দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায় - আপনি কি দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায় খুঁজছেন? বর্তমানে বিভিন্ন উপায়ে বিদেশ যাওয়া সম্ভব হচ্ছে, তবে বিনামূল্য বিদেশে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন দালাল ছাড়া কি বিদেশ যাওয়ার উপায় আছে।
সূচীপত্রঃ দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায়
আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের জানাতে চলেছি দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে এবং বিস্তারিত আলোচনা করব দালাল ছাড়া কোন কোন দেশে যেতে পারবেন। সরকারি ভাবে কিভাবে আপনি বিদেশ যেতে পারবেন বা সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ।
তার সকল কিছু নিয়ে আলোচনা করবো আজকের এই আর্টিকেলে। তাই আপনি এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়লে বিস্তারিত আরো জানতে পারবেন। দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায় জানতে লেখাটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ুনঃ
আরো পড়ুনঃ বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয়
দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায়
আপনি যদি কোনো কাজে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনার দক্ষতা নিয়ে দালাল ছাড়াই সরকারি ভাবে বিদেশ যেতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার অতিরিক্ত বেশী খরচ হবে না। যেহেতু আপনি সরকারি ভাবে বিদেশ যেতে পারছেন।
আপনি কখোনোই দালাল চক্রের সাথে জড়িত হবেন না, আর যদি কোনো আপনি কোনো দালাল চক্রের সাথে জড়িত হতে হোন তবে আপনার অনেক টাকা খরচ হবে এমন কি আপনি বিদেশ যেতেও পারবেন না। অর্থাৎ দালাল এর সাহায্য বিদেশ গেলে পরবর্তীতে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
দালাল ছাড়া সরকারি ভাবে তিন ভাবে বিনামূল্য বিদেশ যাওয়া যেতে পারে- ১। চাকরি প্রার্থী হিসেবে ২। শিক্ষার্থী হিসেবে ৩। শ্রমিক হিসেবে।
দালাল ছাড়া চাকরি প্রার্থী হিসেবে সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায়
আপনি যদি চাকরি করার জন্য বিদেশ যেতে চান তাহলে আপনি যে দেশে চাকরি করতে চান সে দেশে কোন কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠানে কোন সেক্টরের জন্য চাকরির নিয়োগ দিয়েছে তা ভালোভাবে খোঁজ নিতে হবে। যেহেতু বিদেশের চাকরিগুলো বেশীরভাগ দক্ষতা নির্ভর তাই আপনি যে কাজের উপর বেশী অভিজ্ঞতা আছে সেই বিষয়ে আপনাকে বিদেশে চাকরি খুজতে হবে।
সরকারি এমন অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যেখান থেকে বিনামূল্য চাকরি প্রার্থী হিসেবে সরকারি ভাবে বিদেশ পাঠায় আপনি এই প্রতিষ্ঠান থেকে রেফারেন্সের মাধ্যেমে সরকারি ভাবে বিদেশ যেতে পারবেন।
দালাল ছাড়া শিক্ষার্থী হিসেবে বিদেশ যাওয়ার উপায়
শিক্ষার্থীদের দালাল ছাড়াই সরাকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য অনেক সুযোগ রয়েছে। তবে বিদেশ যাওয়ার জন্য সকল প্রক্রিয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং ফলাফল ভিত্তিক। সরকারি ভাবে বিনামূল্য বিদেশ যাওয়ার আগে শিক্ষার্থীর মেধা, যোগ্যতা এবং বিভিন্ন ফলাফলের মাধ্যমে সঠিক শিক্ষার্থী নির্বাচন করে বিদেশে পাঠানো হয়।
আরো পড়ুনঃ বিদেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি
দালাল ছাড়া শ্রমিক হিসেবে বিদেশ যাওয়ার উপায়
আপনি যদি শ্রমিক হিসেবে দালাল ছাড়া বিদেশ যেতে চান তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে শ্রমিক নিয়োগের দৈনিক পত্রিকাগুলোর দিকে খেয়াল রাখতে হবে। কারণ বিদেশের অনেক প্রতিষ্ঠান আছে তারা প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে লোক নিয়োগ করে থাকে তাদের বিভন্ন সেক্টরে কাজ করানোর জন্য।
তবে আমাদের দেশের অধিকাংশ শ্রমিক না বুঝে না জেনে দালাল চক্রের কাছে লাখ লাখ টাকা দেয়। কিন্ত মাসের পর মাস, বছরের পর বছর পার হয়ে গেলেও তারা বিদেশ যেতে পারে না। এক সময় দালাল চক্র তাদের টাকা নিয়ে প্রতারণা করে। তাই যারা শ্রমিক হিসেবে বিদেশ যেতে চাচ্ছেন তারা সরকারি ভাবে বিদেশ যেতে পারেন।
দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার যোগ্যাতা
দালাল ছাড়াই সরকারি ভাবে বিদেশ যেতে হলে নিবন্ধন করার সময় নিবন্ধন কার্ডের বয়স ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে হতে হবে। তবে বিদেশ যেতে হলে বিভিন দেশে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন হতে পারে।
দালাল ছাড়াই সরকারি ভাবে বিদেশ যেতে হলে যিনি নিবন্ধন করবেন তার নিজস্ব মোবাইল থাকতে হবে, এবং সেই মোবাইল নাম্বারে সকল আপডেট জানানো হবে।
যেহেতু নিবন্ধনকারীর যোগ্যাতার ভিত্তিতে সরকারি ভাবে কি কাজ করবেন তা নির্ধারণ করা হবে, তাই তার সকল ডকুমেন্ট, যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা ডাটা ব্যাংকে প্রদান করতে হিবে।
বিদেশে অনেক সময় বিভিন্ন কোম্পানী তার কাজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতার উপর নির্ভর করে নিয়োগ দিয়ে থাকে। বিদেশ যাওয়ার জন্য যখন আপনি নিবন্ধন করবেন তখন আপনি চেষ্টা করেবন সকল তথ্য নির্ভুল দেওয়ার।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের সেরা ট্রাভেল এজেন্সি
দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
দালাল ছাড়াই সরকারি ভাবে বিদেশ যেতে হলে আপনাকে আগে থেকেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো যোগাড় করে রাখতে হবে। যে সকল ডকুমেন্ট ছাড়া আপনি কোনোভাবেই বিদেশ যেতে পারবেন না। তা নিম্নরুপঃ
১। ভিসা ২। পাসপোর্ট ৩। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ৪। দূতাবাসের ঠিকানা এবং ফোন নাম্বার ৫। চাকুরির চুক্তিপত্র ৭। মেডিকেল রিপোর্ট ৮। টিকিট ৯। টাকা প্রদানের রশিদ ইত্যাদি
৬। জনশক্তি ব্যুরোর একটি ছাড়পত্র (স্ব-উদ্যোগে বা আত্মীয়স্বজনের মাধ্যমে ওয়ার্ক-পারমিট/এনওসি/এন্ট্রি-পারমিট সংগ্রহ করলে জনশক্তি কর্মসংস্থান প্রশিক্ষণ ব্যুরোতে উপস্থিত হয়ে বা রিক্রুটিং এজেন্টের মাধ্যমে বহির্গমন ছাড়পত্রের (Emigration Clearance) জন্য আবেদন করতে হবে)। ছাড়পত্রের জন্য নিম্মোক্ত কাগজপত্র জমা দিতে হয়।
১। জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস থেকে নিবন্ধনকৃত কার্ড ২। ভিসার পৃষ্ঠাসহ পাসপোর্টের প্রথম ৬ পৃষ্ঠার ফটোকপি ৩। মূল ভিসা এ্যাডভাইস/এন্ট্রি-পারমিট/ওয়ার্ক-পারমিট/এনওসি ও ফটোকপি ৪। ১৫০/০০ টাকা মূল্যমানের নন-জুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্পে ব্যক্তিগত অঙ্গীকারনামা।
৫। পেশাজীবীদের ক্ষেত্রে সরকারি/স্বায়ত্বশাসিত/রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠানে কর্মকর্তাদেরকে সংশ্লিষ্ট নিয়োগকর্তা হতে রিলিজ অর্ডার বা প্রেষণপত্র ৬। একক ভিসার বিদেশগামী মহিলার ক্ষেত্রে আইনানুগ অভিভাবক থেকে ১৫০/০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে অনাপত্তিপত্র।
দালাল ছাড়া বিদেশে যাওয়ার জন্য মেডিকেল খরচ কত টাকা লাগবে?
বিদেশে যাওয়ার আগে প্রত্যককে মেডিকেল টেস্ট করতে হয়। বিদেশে যাওয়ার আগে প্রার্থীর মেডিকেল টেস্ট রিপোর্ট খুবই প্রয়োজন। প্রার্থীর শারীরিক সুস্থ্যতা যাচাই করার জন্য সাধারণত এই মেডিকেল টেস্ট করা হয়।
আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন বিদেশ যাওয়ার জন্য যে মেডিকেল টেস্ট করতে হয় তা করতে টাকা লাগে এবং কোথা থেকে মেডিকেল টেস্ট করব? মেডিকেল টেস্ট করতে একেক হাসপাতাল একেক ধরনের টাকা লেগে থাকে তবে সার্বিক অর্থে মেডিকেল টেস্ট করতে ৫ হাজার টাকা এর সামান্য বেশী খরচ হতে পারে।
আর মেডিকেল টেস্ট করানোর জন্য ঢাকা মেডিকেল, রাজশাহী মেডিকেল এবং সরকারি হাসপাতাল থেকে মেডিকেল টেস্ট করাতে পারেন। মেডিকেল টেস্ট শেষে অব্যশই মেডিকেল টেস্ট রিপোর্ট সাথে করে আনবেন।
দালাল ছাড়া বিদেশে যাওয়ার জন্য কত টাকা লাগবে?
দালাল বা ব্যক্তিগতভাবে বিদেশ যাওয়ার থেকে সরকারি ভাবে বিদেশ গেলে তুলনামূলক অনেক কম টাকা খরচে বিদেশে যাওয়া সম্ভব। এক্ষেত্রে আপনার যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা নাও থাকে তাহলেও আপনি বিদেশ যেতে পারবেন। এক্ষেত্র ব্যক্তিগত যে খরচ আছে তা সীমিত থাকবে।
দালাল ছাড়াই সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য আপনাকে ভিসা, পাসপোর্ট, এজেন্সির সাথে যোগাযোগ, জনশক্তি ব্যুরোর ছাড়পত্র, টিকিট, রশিদের জন্য ব্যক্তিগতভাবে কিছু টাকা খরচ হয়। তবে সরকারি ভাবে যেতে হলে বিমান ভাড়া নিজের বহন করতে হয়।
তবে দালাল ছাড়াই সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার প্রার্থীর অধিকাংশ সময় ৫০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকার মধ্যেই থাকে। তবে আপনি যদি দালাল বা ব্যক্তিগতভাবে বিদেশ যান তাহলে আপনার ৩ লক্ষ টাকার মত খরচ হতে পারে। দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায় হচ্ছে সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়া।
বিদেশে যাওযার পূর্বে নিশ্চিত হোন
নিম্ম বর্ণিত কাগজপত্র আপনার কাছে রয়েছে কিনা? ১। পাসপোর্ট ২। ভিসা ৩। জনশক্তি ব্যুরোর ছাড়পত্র ৪। চাকুরীর চুক্তিপত্র ৫। ব্যাংক একাউন্ট খোলা হয়েছে ৬। দূতাবাসের ঠিকানা ও ফোন নাম্বার ৭। টিকিট ৮। মেডিকেল রিপোর্ট ৯। টাকা প্রদানের রশিদ চুক্তিপত্র পরীক্ষাঃ বিদেশে যাওয়ার কমপক্ষে দ’দিন আগে এজেন্সির কাছ থেকে চুক্তিপত্র নিতে হবে এবং চুক্তিপত্রে যে বিষয়গুলো পরীক্ষা করে নেবেনঃ
১। চাকুরীর নাম ২। কোম্পানি বা চাকুরীদাতার নাম, ঠিকানা ৩। কর্মক্ষেত্র ৪। চাকুরীর মেয়দা/চুক্তির মেয়াদ ৫। মাসিক বেতন ৬। ছুটি ও সামাজিক নিরাপত্তা ৭। যাওয়া আসার বিমান ভাড়া ৮। নিয়মিত কর্ম-ঘন্টা এবং সাপ্তাহিক ছুটি
৯। ওভার-টাইম ১০। বাৎসরিক ছুটি ১১। বেতনসহ ছুটি না বেতন ছাড়া ছুটি ১২। অসুস্থতার ছুটি (ঝরপশ খবধাব) ১৩। মেডিকেল বা স্বাস্থ্যসেবার সুবিধা ১৪। কর্মক্ষেত্র সম্পর্কিত অসুস্থতা বা মৃ- ত্যুর জন্য ক্ষতিপূরনের অংক ১৫। যাতায়াত ভাড়া ১৬। খাবার ভাতা ১৭। বাসস্থান ভাতা ১৮। মৃ- ত্যু হলে লাশ দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা ইত্যাদি।
দালাল ছাড়াই সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়
অনেক বিদেশ প্রার্থীই জানতে চেয়েছেন সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়। কেননা এই বিষয়টি জানা থাকলে বিদেশ প্রার্থী তার পছন্দমত সে দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তাহলে চলুন জেনে নেই দালাল ছাড়া সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়।
সরকারি ভাবে মালয়েশিয়া, কুয়েত, কানাডা, ইতালি, সিঙ্গাপুর, কুয়েত, সৌদি আরব, ওমান, বাহারাইন, জাপান, চীন, ভারত, মালদ্বীপ, রোমানিয়া, আমেরিকা, ইংল্যান্ড সহ ১৭২ টি দেশে সরকারি ভাবে যাওয়া যায়। তাই আপনারা যারা বিদেশ যেতে ইচ্ছুক তারা আপনাদের দেশে যেকোনো দেশে সরকারি ভাবে যেতে পারবেন।
যে কারণে কর্মীদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়
১। ওয়ার্ক-পারমিট না থাকা ২। ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া ৩। নিয়োগকর্তার সাথে ভাল সর্ম্পক না থাকা ৪। মেডিকেল পরীক্ষায় জন্ডিস,যক্ষা, হাঁপানি,এইচআইভি / এইডস পজেটিভ বা বিভিন্ন যৌ- =ন রোগ ধরা পড়া ৫। বে-আইনি ভাবে চাকুরী পরিবর্তন করা বা কর্মস্থল থেকে পলায়ন করা।
বিদেশে সমস্যামুক্ত থাকার জন্য করণীয়
১। যে দেশে কাজ করছেন সে দেশের শ্রম আইনসমূহ জেনে রাখুন ২। বাংলাদেশী দূতাবাসের ঠিকানা ও ফোন নাম্বার সংগ্রহ করুন ৩। নিজস্ব তথ্য, পাসপোর্ট, টাকা-পয়সা অন্যের হাতে দেবেন না ৪। হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও পুলিশ স্টেশনের ঠিকানা ও ফোন নাম্বার সংগ্রহ করুন।
৫। অন্যদেশী অভিবাসী শ্রমিকদের সাথে যোগাযোগ রাখুন, তাদের ঠিকানা ও ফোন নাম্বার রাখুন ৬। বিদেশে বাংলাদেশী ব্যাংকসমূহের ঠিকানা ও ফোন নাম্বার সংগ্রহ করুন এবং নিজ নামে ব্যাংকে টাকা রাখুন ৭। বিদেশে আপনার কর্মস্থলের ঠিকানা ও ফোন নাম্বার এবং নিয়োগকর্তার বিস্তারিত তথ্য দেশে পরিবারকে জানিয়ে রাখুন।
শেষ কথাঃ দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায়
পরিশেষে আমি কিছু কথা বলতে চাই, আজকের আলোচনায় আমরা আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায়, সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায়, সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যাবে তার সমস্ত কিছু আলোচনা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। আপনারা যারা দালাল ছাড়া বিদেশে যেতে চাচ্ছেন তারা সরকারি ভাবে বিদেশ যেতে পারেন। ধন্যবাদ!
তথ্যসুত্রেঃ bmet.portal.gov.bd