জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ কি

হাসিবুর
লিখেছেন -
0

জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ কি - আপনি কি জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ কি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? যদি আপনি যাযাকাল্লাহ অর্থ কি সম্পর্কে জানতে চান তবে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।

জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ কি

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবো তা হচ্ছে জাজাকাল্লাহু খাইরান, জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ কি, যাযাকাল্লাহ অর্থ কি, জাযাকাল্লাহ খাইরান এর উত্তর, জাজাকাল্লাহ খাইরান কখন বলতে হয়, শুকরান অর্থ কি, জাজাকাল্লাহ খাইরান আরবি, জাযাকাল্লাহ খাইরান এর উত্তর, জাজাকাল্লাহ খাইরান ফা-ইন্নাল্লাহা শাকিরুণ অর্থ কি ইত্যাদি।

আরো পড়ুনঃ ইসলামে ব্যবসা করার নিয়ম

সূচীপত্রঃ জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ কি

জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ কি এবং জাজাকাল্লাহ খাইরান এর উত্তর সর্বশেষ আপডেট নিয়ে সাজানো হয়েছে আমাদের আজকের এই লেখা। জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ কি সম্পর্কে জানতে লেখাটি শেষ পর্যন্ত পড়ুনঃ

প্রিয় পাঠক মানুষ মাত্রই মানুষের উপকার করে থাকেন। যদি কোনো ব্যক্তি কারো উপকার করে থাকেন তবে তার জন্য দোয়া করা বা কল্যাণ কামনা করা আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত। এই বিষয়ে আমরা বেশীরভাগ মানুষ সাধারণত সতর্ক হইনা। অথচ কোনো ব্যক্তি কারো কাছে থেকে উপকার পেয়ে এই দোয়া পড়ার পর শ্রবণকারীও দোয়াকারীর জন্য একটি দোয়া করা জরুরি হয়ে পড়ে। যা জানা প্রত্যেক মুসলিমদের জন্য খুবই জরুরি। 

উপকার ছোট হোক কিংবা বড় হোক, উপকারকারীর জন্যে দোয়া করার জন্য আমাদের প্রিয় নবি হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শিখিয়ে গেছেন। হাদিসে এসেছে- উচ্চারণঃ ‘জাযাকাল্লাহু খাইরান’ অর্থঃ আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।

জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ কি

জাজাকাল্লাহ একটি আরবি শব্দ যা মুসলিমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য একটি ইসলামী অভিব্যক্তি হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন। এটি আরবি শব্দ শুকরানের অনুরূপ যার অর্থ ধন্যবাদ, তবে একজন মুসলমানের জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান বলার ভালো কারণ এটি কেবল ধন্যবাদ বলার পরিবর্তে আল্লাহর কাছে আশীর্বাদ বা কল্যাণের জন্য প্রার্থনা করে।

জাযাকাল্লাহু (আরবিঃ جَزَاكَ ٱللَّٰهُ) অথবা জাজাকাল্লাহ খায়রান (আরবিঃ جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا) একটি তাৎপর্যপূর্ণ ইসলামি শব্দ। জাজাকাল্লাহ খাইরান শব্দটির অনেকগুলো অর্থ আছে। তবে হ্যাঁ এই জাজাকাল্লাহ খাইরান শব্দের প্রধান/মূল অর্থ হচ্ছেঃ "আল্লাহ আপনাকে উত্তম পুরস্কার/প্রতিদান দিন"। 

জাযাকাল্লাহ একটি আরবি শব্দ যা দুটি শব্দ নিয়ে গঠিত, প্রথম শব্দটি জাজাক যার অর্থ কল্যাণ এবং দ্বিতীয় শব্দ আল্লাহ যার অর্থ সৃষ্টিকর্তা। যখন জাযাকাল্লাহ আরবীতে বলা হয় তখন এর অর্থ "আল্লাহ আপনাকে মঙ্গল করুন"। 

এখানে উল্লেখ্য যে, জাযাকাল্লাহ শব্দটি নিজেই সম্পূর্ণ নয়, তবে জাযাকাল্লাহর সাথে "খায়ের" শব্দটি যোগ করলেই শব্দটি সম্পূর্ণ হয় অর্থাৎ যদি "জাজাকাল্লাহ খাইর" বলা হয় তবে এর সম্পূর্ণ অর্থ "আল্লাহ আপনাকে সর্বোত্তম পুরস্কৃত করুন।

জাজাকাল্লাহ বাক্যাংশটি অসমাপ্ত, কারণ এতে আছে 'আল্লাহ' (অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তা) এবং 'জাজাকা' অর্থাৎ পুরস্কার প্রদান করা। কিন্তু এতে 'খায়রান' অন্তর্ভুক্ত নেই যার অর্থ হচ্ছে 'উত্তম'। জাযাকাল্লাহু খায়রান বললে কি পুরস্কারের/ প্রতিদানের কথা বলা হল তার অনুমান দরকার পড়ে না কারণ 'খায়রান' শব্দটি দ্বারা এটা নির্দিষ্ট হয়ে যায়।

যদিওবা ধন্যবাদ জানানোর জন্য পরিচিত আরবি শব্দটি হচ্ছে 'শুকরান'। জাজাকাল্লাহ খাইরান শব্দটি ব্যবহার করে থাকে এই বিশ্বাসে যে, একজন মানুষ অন্যজনকে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিনিময় দান করতে পারে না বরং মহান আল্লাহ তায়ালাই সর্বোত্তম পুরস্কার/ প্রতিদান দান করতে সক্ষম।

মানুষ যখন কাউকে ভালো, সুন্দর কিংবা তাঁর পছন্দসই কোনো কাজ বা কোনো কিছু উপহার দেন তখন মানুষের পারস্পরিক কল্যাণ কামনায় যে দোয়াটি সবচেয়ে বেশি করা হয়ে থাকে বা ধন্যবাদ জানাতেও যে দোয়াটি কিংবা যে বাক্যটি বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে তাহচ্ছে- ﺟَﺰَﺍﻙَ ﺍﻟﻠّٓﻪُ ﺧَﻴْﺮًﺍ ‘জাজাকাল্লাহ খাইরান’ অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।

আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ বাক্যগুলো দ্বারা দোয়া করতে নসিহত করেছেন। হজরত উসামা বিন যায়েদ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘কারো প্রতি কৃতজ্ঞতার আচরণ করা হলে ঐ ব্যক্তি কৃতজ্ঞতার আচরণকারীকে যদি ‘জাজাকাল্লাহ খাইরান’ বলে, তবে সে যেন তার যথাযোগ্য প্রশংসা করলো।’

অন্য হাদিসে আসছে, হযরত আবু হুরায়রা রদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘কেউ যখন তার ভাইকে বলে, ‘জাজাকাল্লাহ খাইরান’ তবে সে তার ভূয়সী প্রশংসা করলো।’

আরো পড়ুনঃ দ্রুত বিয়ে হওয়ার আমল

জাযাকাল্লাহ খাইরান অর্থ কি

অর্থঃ আল্লাহ তায়ালা আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন। যদি আপনাকে কেউ 'জাজাকাল্লাহ খাইরান' বলেন তবে আপনি তাঁর উদ্দেশ্যে আপনি বলবেন- 'ওয়া ইয়্যাকা বা ওয়া ইয়্যাকুম' অর্থাৎ আল্লাহ আপনাকেও উত্তম প্রতিদান দিন। আমরা কখনো শুধুমাত্র 'জাজাকাল্লাহ' বলবো না।

জাযাকাল্লাহু খাইরান হচ্ছে এমন একটি মূল্যবান তাৎপর্যপূর্ণ শব্দ যার অনেকগুলো সুন্দর সুন্দর অর্থ আছে। যা হযরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিত হাদিস থেকে অনুমান করা যায়। তিনি বলেন, তোমাদের কারোর যদি জানা থাকতো যে, তার অপর ভাইকে ‘জাযাকাল্লাহু খাইরান’ বলার মধ্যে তার জন্য কি রয়েছে! তাহলে তোমরা একে অপরের জন্য তা বেশি বেশি করে বলতে।’ 

তাই ছোট্ট এই দোয়া জাজাকাল্লাহ খাইরান এর সুন্দর সুন্দর অর্থগুলো আমলের নিয়তে নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ

১। ﺧﻴﺮ (খাইর) শব্দটি সে সকল বিষয়সমূহকে বোঝনো হয় যা মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে অনেক বেশি পছন্দের। তাই "খাইর" শব্দের মাধ্যমে পরস্পরের সকল ধরনের সুন্দর বিষয়ের কল্যাণ কামনা করা উচিত বা “খাইর” শব্দের মাধ্যমে আপনার জন্য সকল ধরনের কল্যাণ কামনা করা হলো।

২। জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ দ্বারা এ কথাটিও বোঝায় যে, মহান আল্লাহ পাক আপনাকে জান্নাত এবং জান্নাতে তাঁর দিদার লাভের সৌভাগ্য দান করুন।

৩। জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ দ্বারা আরো বোঝায় আল্লাহ তায়ালা আপনাকে সব রকম কল্যাণ দান করুন।

৪। জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ মহান আল্লাহ তায়ালা আপনাকে কাফিরদের জন্য চিরস্থায়ী স্থান জাহান্নাম থেকে হেফাজত করুন।

৫। জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ মহান আল্লাহ তায়ালা যেন আপনার উপর কোনো অভিশপ্ত শয়তানকে চাপিয়ে না দেন।

৬। জাযাকাল্লাহু খাইরান অর্থ মহান আল্লাহ পাক যেন আপনাকে সিরাতে মুস্তাক্বিম অর্থাৎ সরল পথে পরিচালিত করেন।

৭। জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ মহান আল্লাহ পাক যেন আপনার রিজিকের মধ্যে বরকত দান করেন।

৮। জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ মহান আল্লাহ পাক যেন শেষ দিবস পর্যন্ত আপনাকে আপনার মাতা-পিতার প্রতি সদ্ব্যবহারকারী হিসেবে কবুল করেন।

৯। জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ এই কামনাও করা হয়ে থাকে যে, আল্লাহ পাক আপনাকে নেক সন্তান দান করুন।

১০। জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ এই দোয়াও করা হয়ে থাকে যে, মহান আল্লাহ তায়ালা যেন আপনাকে প্রিয় নবি হযরত মোহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাতের অনুসারী করেন।

আরো পড়ুনঃ মাশাআল্লাহ অর্থ কি

জাজাকাল্লাহ খাইরান কখন বলতে হয়

একটি বাক্যে জাজাকাল্লাহ খাইরান কিভাবে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হয় তা শেখার সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা দৈনন্দিন কথোপকথনে কিভাবে এই শব্দটি ব্যবহার করে তা দেখা। আপনি যখন কাউকে ভালো, সুন্দর অথবা তাঁর পছন্দসই কোনো কাজ উপহার দেন তখন অধিকাংশ মানুষই আপনাকে বলে থাকেন, “জাজাকাল্লাহ খাইরান”। প্রশ্ন হল, এই বাক্যটির অর্থ কি? আসুন জেনে নেই বাক্যটির অর্থ। এর বেশ সুন্দর কয়েকটি অর্থ রয়েছে।

কারো দ্বারা উপকৃত হলে আমাদের সকলের উচিত উপকারকারীকে পুরস্কৃত করা, তার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করা। তার উপকার করার সামর্থ্য না থাকলে কমপক্ষে তার জন্য দোয়া করা। উসামা ইবনে জায়দ (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, কাউকে অনুগ্রহ করা হলে সে যদি অনুগ্রহকারীকে বলে ‘জাজাকাল্লাহু খাইরান’ (আল্লাহ তোমাকে উত্তম প্রতিদান দিন), তাহলে সে উপযুক্ত ও পরিপূর্ণ প্রশংসা করল। (তিরমিজি, হাদিস : ২০৩৫)

জাজাকাল্লাহ খাইরান এর উত্তর

জাজাকাল্লাহ খাইরান এর জবাবে ওয়া ইয়্যাকা (একজনকে), বা ওয়া ইয়্যাকুম (একের অধিককে) ব্যবহৃত হয়, যার অর্থ "এবং আপনার/আপনাদের প্রতিও)"। তবে বেশি প্রচলিত জবাব হল: ওয়া'আনতুম ফাজাযাকুমুল্লাহু খায়রান, যার অর্থ "এবং আপনাকেও আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দিন"।

মনে রাখবেনঃ আপনাকে যিনি ‘জাজাকাল্লাহু খাইরান’ বলবেন; তাঁর উদ্দেশ্যে আপনি বলবেন- ‘ওয়া ইয়্যাকা বা ওয়া ইয়্যাকুম’ অর্থাৎ আল্লাহ আপনাকেও উত্তম প্রতিদান দিন। যে ব্যক্তি জাযাকাল্লাহ বলেছে তার যথাযথ জবাব হল ওয়া ইয়্যাকা (পুরুষের জন্য) এবং ওয়া ইয়্যাকি (মহিলাদের জন্য), বহুবচনে ওয়া ইয়্যাকুম। 

ওয়া ইয়্যাকা অর্থ কি ? এখানে ওয়া ইয়্যাকা অর্থ বলতে একজনকে বোঝানো হয়েছে।

জাজাকাল্লাহ খাইরান আরবি

আপনি কিভাবে জাজাকাল্লাহ বা জাজাকাল্লাহ খাইরান লিখবেন তার আরবি পাঠ এখানে রয়েছে। আরবীতে জাযাকাল্লাহঃجزاك اللهُ। আরবীতে জাযাকাল্লাহু খাইরানঃجزاك اللهُ خيرً

জাজাকাল্লাহ খাইরান ফা-ইন্নাল্লাহা শাকিরুণ অর্থ কি

ইহা কোরআন শরীফের সুরা বাকারার ১৫৮ নং আয়াতের একটি অংশ। “ফা-ইন্নাল্লাহা শাকিরুণ” এর অর্থ হলঃ আল্লাহ্‌ উত্তম পুরস্কারদাতা। 

সম্পূর্ণ আয়াতটি হলঃ ইন্নাছ্ ছাফা ওয়াল মারওয়াতা মিন্ শাআ’ইরিল্লাহ্ ফামান হাজ্জাল বাইতা আও-ই’ তামারা ফালা জুনাহা আ’লাইহি আইয়াত্ত্বাওয়াফা বিহিমা ওমান তাত্বাওয়াআ খাইরান ফা-ইন্নাল্লাহা শাকিরুণ আ’লীম।”

জাজাকাল্লাহ খাইরান সম্পর্কে সতর্ককতা

আমরা কখনোই শুধুমাত্র ‘জাজাকাল্লাহ’ না বলে পরিপূর্ণ ছোট্ট এই দোয়াটি ‘জাজাকাল্লাহ খাইরান’ বলা উত্তম। অর্থাৎ আমরা কখনো শুধুমাত্র ‘যাযাকাল্লাহ’ বলবো না বরং আমরা সকলেই জাজাকাল্লাহ খাইরান বলবো। কারণ ‘জাজাকাল্লাহ’ দ্বারা প্রতিদান ভালোও হতে পারে আবার মন্দও কিন্ত হতে পারে। তাই আমরা প্রত্যেকে জাজাকাল্লাহ খাইরান বলবো। 

এবং জাজাকাল্লাহ খাইরান বলে উল্লেখিত উত্তম কল্যাণ কামনা করা উচিত। সর্বোপরি ‘জাজাকাল্লাহ খাইরান’ এমন একটি শব্দ যা দ্বারা আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সব রকম কল্যাণ দান করেন। কেননা খাইর দ্বারা অসংখ্য বা অগণিত কল্যাণকে বুঝানো হয়। যা গণনা করে শেষ করা সম্ভব নয়। 

আল্লাহ তায়ালা মুসলিম উম্মাহকে উপকারীর উপকারে সুন্নাতি এই দোয়াটি আমল করার তাওফিক দান করুন। অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা মুসলিম উম্মাহকে পরস্পরের প্রসংশা ও কৃতজ্ঞতায় ‘জাজাকাল্লাহ খাইরান’ -এর ব্যবহার করে উল্লেখিত নেয়ামত গুলো লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।

শুকরান অর্থ কি

আরবি প্রতিশব্দ শুকরান এর অর্থ তোমার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। আর ধন্যবাদ বাংলা শব্দ। এটি প্রশংসাবাদ, সাধুবাদ বা কৃতজ্ঞতাজ্ঞাপক উক্তি।

শেষ কথাঃ জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ কি

প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের এই আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয় ছিলো জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ কি, জাজাকাল্লাহ খাইরান কখন বলতে হয়, জাজাকাল্লাহ খাইরান এর উত্তর, শুকরান অর্থ কি। আমাদের লেখাটি আপনার ভালো লাগলে এবং কোনো বিষয় সম্পর্কে আরো জানতে নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। জাজাকাল্লাহ খাইরান অর্থ কি লেখাটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার মতামত জানান এখানে

0 কমেন্ট

আর্টিকেল সম্পর্কিত তথ্য জানতে কমেন্ট করুন। আপনার প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

কমেন্ট করুন (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. explore more
Ok, Go it!