গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন

হাসিবুর
লিখেছেন -
0

বাংলাদেশে গরুর খামার একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হয়েছে এর অন্যতম কারণ হিসেবে ধরা হয় গরুর বাজার। গরুর বাজার মূল্য পূর্বের তুলনায় বর্তমানে অনেক বেশি। তাই অনেকেই গরুর খামার নিয়ে ব্যবসা করতে ইচ্ছা পোষণ করে। কিন্তু পর্যাপ্ত পুজির অভাবে তা বাস্তবায়ন করতে পারছে না।

তাদের এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের করার লক্ষ্যে বিভিন্ন ব্যাংক গরুর খামার করতে লোন দিচ্ছে। প্রিয় পাঠক, পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলেই গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন ও প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে গরুর খামারের জন্য লোন নিতে পারবেন এবং সেই সাথে অন্যান্য অজানা বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।

সূচীপত্রঃ গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন

গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন

বর্তমান সময়ে প্রায়ই দেখা যায়, গ্রামে কিংবা শহরে অনেক বেকার যুবক ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে গবাদি পশুর খামার করে মাসে হাজার থেকে শুরু করে লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করছেন। গরুর খামার নিয়ে ব্যবসা করে আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ স্বাবলম্বী হচ্ছে। তাদের স্বাবলম্বী হতে ব্যাংকের গুরুত্ব অপরিসীম। 

একজন নতুন উদ্যোক্তার কাছে নগদ টাকা দিয়ে গরুর খামার করা অসম্ভব প্রায়। তাই প্রায় সময় দেখা যায় এসব উদ্যোক্তা ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে গবাদি পশুর খামার করছে। আপনিও যদি ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে গরুর খামার করতে চান। তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই, বাংলাদেশে বিভিন্ন ব্যাংক গরুর খামার করতে লোন দিচ্ছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করবো গবাদিপশুর খামার করতে ব্যাংক থেকে কিভাবে লোন নেবেন।

বাংলাদেশে ইতিমধ্যে বিভিন্ন ব্যাংক গবাদিপশুর খামার করার জন্য লোন দিচ্ছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ব্রাক ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, প্রবাসী কল্যান ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া ও জনতা ব্যাংক ইত্যাদি। এইসব ব্যাংক থেকে কিভাবে গরুর খামার ব্যবসা করতে লোন নিবেন তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। চলুন তাহলে জেনে নিই গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন নেয়ার পদ্ধতি গুলোঃ

ব্রাক ব্যাংক থেকে গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন

ব্রাক ব্যাংক বাংলাদেশের খুবই নামকরা একটি ব্যাংক। ব্রাক ব্যাংক দুধ উৎপাদনকারী প্রান্তিক কৃষকদের সহজ লোন সুবিধা দিচ্ছে। বাংলাদেশের ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন স্কিম বা পুনঃঅর্থায়ন প্রকল্পের আওতায় এ ধরনের প্রান্তিক কৃষকরা ব্রাক ব্যাংক থেকে মাত্র ৫% সুদে লোন নিতে পারবেন। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রীতি ফার্মগেটের কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে দুগ্ধ উৎপাদন ও কৃত্রিম প্রজননের জন্য পুনঃ অর্থায়ন প্রকল্প উদ্ভাবন করেছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ব্র্যাক ব্যাংকের এই প্রকল্পের আওতায় পাবনা জেলার ভাঙ্গুরা গ্রামের লোনগ্রহীতা মোঃ আলতাফ হোসেনের হাতে ২ লাখ টাকার চেক তুলে দেন। 

ব্র্যাক ব্যাংক ইতিমধ্যে পাবনা জেলার ভাঙ্গুরা ও ফরিদপুর ইউনিয়নের ৪০ জন কৃষককে ৮৫০,০০ টাকা প্রদান করে। তারা আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু কাগজ পত্রের বিনিময়ে আপনার গরুর খামারের ব্যবসা করার জন্য লোন দিবে। তবে অবশ্যই এই ক্ষেত্রে আপনাকে গরুর ব্যবসা করার জন্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একজন লোক হতে হবে এবং আপনার নিজের জায়গা থাকতে হবে।

আরো পড়ুনঃ বাইক কেনার জন্য ব্যাংক লোন

অগ্রণী ব্যাংক থেকে গরুর খামার লোন

ইতিমধ্যে অগ্রণী ব্যাংক গবাদিপশুর খামার করার লক্ষ্যে ঋণ দিচ্ছে। কিন্তু এর জন্য আপনার নিজস্ব জায়গা থাকতে হবে এবং গবাদি পশু পালনের ক্ষেত্রে ক্ষেত্রে প্রশিক্ষিত হতে হবে। পাশাপাশি গবাদি পশুর খামার ব্যবসা এবং গবাদি পশুর খাবারের কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে গরুর খামারের জন্য লোন

যারা গরুর খামার করতে ইচ্ছুক তারা চাইলে সরাসরি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে গরুর খামারের জন্য লোন নিতে পারেন। নির্দিষ্ট কিছু কাগজ পত্র এবং আপনার যদি গরুর খাবার দেওয়ার জন্য উপযুক্ত স্থান থেকে থাকে তাহলে আপনি এই ব্যাংকের মাধ্যমে খুব সহজেই গরুর খামরের ব্যবসা করার জন্য লোন পাবেন। খুবই স্বল্প সুদে এই ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে এবং পাশাপাশি অনেক সুযোগ-সুবিধা পাবেন যা অন্যান্য ব্যাংকে পাবেন না।

ব্যাংক এশিয়ার মাধ্যমে গরুর খামারের জন্য লোন

বর্তমানে গরুর খামারের জন্য ব্যাংক এশিয়া লোন দিচ্ছে। আপনারা চাইলে সরাসরি ব্যাংক এশিয়ার মাধ্যমে গরুর খামারের জন্য লোন নিতে পারেন। তারা নির্দিষ্ট কিছু কাগজপত্র মাধ্যমে আপনাকে যাচাই-বাছাই করবে এবং আপনার গরুর খামার যেখানে দেখবেন সেই স্থান সমূহ দেখার মাধ্যমে ভেরিফাই করে আপনাকে গরুর খামারের জন্য লোন দিবে।

জনতা ব্যাংক থেকে গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন

অন্যান্য ব্যাংকের মত জনতা ব্যাংকও গরুর খামার করতে লোন দেওয়া শুরু করেছে। জনতা ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য আপনাকে কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। যেমনঃ গবাদি পশু পালনের ক্ষেত্রে প্রশিক্ষিত হতে হবে এবং নির্দিষ্ট পরিমাণে জমি থাকা লাগবে। প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র জমা দেওয়ার পর জনতা ব্যাংক থেকে আপনি স্বল্প সুদে গরুর খামার লোন নিতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ কোন ব্যাংকে টাকা রাখলে লাভ বেশি

গরুর খামার প্রশিক্ষণ

অনেকেই আমার কাছ থেকে জানতে চান যে, আমি গরু পালন করে স্বাবলম্বী হতে চাই। অনেকের মুখে শুনেছি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে গরু পালনে অনেক বেশি লাভবান হওয়া যায়। মূলত এই কারণে আমি গরু পালনের ওপর প্রশিক্ষন করতে চাই। গরু পালন সম্পর্কে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কোথায়? কোথায় গেলে আমি গরু পালনের ওপর প্রশিক্ষণ নিতে পারবো?

প্রিয় পাঠক আপনার এই প্রশ্নের উত্তরে আমি আপনাকে বলবো, মাছ চাষ, হাস-মুরগি পালন, ছাগল পালন, গরু পালন, গরু মোটাতাজাকরণ আরো বিভিন্ন বিষয়ের উপর ট্রেড কোর্স করতে পারবেন আপনি আপনার নিজ জেলা যুব উন্নয়ন কেন্দ্র থেকে। যুব উন্নয়ন কেন্দ্র থেকে প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য যোগাযোগ করুন দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের সাথে। 

যুব উন্নয়ন কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার মাধ্যমে অনেক বেশি দক্ষতা অর্জন করা যায়। প্রিয় পাঠক আপনি যদি নতুন অবস্থায় গরুর খামার করতে চান তবে গরু পালন প্রশিক্ষণ নিজ জেলার যুব উন্নয়ন কেন্দ্রে করানো হয় সেখান দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রশিক্ষণ গ্রহণ করুন।

গরুর খামার করতে কত টাকা লাগে

গরুর খামার হচ্ছে একটি লাভজনক ব্যবসা। জীবনে বেশি টাকা আয় করতে হলে মূলধন এবং পরিশ্রম একটু বেশিই লাগে এটাই স্বাভাবিক ব্যাপার। আর যারা একটু বেশি পরিশ্রম এবং অনেক বেশি টাকা রোজগার করতে চান তাদের জন্য গরু খামার ব্যবসা হচ্ছে একটি লাভজনক পথ। বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে গরুর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। 

গরুর খামার দিয়ে আপনি প্রধানত দুধের ব্যবসাও করতে পারেন। এছাড়াও গোবর থেকে বায়োগ্যাস পদ্ধতি, গোবর এবং গরু বিক্রি করে ব্যবসা করা যায়। গরুর দুধ দিয়ে ঘি, মাখন এবং পনির তৈরী করে বাজারে বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারবেন। 

ছোট থেকে মাঝারি আকারে গরুর খামার তৈরি করতে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা নিয়ে আপনি গরুর খামার তৈরি করতে পারেন। আরো বড় পরিসরে গরুর খামার তৈরির জন্য আরো বেশি টাকার প্রয়োজন। প্রিয় পাঠক এই গরুর খামারের ব্যবসা করে আপনি অনেক লাভবান হতে পারবেন।

গরুর খামার তৈরির নকশা - গরুর খামার তৈরির নকশা ছবি

মানুষের মতাে অন্যান্য পশুপ্রাণীদের আশ্রয়ের প্রয়ােজন আছে। সুস্থভাবে বসবাস করা এবং অধিক পরিমাণে উৎপাদনের লক্ষ্যে পশুর ঘর তৈরি করার প্রয়োজন হয়। পশুর থাকা খাওয়া এবং বিশ্রামের জন্য যে আরামদায়ক ঘরে আশ্রয় দেয়া হয় তাকে বলা হয় গােয়াল ঘর। গােয়াল ঘরে পশুকে টানা ২৪ ঘণ্টা আবদ্ধ না রেখে মাঝে মধ্যে বাইরের আলাে বাতাসে ঘুরিয়ে আনা পশুর স্বাস্থ্যের জন্যে ভালাে।

একটি আদর্শ গােয়াল ঘরের স্থান নির্বাচনঃ পারিবারিক কিংবা বাণিজ্যিক যে উদ্দেশ্য নিয়ে গরু পালন করা হােক না কেন একজন খামারিকে স্থান নির্বাচনের সময়ে নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর প্রতি বিবেচনা রাখতে হবেঃ

১। গােয়াল ঘর উঁচু স্থানে তৈরি করতে হবে ২। গােয়াল ঘর মানুষের বাসস্থান থেকে দূরে তৈরি করতে হবে। খামার এলাকা থেকে সহজে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে এবং খামারের চারপাশে পরিষ্কার রাখতে হবে ৩। পশুর সংখ্যার বিষয়টি মনে রাখতে হবে ৪। খামারে সূর্যের আলাে যেন পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে ৫। পশুর জন্য খাদ্য এবং পানি সরবরাহের বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে ৬। বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ঘর তৈরির সময় বাজার এবং যােগাযােগ ব্যবস্থার বিষয়টি অবশ্যই চিন্তা করতে হবে

পশুর বাসস্থান কিংবা গােয়াল ঘরের অনেক সুবিধা আছে। গােয়াল ঘরে একক অথবা দলগতভাবে পশু পালন করার ফলে ব্যবস্থাপনা অনেক সহজ হয় ও উৎপাদন খরচও কমে আসে। নিম্নে ঘর কিংবা খামারে পশু পালন করার সুবিধা সমূহ তুলে ধরা হলাে 

১। পশুর একক এবং নিবিড় যত্ন নেয়া সহজ হয় ২। ঘরে রাখার কারণে পশুগুলো শান্ত প্রকৃতির হয়ে উঠে ৩। পশু থেকে অধিক দুধ এবং মাংস পাওয়া যায় ৪। গােবর এবং অন্যান্য বর্জ্য সংরক্ষণ করা সহজ হয় ৫। দুগ্ধ দোহন সহজতর হয় ৬। পােকামাকড় এবং বন্য পশুপাখি থেকে রক্ষা করা যায় ৭। রােগ প্রতিরােধ করা সহজেই সম্ভব হয় ৮। চিকিৎসা সেবা সহজ হয় ৯। শ্রমিক কম লাগে এবং উৎপাদন খরচ কমে আসে ১০। খুব সহজেই গােয়াল ঘর পরিষ্কার করা যায় ১১। রােদ, বৃষ্টি ও ঝড় থেকে পশুকে সহজেই রক্ষা করা যায়।

কয়েকটি উন্নত জাতের গরুর নাম

উন্নত জাতের গরুর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হচ্ছেঃ হলস্টেইন ফ্রিজিয়ান, জার্সি, শাহীওয়াল, সিন্ধি ও ব্রাহমা প্রভৃতি। গরুর খামার করতে, প্রথমত আপনাকে কিছু জমির প্রয়োজন হবে। গরুর খাদ্য নির্বাচনে প্রশিক্ষিত হতে হবে। আপনার এলাকার আবহাওয়া সহ্য করতে পারে, এমন জাতের গরু নির্বাচন করতে হবে।

গরুর খামার তৈরি করার পদ্ধতি

গরুর খামার  করতে সাধারণত গ্রামীণ পরিবেশের প্রয়োজন হয়। গরু থাকার ঘরকে গ্রামাঞ্চলে গোশালা বলা হয়। গোশালা সাধারণত একমুখী মুখোমুখি বা বিপরীতমুখী এই তিন ভাবেই নির্মাণ করা যায়। এইসব ঘর মানুষের ঘরের চেয়ে একটু বড় আকারের হতে হয়। যেন আলো-বাতাস সহজে চলার করতে পারে। 

গোশালা উত্তর দক্ষিণ মুখী হওয়া ভালো। গবাদি পশুর পয়ঃনিষ্কাশনের সুবিধার জন্য ঘরের পাশ দিয়ে ড্রেন বা নর্দমা রাখতে হবে। গোশালায় ঝড়-বৃষ্টি, তাপ, আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা রাখতে হবে। মাঝে মাঝে গোশালা ফিনাল বা ব্লিচিং পাউডার দিয়ে জীবাণুমুক্ত করতে হবে।

সম্ভব হলে গরুকে প্রতিদিন গোসল করাতে হবে। পাশাপাশি কয়েক ঘন্টার জন্য পানিতে ডুবিয়ে থাকার ব্যবস্থা করা হলে গরুর গায়ে বিভিন্ন পরজীবী, উকুন, আঠালি মাইটাস,মাছি ইত্যাদি আক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।

গরুর খামার তৈরির নকশা

ঘরের আকার পশুর সংখ্যার উপরে নির্ভর করে। পশুর সংখ্যা যদি ১০ এর কম হয় তাহলে ১ সারিবিশিষ্ট এবং ১০ কিংবা তার বেশি হলে ২ সারিবিশিষ্ট ঘর তৈরি করতে হবে। নিম্নে গরুর খামার তৈরি নকশা বা গরুর খামার তৈরির নকশা ছবি এর মাধ্যমে দেখানো হলোঃ

গরুর খামার তৈরির নকশাগরুর খামার তৈরির নকশা
গরুর খামার তৈরির নকশা

শেষ কথা - গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন

আপনিও যদি গরুর খামার ব্যবসা শুরু করে লাভবান হতে চান। কিন্তু প্রয়োজনীয় মূলধন না থাকার কারণে শুরু করতে পারছেন না। তাহলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে অল্প পরিমাণে সুদের মাধ্যমে গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন নিয়ে সুন্দরভাবে গরুর খামার ব্যবসা শুরু করতে পারেন। 

আমাদের আজকের এই গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন লেখাটি থেকে যদি আপনি উপকৃত হোন তবে তা অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার মতামত জানান এখানে

0 কমেন্ট

আর্টিকেল সম্পর্কিত তথ্য জানতে কমেন্ট করুন। আপনার প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

কমেন্ট করুন (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. explore more
Ok, Go it!