অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি - অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা বেশি — বর্তমান যুগ অনলাইন ভিত্তিক যুগ। এখন সকালে ঘুম থেকে উঠে রাতে ঘুমোতে যাওযার আগ পর্যন্ত বেশিরভাগ কাজই অনলাইনেই হয়ে থাকে। প্রযুক্তির এই আর্শীবাদে এখন মানুষের ইনকামও হয় অনলাইনে। জ্বি, একটা সময় মানুষ যেমন রাত দিন পরিশ্রম করে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে অর্থ আয় করতো এখন সে দিনটি প্রায়ই শেষের দিকে।
সূচীপত্রঃ অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি
এখন মানুষ অনলাইনে বসেই আয় করতে পারে এবং বেশিরভাগ কোম্পানিরাই এখন তাদের এমপ্লয়ি হায়ার করছে অনলাইনেই। কিন্তু অনলাইনে কাজ করতে এসে দেখবেন বেশিরভাগ তরুণই হতাশার শিকার হচ্ছেন। কিন্তু কেন? কারন তাদের ধারণা নেই অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং কিভাবে সেসব কাজের দক্ষতা অর্জন করতে হয়।
আমি আজকে আপনাদের এই পোস্টের মাধ্যমে শেয়ার করব অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং সেসব কাজ নিয়ে ডিটেইলস বলব। তাহলে চলুন শুরু করি। আপনি যদি অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাদের আজকের এই লেখাটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে নিনঃ
আরো পড়ুনঃ বিদেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি
ওয়েব ডিজাইন
আমরাতো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানা সমস্যার সমাধানে জন্য গুগলে বা অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করি তখন কোনো ওয়েবসাইটের আর্টিকেল থেকে আমরা সমস্যার সমাধান পায়। আপনি এখন এই আর্টিকেলটিও একটি ওয়েবসাইটেই পড়ছেন। ঠিক এমনই পৃথিবীতে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো সবগুলোই কোনো একজন ওয়েব ডিজাইনার ডিজাইন করেছেন।
ওয়েব ডিজাইন বলতে ওয়েবসাইটের হেডার কেমন হবে, মেনু কোন দিকে বসবে, পোস্ট গুলো কিভাবে থাকবে এসব কিছু ডিজাইন করেন একজন ওয়েব ডিজাইনার। আপনি চাইলে প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামিং নলেজ নিয়ে হয়ে উঠতে পারেন একজন ওয়েব ডিজাইনার। বর্তমানে অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে এসব কাজের যথেষ্ট ডিমান্ড রয়েছে।
ওয়েব ডেভেলপার
একটি ওয়েবসাইট শুধু ডিজাইন করলেই হয় না ঐ ওয়েবসাইটকে ডায়ানামিক করতে হয়। যেমন আপনি হোম বাটনে ক্লিক করলে আপনাকে হোম পেজে নিয়ে যাওয়া হবে, এবাউট বাটনে ক্লিক করলে এবাউট পেজে নিয়ে যাওয়া হবে। এভাবে যাবতীয় সকল ফিচার গুলো এড করেন ওয়েব ডেভেলপাররা।
আপনি চাইলে ডিজাইন + ডেভেলপমেন্ট দুটোই শিখতে পারবেন। তখন তাকে বলা হবে Full stack web developer। বর্তমানে যেহেতু ওয়েবসাইটের ডিমান্ড বাড়ছে তাই বাড়ছে ওয়েব ডেভেলপারদের ডিমান্ডও। যদি প্রোপারলি নিজের স্কিল ডেভেলপ করতে পারেন এই বিষয়ে তাহলে নির্দ্বিধায় আপনি অনলাইনে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন
আপনি ঘর থেকে বের হয়েই রাস্তায় দেখবেন হাজার হাজার বিল বোর্ড, পোস্টার। কত কত নামি দামী কোম্পানিরা নিজেদের ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য এসব বিলবোর্ড দেয়। আবার অনেক কোম্পানি নিজেদের স্টাফদের জন্য ভিসিটিং কার্ড বানায় এসবই তৈরি করেন গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা। গ্রাফিক্স ডিজাইন অনেক অনেক বড় সম্ভাবনাময় একটি স্কিল।
ইভেন এখন সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টও ডিজাইন করেন গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা। শুধু কি এখানেই সীমাবদ্ধ? টি-শার্ট, নোটবুক আরো কতো নিত্য ব্যবহৃত জিনিসও ডিজাইন করেন গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা। এই স্কিলে অনেক অনেক সাবস্কিল আছে আপনি যেকোন একটি বিষয় নিয়েই কাজ শুরু করতে পারেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে হলে আপনাকে প্রচুর দক্ষ হওয়া দরকার। কারন বর্তমানে এই ফিল্ডে অনেক বেশি কম্পিটিশন রয়েছে। তাই ভালো দক্ষতা নিয়ে না আসলে এই ফিল্ডে ভালো করা সম্ভব নয়।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
বর্তমান যুগে মোবাইল ফোন নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই কষ্টসাধ্য। এখন সকলের পকেটেই কোনো না কোনো মোবাইল ফোন আছে। মোবাইল ফোন অপারেট করার জন্য অবশ্যই কোনো না কোনো সফটওয়্যার দরকার। আপনি প্রতিদিনই এক বা একাধিক সফটওয়্যার ব্যবহার করেন মোবাইলের নানা ফিচার উপভোগ করার জন্য।
এই সফটওয়্যার গুলো কোনো না কোনো ডেভেলপার তৈরি করেছেন। দিন দিন যতই মোবাইল ইন্টারনেটের চাহিদা বাড়ছে তেমনই বাড়ছে সফটওয়্যার এবং সফটওয়্যার ডেভেলপারের। আপনি এন্ড্রয়েড বা আইওএস ডেভেলপার হিসেবে অনলাইন অনেক ভালো অর্থ উপার্জন শুরু করতে পারবেন। বর্তমানে সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন স্কিল গুলো মধ্যে এটি একটি।
ডিজিটাল মার্কেটিং
আধুনিকতার ছোঁয়ায় বর্তমানে সবকিছু পৌঁছে গেছে মানুষের হাতের লাগালে। আর এখন মানুষ অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে থেকে বিভিন্ন প্রকার পণ্যদ্রব্য কেনাবেচা করতে পারেন। আর হ্যাঁ অনলাইনে এমনি এমনি আপনার কোনো পণ্য কেনাবেচা হবে না। এই কাজটি করার জন্য করতে হয় ডিজিটাল মার্কেটিং মূলত এই কারণে অনেকেই ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটারদের কে হায়ার করে থাকেন।
যদি আপনি ডিজিটাল মার্কেটার হতে পারেন তবে অবশ্যই এই কাজটি আপনার ক্যারিয়ার একটি অংশ হতে পারে। আপনি চাইলে অন্যান্য কাজ করার পাশাপাশি ডিজিটাল মার্কেটিং করার মাধ্যমে প্রতিমাসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান বাজারে একজন ডিজিটাল মার্কেটারের চাহিদা ব্যাপক। চলুন তাহলে জেনে নিই ডিজিটাল মার্কেটিং কি?
ডিজিটাল মার্কেটিং কিঃ বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেস কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে কোনো প্রোডাক্ট ক্রয় বিক্রয় করার জন্য প্রমোশন বা প্রমোট করার পদ্ধতিকে বলা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং। অর্থাৎ অনলাইনে মাধ্যমে কোনো কিছু প্রমোশন করা বা প্রমোট করাকেই বলা হয়ে থাকে ডিজিটাল মার্কেটিং।
দোকানে দোকানে গিয়ে মানুষ যেমন তাদের বিভিন্ন প্রোডাক্টের মার্কেটিং করে তখন তাকে বলা হয় অ্যানালগ মার্কেটিং সিস্টেম। আর যখন কোনো প্রোডাক্ট অনলাইনকে কাজে লাগিয়ে মার্কেটিং করা হয় তখন তাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়।
তাই যদি আপনার প্রচার প্রমোশন করার জন্য ভালো অভিজ্ঞতা থাকে তবে ডিজিটাল মার্কেটিং হতে পারে আপনার অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সেরা উপায়। ডিজিটাল মার্কেটিং কি বা ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখবো এবং ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করতে হয় এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে আপনার অন্য আমাদের সাইটে আরো কিছু আর্টিকেল রয়েছে সেখান থেকে আপনি পড়ে নিতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন এবং কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব
ব্লগিং
ব্লগিং ধারাবাহিকভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য প্রমাণিত এবং এটি অনলাইনে সেরা কাজগুলোর মধ্যে একটি এবং এটি বছরের পর বছর বাড়তে থাকবে। ব্লগিং করে টাকা আয় করার জন্য অনেক গুলো উপায় রয়েছে। ব্লগিং শুরুতে কিছু সময় এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হবে। একবার এটি সেট হয়ে গেলে আপনার উপার্জন শুয়ে বসে চলতেই থাকবে।
ব্লগিং আমার জীবনধারা পরিবর্তন করেছে। আমি আজ পর্যন্ত ব্লগিং থেকে আলহামদুলিল্লাহ মোটামুটি ভালো পরিমাণে ডলার আয় করেছি। আমার এই উপার্জন শুধুমাত্র এই ব্লগ থেকে নয়, আমার একাধিক ব্লগ থেকে। আপনি যদি সত্যিই আপনার ক্যারিয়ার গড়তে ইচ্ছুক হন এবং অনলাইনে কাজ করতে চান এবং ক্রমাগত অনলাইন আয়ের প্রয়োজন হয়, তাহলে ব্লগিং আপনার জন্য সেরা অপশনগুলোর মধ্যে একটি হবে বলে আমি মনে করি।
ব্লগিংয়ে আপনার প্রধান জিনিসগুলির মধ্যে একটি হল ধৈর্য এবং কঠোর পরিশ্রম এবং আপনার কাজের প্রতি অনুগত হওয়া উচিত। (কপি পেস্ট করা কন্টেন্ট কখনই ব্যবহার করবেন না)। যেকোনো ব্লগ চালানোর জন্য ব্লগিং সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক ধারণা প্রয়োজন। কিভাবে একটি ব্লগ শুরু করবেন এবং ব্লগ পরিচালনা করতে হয় সেসম্পর্কে আমরা আমাদের সাইটে পূর্বে বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করেছি। ব্লগিং ছাড়াও, আপনি বিনিয়োগ ছাড়াই ঘরে বসে অনলাইনে টাকা আয় করতে পারেন এমন আরও অনেক উপায় রয়েছে।
এসইও এক্সপার্ট
একজন এসইও এক্সপার্ট অনলাইন থেকে যে কত রকম ভাবে টাকা আয় করে থাকেন তা বলে শেষ করা যাবে না। একজন এক্সপার্ট হতে যেহেতু অনেক ধৈর্য্য এবং ধরে দীর্ঘ সময় নিয়ে কাজ করার প্রয়োজন হয়, সেহেতু একজন এসইও এক্সপার্টের ইনকাম অনলাইনে অন্যান্য কাজের তুলনায় অনেক বেশি। আর একজন এসইও এক্সপার্টের ইনকাম বেশি হবেই না বা কেন কারণ এই কাজটি অন্যান্য অনলাইন কাজের চেয়ে অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং।
যদি আপনি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস আপওয়ার্কে টপ ১০ এসইও এক্সপার্টের প্রোফাইল দেখবেন তাহলে আপনি নিজেই দেখতে পারবেন তাদের প্রতি ঘন্টায় কাজ করার রেট হলো $100 ডলারের বেশি। যদি আপনি একজন প্রফেশনাল এসইও এক্সপার্ট হতে পারেন তবে আপনি মার্কেটপ্লেসে সার্ভিস দেয়ার পাশাপাশি নিজের জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে প্রতিমাসে সেখান থেকে বিজ্ঞাপন এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং করার মাধ্যমে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
আর্টিকেল রাইটার
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে ডিমান্ডিং আরেকটি স্কিল হলো আর্টিকেল রাইটিং। মজার বিষয় হলো একজন আর্টিকেল রাইটারকে কখনো অন্য ক্লাইন্টের উপর নির্ভর করে থাকতে হয়না। সে চাইলে নিজেই নিজের আর্টিকেল দিয়ে ব্লগসাইট বানিয়ে আয় শুরু করতে পারেন। আপনি যত সমস্যাই পড়েন না কেন সব সমস্যার সমাধান রয়েছে গুগল থেকে।
গুগল কি এই সমস্যার সমাধান নিজ থেকে দেয়? উত্তর হচ্ছে না। গুগল কোনো একটি ওয়েবসাইটের আর্টিকেল আপনাকে দেখায় আপনি সেই আর্টিকেল দেখে উপকৃত হন এবং বিনিময়ে ওয়েবসাইটের মালিক কিছু অর্থ আয় করেন।
কিন্তু বেশিরভাগ ওয়েবসাইটের মালিক সেই আর্টিকেল অন্য কোন রাইটার হায়ার করে লেখায়। এবং যারা ভালো মানের আর্টিকেল লিখতে পারে মার্কেটে তাদের ডিমান্ড অনেক অনেক বেশি। একজন ভালো আর্টিকেল রাইটার হওয়ার জন্য আপনার ইংরেজি পারদর্শীতা থাকতে হবে। এছাড়াও বর্তমানে বাংলা আর্টিকেল লিখে অনেকেই প্রতিমাসে হাজার হাজার টাকা আয় করছে।
ভিডিও এডিটর
বর্তমানে অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে ভিডিও এডিটিং এর ওপরে প্রচুর পরিমানে কাজ পাওয়া যায়। আর প্রতিনিয়ত ভিডিও এডিটরের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে শুধুমাত্র ভিডিও এডিটিং এর উপরে কাজ করে অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলো থেকে প্রতিমাসে মোটা অংকের টাকা আয় করতে পারবেন।
আমার পরিচিত অনেকজন রয়েছেন যারা শুধুমাত্র ভিডিও এডিটিং এর সার্ভিস প্রদান করে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলো থেকে প্রতিমাসে ১-২ লাখ টাকা এবং তার চেয়েও বেশি পরিমাণে আয় করছে। উদাহরণস্বরূপ আপনাকে আমি একজন প্রফেশনাল ভিডিও এডিটরের কথা বলি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফ্রিল্যান্স অভিজ্ঞ ভিডিও ইডিটররা প্রতিবছর প্রায় $১২২,০০০ ডলার ইনকাম করে থাকেন।
শেষ কথা - অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি
অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা বেশি কিংবা অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এই সম্পর্কে আমরা যতটুকু পারছি সঠিক তথ্য দেয়ার চেষ্টা করেছি। তবে হ্যাঁ ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই খেয়াল রাখা প্রয়োজন। প্রথমত আপনি কখনো এটা খুঁজবেন না যে, কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের ইনকাম ভালো।
বরং কাজ শুরু করার পূর্বে আপনার এটা জেনে রাখা অনেক বেশি জরুরি যে, আপনি কোন কাজটি করতে পারবেন আর কোন কাজের প্রতি আপনার বেশ ভালো আগ্রহ আছে। কারণ অনলাইনে যেকোনো কাজেের ব্যপক চাহিদা রয়েছে। সেজন্য শুধু প্রয়োজন দক্ষতা এবং ক্রিয়েটিভিটির। যদি দক্ষতা না থাকে তাহলে কোনো সেক্টরেই ভালো করা সম্ভবপর নয়।
অনলাইনে আয় করতে হলে আপনার দরকার প্রোপার স্কিল। স্কিল ছাড়া আপনি কখনোই ভালো কিছু করতে পারবেন না। ২০-২৫ বছর কষ্ট করে পড়াশুনা শেষ করে চাকরি পাওয়ার পরে ২০-৩০ হাজার টাকা বেতন নিয়ে মহা খুশিতে থাকতে পারেন। আর এখানে ১-২ বছর কষ্ট করে প্রায় প্রতিমাসে ২ লাখ টাকা আয় করতে পারছেন।
তবুও কেন আমরা এতবেশি অধৈর্য? মূল কথা হচ্ছে, দক্ষতা থাকলে কখনো কাজের অভাব হবে না। তাই কোন কাজের চাহিদা বেশি কিংবা অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এটা না খুঁজে ভাবুন কোন কাজটি আপনি করতে পারবেন। আশা করি, আমাদের আলোচ্য বিষয়টি সহজেই বুঝতে পারছেন। আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এ নিয়ে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। ভুল ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। ধন্যবাদ
আর্টিকেল সম্পর্কিত তথ্য জানতে কমেন্ট করুন। আপনার প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।