম্পানির অন্যান্য আকর্ষণীয় মডেলের ফ্রিজ গুলো কিনতে পারেন।

রেফ্রিজারেটর/ফ্রিজ কেনার আগে কিছু তথ্য মাথায় রাখতে হবে

  • ব্র্যান্ড (লোকেদের বিভিন্ন ব্র্যান্ড পছন্দ আছে।)
  • ফ্রিজটি বিদ্যুৎ-সাশ্রয় কি-না?
  • ফ্রিজ হিম নাকি নন-ফ্রস্ট?
  • ফ্রিজের আকার এবং আপনার চাহিদা
  • ধারণ ক্ষমতা
  • কম্প্রেসরের গুণমান ইত্যাদি।

কোন ফ্রিজ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী

ফ্রিজ কেনার সময় নিম্নোক্ত বিষয়গুলো খেয়াল রাখুন, যা বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে সহায়ক হবে:

স্টার রেটিং চেক করুন: যেসকল ফ্রিজে বেশি স্টার রেটিংযুক্ত (যেমন ৫-স্টার রেটিং) সেগুলো ক্রয় করার চেষ্টা করুন কেননা এগুলো বিদ্যুৎ কম খরচ করে।

ইনভার্টার প্রযুক্তি: ইনভার্টার প্রযুক্তির ফ্রিজ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এবং টেকসই হয়।

ডাবল ডোর বা ফ্রস্ট ফ্রি ফ্রিজ: এগুলো একক দরজার চেয়ে বিদ্যুৎ কম ব্যবহার করে।

আকার ও ক্ষমতা: আপনার পরিবারের জন্য প্রয়োজনীয় সঠিক মাপের ফ্রিজ নির্বাচন করুন। বড় ফ্রিজ অপ্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ খরচ বাড়াতে পারে।

ব্র্যান্ড ও মডেল নির্বাচন: ওয়ালটন, স্যামসাং, হাইসেন্স, বা হিটাচির মতো ব্র্যান্ডের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী মডেল কিনুন।

আপনার বাজেট ও চাহিদা অনুযায়ী উপযুক্ত ফ্রিজ নির্বাচন করুন। দীর্ঘমেয়াদে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে এটি সহায়ক হবে।

আমাদের শেষকথা

বর্তমান সময়ে কিছু ইলেকট্রনিক হোম অ্যাপ্লায়েন্স আছে যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে উঠেছে। একটি ফ্রিজ তারমধ্যে একটি। ফ্রিজ শাক সবজি, ফল এবং অন্যান্য খাবারকে পচা হওয়া থেকে রক্ষা করে। যেহেতু এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক কিছু বোঝায়, তাই আমাদের একটি সেরা কোম্পানি নির্বাচন করে নিতে হবে।

আমি আশা করি এই বাংলাদেশে কোন কোম্পানির ফ্রিজ ভালো আর্টিকেলটি আপনাকে একটি কোয়ালিটি ফ্রিজ কোম্পানি নির্বাচন করতে সাহায্য করবে। দেখা হবে নেক্সট কোনো আর্টিকেল নিয়ে। লেখাটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মতামত জানান এখানে

0 কমেন্ট

আর্টিকেল সম্পর্কিত তথ্য জানতে কমেন্ট করুন। আপনার প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

কমেন্ট করুন (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. explore more
Ok, Go it!