১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে চান। আমাদের মধ্যে অনেকেই কম টাকায় একটি লাভজনক ব্যবসা করার আইডিয়া খুঁজে থাকেন।
আর তাই, অনেকেই ১০ হাজার টাকায় ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে চান। আপনি যদি চাকরি করতে না চান, তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হয়, যদি আপনি একটি ব্যবসা করেন।
কিন্তু, সবার জন্য ব্যবসা করার ক্ষেত্রে কম পুঁজির মতো সমস্যা থাকে। তাই তো ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে থাকেন। তবে, আপনার মাথায় যদি সঠিক ব্যবসার আইডিয়া থাকে, তাহলে আপনি এই কম পুঁজি নিয়েও একটি লাভজনক ব্যবসা করতে পারবেন।
এমনকি, আপনি ১০ হাজার টাকায় ও একটি লাভজনক ব্যবসা করতে পারেন। কিন্তু, আপনি কোন কোন ব্যবসাগুলো ১০ হাজার টাকায় করতে পারবেন? জানেন কি?
(toc) #title=(সুচিপত্র)
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাকে এমন ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করব, যেগুলো আপনি নিজে করতে পারেন। আর এসব ব্যবসাগুলো, যেমনভাবে কম পুঁজিতে করা যায়, ঠিক তেমনিভাবে লাভজনকও বটে।
আপনি শুরুতে ১০ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে ব্যবসা করে, পরবর্তীতে চাইলে সেই ব্যবসা আরও বড় করতে পারবেন। চলুন তবে, এবার দেখে নেওয়া যাক, ১০ হাজার টাকায় আপনার জন্য কোন ২৫টি ব্যবসার আইডিয়া রয়েছে।
- ১০ হাজার টাকায় চায়ের দোকানের ব্যবসা করতে পারেন এটি অত্যন্ত লাভজনক একটি ব্যবসা
- ১০ হাজার টাকায় মাছ চাষের ব্যবসা শুরু করতে পারেন
- ফটোকপি ব্যবসা
- পোশাক বিক্রির ব্যবসা
- মুদিখানা দোকান ব্যবসা
- স্ট্রিট ফুড ব্যবসা
- বই/খাতা/কলম স্টোশানির ব্যবসা
- ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর ব্যবসা
- কসমেটিক্স বা প্রসাধনীর ব্যবসা
- মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা
প্রিয় পাঠক আপনাদের সুবিধার্থে নিচে আরো ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত শেয়ার করেছি। অনুগ্রহপুর্বক শেষ পর্যন্ত পড়ুন এবং আপনার পছন্দের ব্যবসাটি নির্বাচন করুন।
১০ হাজার টাকায় বাড়িতে খাদ্য তৈরির ব্যবসা
আপনি যদি ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা করার আইডিয়া খুঁজে থাকেন, তাহলে আমি আপনাকে শুরুতেই কোন খাদ্য তৈরির ব্যবসার কথা বলব। আপনি চাইলে ১০ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে আপনার বাড়িতেই খাদ্য তৈরি ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
আপনি আপনার বাড়িতে ১০ হাজার টাকার পুঁজি নিয়ে খাদ্য সামগ্রী তৈরি করে সেগুলো অনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে অথবা এলাকায় ছোট স্টল স্থাপন করে বিক্রি করতে পারেন।
আর আপনি গ্রাহকদের আকৃষ্ট করার জন্য স্থানীয় পছন্দের খাবারের দিকে মনোযোগ দিতে পারেন। আপনি চাইলে খুব ছোট পরিসরে ১০ হাজার টাকা নিয়েও খাদ্য তৈরির মতো লাভজনক ব্যবসা করতে পারবেন।
আরো দেখুনঃ বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা | স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া
১০ হাজার টাকায় পোশাক তৈরির ব্যবসা
শুরুতেই বলি ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া এর মধ্যে এটি একটি লাভজনক ব্যবসা। আপনার যদি ব্যবসা করার জন্য পুঁজি শুধুমাত্র ১০ হাজার টাকা বা তার আশেপাশে হয়, তাহলে আপনি লাভজনক ব্যবসার জন্য সেলাই বিজনেস করতে পারেন।
এই বিষয়টিকে আমরা সাধারণত দর্জি পেশা বলে থাকি। আপনি কিন্তু চাইলেই ১০ হাজার টাকা নিয়ে পোশাক তৈরির মতো লাভজনক ব্যবসা করতে পারেন।
আপনি যদি এই মুহূর্তে গ্রামে থাকেন, তাহলে ১০ হাজার টাকায় লাভজনক ব্যবসার জন্য এটি একটি উত্তম বিজনেস আইডিয়া। কেননা, গ্রামের সবাই তাদের পোশাক তৈরির জন্য বাজারে কিংবা দর্জির দোকানে গিয়ে থাকে। আর আপনি যদি গ্রামে কম পুঁজি নিয়ে এই ব্যবসা শুরু করেন, তাহলে আপনি অনেক গ্রাহক ধরতে পারবেন এবং অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।
১০ হাজার টাকায় হস্তশিল্প সামগ্রী বিক্রয়ের মত বিজনেস আইডিয়া
আপনার কাছে যদি ১০ হাজার টাকা থাকে এবং আপনি যদি এটি দিয়ে একটি লাভজনক ব্যবসা করতে চান, তাহলে আপনি হস্তশিল্প সামগ্রী বিক্রয় করার মাধ্যমে আপনার ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
এক্ষেত্রে আপনি গ্রাম থেকে মেয়েদের মাধ্যমে তৈরি করা বিভিন্ন বাসা বাড়ির সব আইটেম এবং ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্পের মতো হস্ত নির্মিত জিনিসপত্র তৈরি করে এবং সেগুলো দোকানে বিক্রির মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
আপনি চাইলে ১০ হাজার টাকা নিয়ে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আর, পণ্য সামগ্রী বিক্রির জন্য আপনি কোন ফিজিক্যাল দোকান না নিয়ে ও অনলাইনের মাধ্যমে পণ্যগুলো বিক্রি করতে পারবেন।
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়ার মধ্যে, এটিও আপনার জন্য একটি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া হতে পারে। আরো পড়ুন মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায়।
১০ হাজার টাকায় বাড়িতে কাপড়ের ব্যবসা
বাড়িতে বসে যে কোন মেয়েরা চাইলে ১০ হাজার টাকা নিয়ে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এক্ষেত্রে তারা এই টাকা নিয়ে পাইকারি বাজার থেকে কম দামে কাপড় কিনে বাড়িতে খুচরা মূল্যে বিক্রি করতে পারবেন। কাপড়ের ব্যবসা সবসময়ই লাভজনক হয়ে থাকে। আর মানুষ প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কাপড় কিনে থাকেন।
গ্রামে চাইলে যে কোন মহিলারা খুবই স্বল্প পুঁজি নিয়ে কাপড় বিক্রির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এক্ষেত্রে তারা শহর থেকে কম দামের কাপড় কিনে নিয়ে এসে বাড়িতে বিক্রি করতে পারেন। ১০ হাজার টাকায় কাপড় ব্যবসার জন্য কেউ চাইলে, ওড়না, থ্রি পিস, গজ কাপড় এবং আরো কিছু প্রোডাক্ট নিয়ে ব্যবসা করতে পারেন।
দশ হাজার টাকায় মোবাইল এক্সেসরিজ শপ ব্যবসা
আপনি ১০ হাজার টাকা দিয়ে একটি মোবাইল এক্সেসরিজ ব্যবসা চালু করতে পারেন। এই ব্যবসার জন্য আপনি কোন একটি বাজারে মোবাইলের বিভিন্ন জিনিসপত্র, যেমন মোবাইল কেস, স্ক্রিন প্রটেক্টর, চার্জার এবং ইয়ারফোন বিক্রি করতে পারেন।
এ ধরনের ইলেকট্রনিক সামগ্রী গুলোর পাইকারি দাম তুলনামূলক ভাবে অনেক কম এবং এগুলোর খুচরা বিক্রিতে অনেক বেশি লাভ পাওয়া যায়। এ ধরনের মোবাইল আইটেমগুলো অনেক বেশি পরিমাণে বিক্রি হওয়ার কারণে, ১০ হাজার টাকায় আপনার ব্যবসা ও অনেক লাভজনক হবে।
যদিও আপনি দশ হাজার টাকায় এই ব্যবসা করতে পারবেন, তবে, এ ধরনের ব্যবসা করার জন্য ১০ হাজার টাকা আপনার জন্য যথেষ্ট নয়। কেননা, এ ধরনের ব্যবসা করার জন্য আপনার দোকানে আরো অনেক ধরনের আইটেম রাখতে হবে।
তবে, এ ধরনের ইলেকট্রনিক্স আইটেম গুলোর দাম তুলনামূলক অনেক কম, তাই আপনি কোন টাকা দিয়ে ও এ ধরনের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া এর মধ্যে মোবাইল এক্সেসরিজ ব্যবসা উত্তম একটি আইডিয়া।
১০ হাজার টাকায় স্টেশনারি ব্যবসা শুরু করতে পারেন
আপনি ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা করার জন্য স্টেশনারি আইটেমগুলো পেতে পারেন। আপনি এই পরিমাণ টাকা দিয়ে সহজেই স্টেশনারি আইটেম, যেমন কলম, খাতা, আর্ট সাপ্লাই এবং স্কুল বা অফিসের আরো অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বিক্রি করতে পারেন।
এ ধরনের ব্যবসা করার জন্য আপনার তেমন কোনো বড় দোকানের প্রয়োজন হবে না এবং আপনি একটি ছোট দোকানেও ১০ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে খুব সহজেই এই ব্যবসা করতে পারবেন। আপনি তাহলে ১০০০০ টাকা দিয়ে ব্যবসা করার জন্য চাইলে আপনি এই বিজনেস শুরু করতে পারেন। আরো পড়ুন অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা।
১০ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে সবজির দোকান
আপনি যদি একটি ১০ হাজার টাকা দিয়ে সত্যিই একটি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আমি আপনাকে শুরুতেই সম্ভব হলে সবজির দোকান ব্যবসার আইডিয়া দিব। আপনি ১০ হাজার টাকা দিয়ে খুব সহজেই এই কাঁচামালের ব্যবসা করতে পারবেন।
একজন সবজি বিক্রেতার জন্য ১০ হাজার টাকা পুঁজিই যথেষ্ট এবং এই টাকা দিয়েই দৈনিক অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। আপনার ক্ষেত্রে যদি সম্ভব হয়, তাহলে ১০ হাজার টাকায় ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে আপনি সবজি ব্যবসার আইডিয়াটিকে বেছে নিতে পারেন, যা অন্যান্য ব্যবসা গুলোর চাইতে অনেক বেশি লাভজনক।
ফল বিক্রির দোকান দিয়ে ব্যবসা করুন
আপনার কাছে যদি কম টাকা থাকে এবং আপনি যদি একটি লাভজনক ব্যবসা করতে চান, তাহলে আপনি ফল বিক্রি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ১০ টাকায় ফল বিক্রির ব্যবসা অনেক ভালোভাবে করা সম্ভব।
আপনি যদি এই ব্যবসা করতে চান, তাহলে ১০ হাজার টাকা নিয়ে কম দামে বিভিন্ন জায়গা থেকে পাইকারি দামে ফল সংগ্রহ করতে পারেন এবং সেগুলো লোকাল মার্কেটে অনেক বেশি দামে বিক্রি করতে পারবেন।
আর এক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার ব্যবসার পরিধি অনেক বেশি বাড়াতে চান, তাহলে আপনি শুধুমাত্র মৌসুম ভিত্তিক ফল বাছাই না করে কিংবা কোন একটি নির্দিষ্ট ফল নিয়ে ব্যবসা না করে, অনেকগুলো আইটেম নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
এক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন জায়গা থেকে পাইকারি দামে ফল সংগ্রহ করে সেগুলো স্থানীয় বাজারে উচ্চমূল্যে বিক্রি করতে পারেন। ফল বিক্রির ব্যবসা হলো, ১০ হাজার টাকায় লাভজনক ব্যবসা গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি।
আরো দেখুনঃ মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় - নারীদের ঘরে বসে কাজ
মৌসুমি ফল বিক্রির ব্যবসা
আপনি ১০ হাজার টাকা নিয়ে খুব সহজেই মৌসুম ভিত্তিক ফল বিক্রির ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ, লিচুর সময় আপনি লিচুর ব্যবসা করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি আপনার কাছাকাছি যে জায়গায় লিচুর দাম কম এবং যেখানে পাইকারি দামে লিচু পাওয়া যায়, সেখান থেকে লিচু সংগ্রহ করতে পারেন।
এরপর আপনি সেগুলো বাজারে নিয়ে এসে খুচরা মূল্যে বিক্রি করতে পারেন। একইভাবে আপনি অন্য মৌসুমেও সেসব মৌসুম ভিত্তিক ফল বিক্রির ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারেন। আপনি চাইলে ১০ হাজার টাকা অথবা এর আশেপাশে আরো কিছু টাকা যোগ করে মৌসুমি ফল বিক্রির ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
১০ হাজার টাকায় চায়ের দোকান ব্যবসা
একটি চায়ের দোকান পরিচালনা করার জন্য ১০ হাজার টাকাই যথেষ্ট। আপনি ১০ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে কোন একটি বাজারে অথবা জনবহুল জায়গায় চায়ের ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
চায়ের ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার তেমন কোনো বড় বিনিয়োগের প্রয়োজন হবে না। আপনি দশ হাজার টাকা দিয়ে খুব সহজেই চায়ের দোকান ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
টিউশনি ব্যবসা শুরু করুন
বর্তমান সময়ে টিউশনি ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। আপনার যদি যথেষ্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকে এবং আপনি যদি শিক্ষার্থীদের পড়াতে পারেন, তাহলে কম টাকায় ব্যবসা করার জন্য টিউশনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
টিউশনি ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে তেমন বড় ইনভেস্টমেন্ট করতে হবে না। এক্ষেত্রে আপনি কয়েকটি টেবিল এবং চেয়ার নিয়েই আপনার ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। আরো পড়ুন ইউনিক বিজনেস আইডিয়া।
মোবাইল রিচার্জ এর দোকান দিয়ে ব্যবসা করুন
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া আর্টিকেলে মোবাইল রিচার্জ এর দোকান ব্যবসা অত্যন্ত সুন্দর একটি বিজনেস আইডিয়া। আপনি যদি এই মুহূর্তে জনবহুল কোন জায়গায় থাকেন কিংবা এই মুহূর্তে শহরে অবস্থান করেন, তাহলে ১০ হাজার টাকায় মোবাইল রিচার্জ এর ব্যবসা আপনার জন্য একটি দারুণ ব্যবসা আইডিয়া হতে পারে।
আপনি শহরে দেখলে, লক্ষ্য করবেন যে, কিছু লোক শুধুমাত্র একটি চেয়ার এবং টেবিল নিয়েই হাজার হাজার টাকার মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা করছে। মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা করার জন্য কিন্তু বেশি টাকা লাগে না। আপনি যদি শুধুমাত্র মোবাইল রিচার্জিং এর ব্যবসা করেন, তাহলে আপনি অনেক কম টাকায় এই ব্যবসা করতে পারবেন।
তবে, আপনি যদি মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে টাকা পাঠানো এবং রিসিভ করার মত ব্যবসা করতে চান, তাহলে আপনার জন্য অতিরিক্ত ইনভেস্টমেন্ট এর প্রয়োজন পড়বে।
যাইহোক, শহরের মধ্যে ১০ হাজার টাকায় মোবাইল রিচার্জ একটি লাভজনক ব্যবসা। আপনি চাইলেই দশ হাজার টাকা পূঁজি দিয়ে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
সেকেন্ড হ্যান্ড পোশাকের দোকান দিয়ে ব্যবসা করতে পারেন
ব্যবসা করার সময় আপনাকে অবশ্যই এই মুহূর্তে অনুপস্থিত ব্যবসায়িক আইডিয়াগুলো খুঁজে বের করতে হবে। এসব আইডিয়াগুলোর মধ্যে থেকে আপনি যদি সেকেন্ড হ্যান্ড পোশাক বা ব্যবহৃত পোশাকের দোকান নিয়ে ব্যবসা করতে চান, তাহলে এটিও আপনার জন্য একটি লাভজনক ব্যবসা হতে পারে।
বিশেষ করে যারা নিম্নবিত্ত এবং খেটে খাওয়া মানুষ, তারা কিন্তু আপনার বিক্রি করা ব্যবহৃত পোশাকগুলো কিনে নিতে পারে। আপনি চাইলে ১০০০০ টাকা পুঁজি নিয়ে এ ধরনের পুরাতন কাপড় গুলো সংগ্রহ করতে পারেন এবং সেগুলো নিম্নবিত্ত মানুষের কাছে বিক্রি করতে পারেন।
বর্তমানে এরকম অনেক জনকে দেখা যায় যে, তারা ব্যবহৃত পোশাক বিক্রি করছে। আপনিও কিন্তু চাইলে ১০ হাজার টাকা দিয়ে পুরাতন কাপড় বিক্রির ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
আরো দেখুনঃ প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করার সেরা ২০টি উপায়
গাড়ি ধোয়ার ব্যবসা শুরু করুন
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া মধ্যে ১০ হাজার টাকা দিয়ে গাড়ি ধোয়ার ব্যবসাও লাভজনক হতে পারে আপনার জন্য। এক্ষেত্রে আপনি কোন একটি সুবিধা জনক স্থানে গাড়ি ধোয়ার সার্ভিস শুরু করতে পারেন।
এ সময় আপনি আপনার গাড়ি ধোয়ার বিভিন্ন পরিচ্ছন্নতার স্তর হিসেবে টাকা নিতে পারেন। বৃষ্টির সময় কিংবা স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে ও প্রত্যেকটি গাড়ি কিছুদিন পরপর ময়লা হয়ে যায়।
আপনি যদি কোন সুবিধাজনক স্থানে এ ধরনের গাড়ির ধোয়ার ব্যবসা শুরু করেন, তাহলে আপনি অনেক গ্রাহক পেতে পারেন। ফলে এই ব্যবসায় সহজেই অনেক লাভবান হতে পারবেন। গাড়ি ধোয়ার পাশাপাশি আপনি গাড়ি মেরামতের কাজও করতে পারেন এতে করে আপনি আরো বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট করুন
এতক্ষণ তো আপনি শুধুমাত্র গতানুগতিক ব্যবসার আইডিয়াগুলো শুনলেন। তবে, আপনি কিন্তু চাইলে অফলাইনে ব্যবসা করার পাশাপাশি অনলাইনে ও আপনার ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এক্ষেত্রে এটি হতে পারে অন্যের কাজ করে দেওয়া কিংবা নিজের কোন একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করার মাধ্যমে ব্যবসা করা।
আপনি যদি অনলাইনে ব্যবসা করতে চান বা অনলাইনের মাধ্যমে আয় করার কথা চিন্তা করে, তাহলে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট শিখে, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস দিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলো থেকে কাজ খুঁজে নিয়ে তাদের সামাজিক প্ল্যাটফর্ম গুলোতে বিভিন্ন কনটেন্ট তৈরি, পোস্টিং করা এবং সেগুলো ম্যানেজমেন্ট করার মত কাজ করে দিয়ে আয় করতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট শেখা বা ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার জন্য আপনার খুব বেশি টাকা খরচ করতে হবে না। এই মুহূর্তে আপনার কাছে যদি একটু কম্পিউটার থাকে, তাহলে আপনি ১০ হাজার টাকার মধ্যেই অনেক ভালো মানের কোর্স করে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট শিখতে পারবেন এবং অনলাইনে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করে অনেকেই লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। তাই আপনিও কোন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান থেকে ১০ হাজার টাকায় ফুল স্ট্যাক ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করে ভালোভাবে কাজ শিখে মার্কেটপ্লেসে সার্ভিস দিতে পারেন এবং আপনিও ঘরে বসে লাখ লাখ টাকা আয় করতে পারবেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন সার্ভিস দেবার ব্যবসা
আপনি যদি ১০ হাজার টাকার মধ্যে একটি ভালো মানের ব্যবসা আইডিয়া অনুসন্ধান করে থাকেন, আপনার জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন সার্ভিস দেওয়ার ব্যবসাটি সেরা হতে পারে। এই আপনার কাছে যদি একটি কম্পিউটার থাকে, তাহলে আপনি অনলাইনে কিংবা অফলাইনে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর সার্ভিস দিয়ে আয় করতে পারবেন।
আপনার কাছে যদি একটি কম্পিউটার থাকে, তাহলে আপনি অল্প কিছু টাকা দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে অনলাইনে লোগো ডিজাইন, টি-শার্ট ডিজাইন গ্রাফিক্সের কাজ করে আয় করতে পারবেন।
সেই সাথে, আপনার যদি ফটো এডিটিং এবং গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকে, তাহলে আপনি লোকাল মার্কেটে ও দোকান দিয়ে এই ব্যবসাটি করতে পারবেন। তাহলে আজ থেকেই আপনি দশ হাজার টাকায় গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে, আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইন সার্ভিস ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
ফটোগ্রাফি সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে ব্যবসা করুন
বর্তমান সময়ে বিয়ে বাড়িতে কিংবা জন্মদিন পার্টিতে ফটোগ্রাফি না হলে চলেই না। আপনি কিন্তু চাইলে এই সুযোগটিকে কাজে লাগিয়ে আপনার ফটোগ্রাফি সার্ভিস দেওয়ার ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
এক্ষেত্রে আপনার শুরুতেই অনেক বেশি টাকা দিয়ে ক্যামেরা কিনতে হবে না। এজন্য আপনি প্রথমে কারো ক্যামেরার নিয়ে ফটোগ্রাফি প্র্যাকটিস করতে পারেন এবং তারপর EMI এর মাধ্যমে কিস্তিতে কোন একটি ক্যামেরা কিনতে পারেন।
পরবর্তীতে যখন আপনার ফটোগ্রাফি ব্যবসা সফল হবে, তখন আপনি চাইলে আপনার নিজের জন্য একটি ক্যামেরা কিনতে পারেন এবং সেটি দিয়েই ফটোগ্রাফির ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারেন। আর, শুরুতে আপনি চাইলে কোন একটি ক্যামেরা ভাড়া নিয়েও ফটোগ্রাফি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
অনলাইন টিউটরিং এর ব্যবসা আইডিয়া
আপনি যদি কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি সেই লক্ষ্য থাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে ছাত্রদের শেখানোর মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
অনলাইনে ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে ছাত্রদেরকে পড়াতে পারেন অথবা বিজ্ঞাপন দিয়ে শিক্ষার্থী জোগাড় করতে পারেন। আপনি যেকোন ধরনের স্কিল দিয়েই ছাত্র-ছাত্রীদের শিখিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন। এক্ষেত্রে এটি হতে পারে, ছবি আঁকা, বিজ্ঞান পড়ানো, গণিত শিখানো ইত্যাদি।
১০ হাজার টাকায় অনলাইনে পণ্য রিসেলিং এর ব্যবসা
অনলাইনে পণ্য রিসেলিং হলো ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা করার অন্যতম একটি সেরা উপায়। বর্তমানে অনেকেই বিনা পুঁজিতে ও এই ব্যবসা করছেন। এই ব্যবসা করার ক্ষেত্রে আপনি সরাসরি অনলাইন থেকে পণ্যের অর্ডার গ্রহণ করে লোকাল মার্কেট থেকে সেটি পাইকারি দামে কিনে বিক্রি করতে পারবেন। আবার, আপনি অনলাইনে কোন একটি অর্ডার গ্রহণ করার পর, রিসেলিং ওয়েবসাইট থেকে সেটির অর্ডার করতে পারবেন।
অনলাইনে রিসেলিং করার ক্ষেত্রে আপনার কোন ধরনের অর্থের প্রয়োজন হবে না। এক্ষেত্রে আপনার শুধুমাত্র বিজ্ঞাপনের খরচের দরকার পড়বে। আপনি দশ হাজার টাকা দিয়ে বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহক জোগাড় করে, রিসেলিং সাইট থেকে কোন অর্ডার করতে পারেন।
অনলাইন কোর্স বিক্রির ব্যবসা
আপনি কিন্তু চাইলে বিনা পুঁজিতে কিংবা খুবই কম টাকা দিয়ে কোর্স বিক্রির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এ ধরনের ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে একটি অনলাইন ই লার্নিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি সরাসরি ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও তৈরি করে অথবা ফেসবুকের মাধ্যমে ও আপনার দক্ষতাকে শেয়ার করতে পারেন।
এরপর, আপনি সেই বিষয়ের উপর আরো অ্যাডভান্স কিছু শেখানোর জন্য অনলাইনে কোর্স বিক্রির অফার করতে পারেন। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোন বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে সেই বিষয়ের উপর ভিডিও টিউটোরিয়াল অথবা লাইভ ভিডিও ক্লাস নেওয়ার জন্য মানুষের কাছ থেকে টাকা নিতে পারেন। বর্তমানে টেন মিনিট স্কুল এর মত প্রতিষ্ঠানগুলো অনলাইনে কোর্স বিক্রির মাধ্যমে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করছে।
অনলাইন কোর্স বিক্রির ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে বড় কোন বিনিয়োগের প্রয়োজন পড়বে না। এক্ষেত্রে আপনাকে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে দক্ষ হলেই চলবে। তারপর আপনি সেই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে কোর্স বিক্রির মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
মার্কেটপ্লেসে আপনার পণ্য বিক্রি করে আয়
আপনার কাছে যদি ১০ হাজার টাকার কম পরিমাণ টাকা থাকে অথবা ব্যবসা করার জন্য ১০ হাজার টাকা থাকে, তাহলে আপনি কিন্তু সেই টাকা দিয়েই বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে আপনার পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। অনলাইনে পণ্য বিক্রি করার ক্ষেত্রে সুবিধা হল যে, আপনি পণ্যের অর্ডার গ্রহণ করার পর সেটি যেকোনো লোকাল মার্কেট থেকে কিনে গ্রাহককে দিতে পারবেন।
আর, আপনার কাছে যদি ব্যবসা করার জন্য ১০ হাজার টাকা থাকে, তাহলে সেটি দিয়ে ট্রেন্ডিং কিছু প্রোডাক্ট নিয়ে বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেস বিক্রি করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি আপনার পণ্য বাংলাদেশের দারাজের মত বড় ই-কমার্স ওয়েবসাইটে লিস্টিং করে বিক্রি করতে পারবেন। তাই, আমি বলব যে, ১০ হাজার টাকায় এটি একটি ভালো ব্যবসা আইডিয়া।
ব্লগিং করে আয়
আপনি কিন্তু চাইলে সামান্য কিছু টাকা ইনভেস্ট করে দীর্ঘমেয়াদি আয়ের ব্যবস্থা করতে পারেন। আপনি একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এবং সেখানে আপনি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখতে পারেন। এরপর আপনার ওয়েবসাইটটি যখন জনপ্রিয় হবে, তখন আপনি সেখানে বিজ্ঞাপন দিয়ে অথবা নিজের পণ্যের প্রচারণা করেও অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর আর কখনো আপনার ওয়েব সাইটটি একটি লাভজনক ব্যবসা মাধ্যম হয়ে যাবে।
আপনি কিন্তু চাইলে ৩০০০ টাকার মধ্যে একটি ভালো মানের ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারবেন। ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়ে গেলে আপনি সেখানে নিয়মিত পোস্ট করবেন। এরপর আপনি সেখানে আপনার নিজের প্রোডাক্টের লিংক করে দিতে পারেন অথবা অন্য কারো বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে ও আয় করতে পারেন।
হাউস ক্লিনিং সার্ভিস
বর্তমানে অনেকেই কাজের জন্য লোক খুঁজে থাকেন। হাউজ বিল্ডিং সার্ভিস এর জন্য আমি আপনাকে সরাসরি কাজ করতে বলছি না। বরং, আপনি এই বিষয়টিকে একটি ব্যবসায়ীক দিতে পারেন। আপনি নিজের একটি হাউস ক্লিনিং সার্ভিস প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারেন এবং যেখানে বিভিন্ন জন কাজের জন্য লোক খুঁজবে।
এরপর আপনি মধ্যস্থতাকারী হিসেবে লোক জোগাড় করে দিবেন। আর আপনি লোক সংগ্রহ করার জন্য তাদের কাছ থেকে চার্জ করতে পারেন। যদিও, প্রতিষ্ঠানিক রূপ না দিয়ে ও অনেকেই এই ধরনের কাজ করে টাকা ইনকাম করছেন।
অনলাইন গ্রোসারি ভেলিভারি
বর্তমানে গ্রোসারী সামগ্রী গুলো নিয়ে ব্যবসা করা অনেক বেশি লাভজনক। কেননা, মানুষ প্রতিদিন যে জিনিসপত্র গুলো ব্যবহার করে, সেগুলোর চাহিদা সব সময় বেশি থাকবে। এখন আপনি যদি অনলাইনে এরকম নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী গুলো বিক্রি এবং ডেলিভারির ব্যবস্থা করেন, তাহলে এটি আপনার জন্য একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হতে পারে।
১০ হাজার টাকায় নার্সারি ব্যবসা শুরু করুন
আপনার বাড়ির উঠোন যদি ফাঁকা থাকে অথবা আপনার যদি কোন একটি পতিত জমি থাকে, তাহলে আপনি সেখানে ১০ হাজার টাকা দিয়েই নার্সারি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। এজন্য আপনি আপনার বাড়ির উঠোনে ছোট পরিসরে কিছু গাছ লাগাতে পারেন এবং যেগুলো কিছুদিন পরে বড় হলে বিক্রি করতে পারবেন।
নার্সারি ব্যবসার জন্য আপনার কাছে যদি নার্সারি ব্যবসার জন্য আপনার কাছে যদি ১০ হাজারের চাইতে অনেক বেশি টাকা থাকে, তাহলে আপনি আরো অনেক বড় পরিসরে নার্সারি ব্যবসার পরিকল্পনা করতে পারেন।
আপনি যদি সঠিক পরিকল্পনা এবং প্রশিক্ষণ নিয়ে নার্সারি ব্যবসা শুরু করেন, তাহলে আপনি সবসময়ই লাভবান হতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ। তাই, ১০ হাজার টাকায় এটি একটি ভালো ব্যবসার আইডিয়া বলে আমি মনে করছি।
লেখকের শেষকথা
যদিও আপনি নিজে চারপাশের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে অনুসন্ধান করলে, ১০ হাজার টাকায় অনেক ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে পাবেন। তবে, অনেক সময় আপনার জন্য ১০ হাজার টাকার ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে বের করা কঠিন হতে পারে।
আপনি যদি কোন লাভজনক ব্যবসা করতে চান এবং এজন্য আপনার কাছে কম টাকা থাকে; তাহলে আজকে আলোচনা করা, ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া আপনার জন্য কাজে লাগতে পারে। আজকের এই তালিকায় থাকা ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া থেকে আপনি যেকোন একটি বেছে নিতে পারেন। ধন্যবাদ।
আর্টিকেল সম্পর্কিত তথ্য জানতে কমেন্ট করুন। আপনার প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।