সাহাবীদের নাম অর্থসহ ছেলেদের - পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ - একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের প্রত্যকের পুরুষ কিংবা মহিলা সাহাবীদের নাম জেনে রাখা জরুরী। কারণ সাহাবীগণ ছিলেন আমাদের প্রিয় নবী ও রাসূল (সাঃ) এর আদর্শ। বিশেষ করে আপনারা অনেকেই পুরুষ সাহাবীদের নাম অনুসরণ করে ছেলে সন্তানের নামকরণ করতে চান। তাই পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ জেনে রাখা প্রয়োজন।
আজকের এই পোস্টটি পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা নিয়েই সাজানো হয়েছে। তাই আপনি আজকের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তবে চলুন আর সময় নষ্ট না করে জেনে নেই পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ।
(toc) #title=(সুচিপত্র)
পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ নিয়ে কিছু কথা
ইসলাম ধর্মে সাহাবীদের গুরুত্ব অনেক বেশী। সাহাবিরা প্রিয় নবী মুহম্মদ (সাঃ) এর সাথে মোলাকাত করেছেন। ইসলাম ধর্মে নবী রাসূলের পরে সাহাবীদের বিশেষ সম্মান দেওয়া হয়েছে। সম্মানিত পাঠকবৃন্দ, আজকে এখন আমরা জানব, পুরুষ সাহাবী কি? সাহাবীদের নাম অর্থসহ ছেলেদের এবং পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ। তাই যদি আপনার ছেলে সন্তানের নাম সাহাবীদের নাম অনুসরণ করে রাখতে চান তবে আজকের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
পুরুষ সাহাবী কারা? যারা রাসূল (সাঃ) এর যুগে নবীজীকে স্বচক্ষে দেখে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন ও নবীজির আদর্শ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করেছেন এবং ঈমানের সাথে মৃ- ত্যুবরণ করছেন। তাদেরকে মূলত পূরুষ সাহাবী বলা হয়।
পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ
ইসলাম ধর্মে পুরুষ সাহাবীদের মর্যাদা অনেক বেশী। তাই আপনি যদি পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ জানতে চান। তবে আজকের পোস্টের নিচের অংশটুকু পড়ুন। নিচে পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ উল্লেখ করা হলো।
১। আব্বাদ ইবনে বিশর (রাঃ) - নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর সঙ্গী আব্বাদ ইবনে বিশর যুদ্ধে তাঁর উপাসনা, ভক্তি, সাহস এবং জ্ঞান প্রদর্শনের জন্য পরিচিত ছিলেন। তিনি যখন মুসাব ইবনে উমায়েরের দ্বারা কুরআন পড়তে শুনেছিলেন তখন তিনি সম্পূর্ণরূপে মুগ্ধ হয়েছিলেন। আব্বাদ ইবনে বিশর এই সুন্দর আরবি নামের অর্থ 'আল্লাহর উপাসক' বা 'আল্লাহর দাস'। কিংবা আল্লাহর ইবাদতকারী বা বান্দা।
২। আবদ আল-রহমান ইবনে আওফ - আবদ আল-রহমান ইবনে আওফ, একজন সাহাবা, ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম ব্যক্তিদের একজন। তার আসল নাম ছিল আবদু আমরু, কিন্তু নবী মুহাম্মদ (সাঃ) তার ধর্মান্তরিত হওয়ার পর তার নাম পরিবর্তন করে আবদ আল-রহমান রাখেন। আবদ মানে 'আল্লাহর দাস'।এটির ঐতিহাসিক তাৎপর্য রয়েছে, কারণ আবদ আল-রহমান ব্রাহ্মণ ছিলেন এবং ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম ব্যক্তিদের একজন।
৩। আদি ইবনে হাতেম - এই সুন্দর নামটি, যার অর্থ 'যোদ্ধা' একজন সাহাবার সাথে যুক্ত, যিনি তায়্যের আরব গোত্রের নেতাও ছিলেন, আদি ইবনে হাতেম। আদী (আদি বানানও বলা হয়) ইবনে হাতেমও আবু বকরের সময় ইসলামী সেনাবাহিনীর একজন অংশ ছিলেন। আদি মানে 'যোদ্ধাদের দল'।
৪। আবু বকর (রাঃ) - তিনি ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাহাবী এবং একশত উটের মালিক।
৩। আল-আহনাফ ইবনে কায়স - আহনাফ আমাদের মতে ছেলেদের জন্য সবচেয়ে সুন্দর সাহাবী নামগুলোর একটি। এটি আল-আহনাফ ইবনে কায়স নামে একজন সাহাবীর নামও ছিল, একজন মুসলিম সেনাপতি যিনি নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর সময়ে বসবাস করতেন। আহনাফ নামের অর্থ হল 'সরল পথে চলা' বা 'আল্লাহর উপাসক'। আহনাফ তিনি হাদীসের বর্ণনাকারীও ছিলেন।
৪। মুয়াজ ইবনে জাবাল - ছিলেন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর অন্যতম সাহাবী। তিনি অন্যতম ওহী লেখক ছিলেন। মুয়াজ বনু খাজরাজের আনসার ছিলেন এবং মুহাম্মদ (সাঃ) জীবিত থাকাকালীন ৫ জন সঙ্গীর সাথে কুরআন সংকলন করেছিলেন।
৫। আম্মার ইবনে ইয়াসির ইবনে আমীর ইবনে মালিক আবু আল-ইয়াকজান সংক্ষেপে আম্মার - আম্মার ইবনে ইয়াসির ইবনে আমীর ইবনে মালিক আবু আল-ইয়াকজান, ইসলামের অন্যতম মুহাজির, ইসলাম ধর্মের প্রতি তার ভক্তির জন্য পরিচিত। তিনি নবীর সবচেয়ে প্রিয় সাহাবীদের একজন হিসাবে বিবেচিত, যে কারণে তিনি ইসলামে একটি উচ্চ স্থান দখল করেছেন। আম্মার নামের অর্থ 'নির্মাতা বা যিনি কিছু রক্ষণাবেক্ষণ করেন এবং যত্ন করেন'। এর অর্থ 'যিনি কঠোর পরিশ্রমী এবং বিবেকবান'।
৫। আলী (রাঃ) - নামের অর্থ হলো মর্যাদা ও পদমর্যাদায় উচ্চ
৬। আনাস ইবনে নাযর সংক্ষেপে বলা হয় আনাস - আনাস ইবনে নাযর ছিলেন বনু খাজরাজ গোত্রের এবং নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর অন্যতম সাথী ছিলেন। তিনি উহুদের যুদ্ধে শহীদ হওয়ার আগ পর্যন্ত মুশরিকদের বিরুদ্ধে বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করেন। আনাস মানে 'ভয় ও উদ্বেগের অভাব'। এর অর্থ হতে পারে 'একজন ব্যক্তি যিনি আপনাকে আনন্দ এবং শান্তি আনতে পারেন '।
৭। আল-আরকাম ইবনে আবিল-আরকাম - একজন সাহাবি, তিনি সেই ঘরগুলোর মালিক ছিলেন যেখানে প্রাথমিক মুসলিম সম্প্রদায়ের সভা অনুষ্ঠিত হত। তিনি মূলত কুরাইশ গোত্রের মাখজুম বংশের ছিলেন।
৮। আসিম ইবনে সাবিত - মুসলিমদের প্রথম প্রজন্মের একজন সাহাবী, নবী মুহাম্মদ (সাঃ) কে মদিনায় হিজরত করতে সাহায্য করেছিলেন। এমনকি তিনি বদর যুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেছিলেন। অসিম মানে 'রক্ষক, ঢাল বা অভিভাবক'।
৯। বিলাল - এই প্রাচীন আরবি নামটি বসনিয়া এবং তুরস্কে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং কখনও কখনও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও ব্যবহৃত হয়! এটি বিলাল ইবনে রাবাহ, নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর সবচেয়ে বিশ্বস্ত এবং অনুগত সাহাবাদের একজনের সাথে আবদ্ধ। বিলাল শব্দের অর্থ 'পানি' বা 'ঠান্ডা পানীয়'।
১০। বুদায়ি - এটি ছিল নবীর আরেক সাহাবীর নাম
১১। দিহ্যা বিন খলিফাহ আল-কালবি সংক্ষেপে বলা হয় দিহ্যা - তিনি ছিলেন নবী মোহাম্মদ (সাঃ) এর একজন সাহাবা। দিহ্যা বিন খলিফাহ আল-কালবি যার অর্থ 'সামরিক কমান্ডার', সেই পিতামাতার জন্য একটি উপযুক্ত অপশন যারা চান যে তাদের ছেলে সামরিক কর্মীদের মতো একজন সাহসী এবং সাহসী মানুষ হয়ে উঠুক।
১২। ফাদল ইবনে আব্বাস সংক্ষেপে বলা হয় ফাদল - নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর চাচাতো ভাই এবং আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাসের ভাই, সাহাবাদের মধ্যে একজন যারা হুনাইনের যুদ্ধে দৃঢ়ভাবে লড়াই করেছিলেন। 'ফজল' হিসেবে উচ্চারিত ফাদল মানে 'ভালো কাজ বা মহৎ কাজ'।
১৩। ফায়রুজ আল-দাইলামি সংক্ষেপে বলা হয় ফাইরুজ - নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর পারস্য সাহাবী, ছিলেন ইয়েমেনি আবনার একজন। তিনি চোরোসের প্রতি আনুগত্য ত্যাগ করেন এবং ইসলামকে স্বীকৃতি দেন যখন তিনি নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এবং তাঁর ঐশ্বরিক প্রকৃতি সম্পর্কে নিশ্চিত হন। ফায়রুজ মানে 'ফিরোজা'।
১৪। হাকিম ইবনে হিজাম সংক্ষেপে বলা হয় হাকিম - হাকিম ইবনে হিজাম ছিলেন খাদিজার ভাতিজা, মক্কার কাবা ঘেরে জন্মগ্রহণ করেন। হাকিম, এর সমস্ত বৈচিত্র্যের মধ্যে, আল্লাহর ৯৯টি নামের মধ্যে একটি, এইভাবে সর্বাধিক জনপ্রিয়। আসলে, এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দ্রুততম ক্রমবর্ধমান নামগুলির মধ্যে একটি। হাকিম মানে 'বিদিত, জ্ঞানী ব্যক্তি পণ্ডিত বা বিচারক'।
১৫। হানজালা (বা হানজালাহ): হানজালা ইবনে আবি আমির, নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর অন্যতম সঙ্গী ছিলেন আনসারদের বনু আউস গোত্রের। উহুদের যুদ্ধে মুশরিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে ২৪ বছর বয়সে তিনি মারা যান। হানজালা মানে 'একটি উদ্ভিদ যা ঔষধি ব্যবহারের জন্য তিক্ত ফল দেয়'।
১৬। হারিৎ: হুদায়বিয়া ও উহুদের যুদ্ধে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর অন্যতম সাহাবা হারিস ইবনে রাবি তাকে সহায়তা করেছিলেন। হারিথ একটি অপ্রচলিত এবং আধুনিক শব্দযুক্ত নাম, যার অর্থ আরবীতে 'কৃষক, লাঙল বা চাষী'।
১৭। হাশিম ইবনে উতবাহ ইবনে আবি ওয়াকাস সংক্ষেপে বলা হয় হাশিম: হাশিম ইবনে উতবাহ ইবনে আবি ওয়াকাস, সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাসের ভাতিজা এবং নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাহাবা, বিদ্রোহী আরবি উপজাতিদের বিরুদ্ধে রিদ্দা যুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য পরিচিত। হাশিম নামের অর্থ 'দুষ্টের ধ্বংসকারী'।
১৮। হাসান: হাসান একটি বিস্ময়কর অর্থ সহ সবচেয়ে সাধারণ আরবি নামগুলির মধ্যে একটি 'সুন্দর হওয়া, ভাল হওয়া'। এটি হাসান ইবনে থাবিতের সাথে সম্পর্কিত, সেই সাহাবা যিনি নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতিরক্ষায় কবিতা লিখেছিলেন।
১৯। আল-হুবাব ইবনে আল-মুন্দির ইবনে জায়েদ সংক্ষেপে বলা হয় হুবাব: একজন গুরুত্বপূর্ণ সাহাবা এবং খাজরাজ গোত্রের আনসার, নবী মুহাম্মদের স্থলাভিষিক্ত হওয়ার পর সাকিফাতে বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছিলেন। হুবাব একটি সুন্দর আরবি নাম, যার অর্থ 'প্রিয়'।
সাহাবীদের নাম অর্থসহ ছেলেদের
২০। হুযায়ফাহ ইবনুল ইয়ামান - ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিশ্বস্ত সঙ্গীদের একজন এবং বদর ব্যতীত সমস্ত যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন।
২১। হুসাইন - হুসেন হাসান নামের একটি ছোট অংশ, একটি সাধারণ আরবি নাম। এই নামটি অস্তিত্ব লাভ করে যখন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এটি তাঁর নাতিকে দিয়েছিলেন। 'সুদর্শন', 'ধার্মিক', 'ভালো আচরণ বা ভদ্র' এই নামটি জর্ডনের রাজার নাম হিসাবে পরিচিত।
২২। ইব্রাহিম ইবনে মুহাম্মদ সংক্ষেপে ইব্রাহিম - ইব্রাহিম ইবনে মুহাম্মদ ছিল নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর এবং মারিয়া আল-কিবতিয়ার পুত্রের নাম। এটা বিশ্বাস করা হয় যে শিশুটির নামকরণ করা হয়েছিল আব্রাহামের নামানুসারে, যিনি ইহুদি এবং আরব উভয়ের কাছে সাধারণ একজন নবী ছিলেন। মধ্যপ্রাচ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মুসলিম পিতামাতারা এই নামটির অর্থ 'বহুদের পিতা' ব্যবহার করেছেন।
২৩। ইকরিমা ইবনে আমর ইবনে হিশাম - ইকরিমা ইবনে আমর ইবনে হিশাম প্রথমে মক্কায় নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রধান বিরোধীদের একজন ছিলেন। কিন্তু পরে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং প্রথম দিকের একজন বিশিষ্ট মুসলিম নেতা হয়ে ওঠেন। এই নামের একটি চমত্কার অস্বাভাবিক অর্থ আছে, 'মহিলা কবুতর'।
২৪। ইমরান ইবনে হুসাইন সংক্ষেপে ইমরান - ইমরান ইবনে হুসাইন, একজন কাজী এবং নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর সহচর হাদিসের একজন বিখ্যাত বর্ণনাকারী। ইমরান এবং তার পিতা হুসেইন ইবনে উবায়দ উভয়েই হিজরীর সাত বছর পর ইসলাম গ্রহণ করেন। ইমরান ঐতিহাসিক গুরুত্বের একটি আধুনিক-শব্দযুক্ত নাম, তবে এর কোনো অর্থ জানা নেই।
২৫। জাবির ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে হারাম আল-আনসারী সংক্ষেপে জাবির: জাবির ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে হারাম আল-আনসারী খুব ছোট ছিলেন, মাত্র ৭ বছর বয়সে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। ঐতিহাসিকরা বলেন, জাবির ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে হারাম আল-আনসার বদর যুদ্ধসহ ১৯টি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। জাবিরের অর্থ হল 'সান্ত্বনাদাতা' বা 'যিনি এতিম ও দরিদ্রদের সহায়তা করেন এবং তাদের যত্ন নেন'।
২৬। জাবর মূলত বনু-ই-হাদরামি - জাবর মূলত বনু-ই-হাদরামি গোত্রের একজন খ্রিস্টান ক্রীতদাস ছিলেন। জাবর নাম, যার অর্থ 'সংশোধন করা বা জবরদস্তি করা' একটি কাব্যিক প্রবাহ এবং একটি মনোরম শব্দ রয়েছে যা এটি একটি অল্প বয়স্ক ছেলের জন্য নিখুঁত করে তোলে।
২৭। জাফর: জাফর ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর একজন সাহাবীর নাম, আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিবের তৃতীয় পুত্র এবং আলীর বড় ভাই। এই নাম, যার অর্থ 'স্রোত' বা 'নদী' ১৯৭৫ সাল থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবহৃত হচ্ছে।
২৮। জুলায়বিব: জুলায়বীব একজন শহীদের নাম এবং নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর স্বল্প পরিচিত সাহাবাদের একজন।
২৯। কা'ব ইবনে জুহায়র সংক্ষেপে কা'ব: এই অনন্য এবং সুন্দর নামটি কা'ব ইবনে জুহায়র, সাহাবা এবং ৭ম শতাব্দীর আরবীয় কবির সাথে জড়িত। এমনকি তিনি বানাত সু'আদের লেখক, নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রশংসায় লেখা একটি কবিতা। এই পুরুষ আরবি নাম, কখনও কখনও কাব বানান, এমনকি ১ম শতাব্দীতে আরব ইহুদিরা ব্যবহার করত, এবং এর অর্থ 'উচ্চ', 'উচ্চমর্যাদা' বা 'সম্মানজনক'।
৩০। খাব্বাব ইবনে আল-আরাত - আল ইয়ামামাহমের এক যুবক খাব্বাব ইবনে আল-আরাত ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম দশজনের একজন ছিলেন। খাব্বাব, যার অর্থ 'যে দৌড়ে বা দ্রুত হাঁটে', একটি শক্তিশালী এবং সংক্ষিপ্ত নাম, এবং এটি আপনার ছেলের জন্য একটি আকর্ষণীয় অপশন তৈরি করবে।
অর্থসহ পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা
৩১। আবু সুলায়মান খালিদ ইবনে আল-ওয়ালিদ ইবনে আল-মুগিরাহ আল-মাখজুমি সংক্ষেপে খালিদ: আবু সুলায়মান খালিদ ইবনে আল-ওয়ালিদ ইবনে আল-মুগিরাহ আল-মাখজুমি, যিনি সাইফ উল্লাহ আল-মাসলুল নামে বেশি পরিচিত আজও তার সামরিক দক্ষতা এবং কৌশলের জন্য বিখ্যাত। এটি সাইফ উল্লাহ আল-মাসলুল যিনি নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর অধীনে মদিনার বাহিনীকে কমান্ড করেছিলেন। আপনি যদি খালিদকে কিছুটা পুরানো ধাঁচের খুঁজে পান তবে আপনি ক্লাসিক নামটি বেছে নিতে পারেন, সাইফ। খালিদ, যার অর্থ 'শাশ্বত'।
৩২। খুবাইব ইবনে আদী সংক্ষেপে খুবায়ব: খুবাইব ইবনে আদী ছিলেন একজন প্রশিক্ষক যাকে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) ইসলাম প্রচারের জন্য পাঠিয়েছিলেন। আল রাজির অভিযানের সময় তাকে হত্যা করা হয়। শক্তিশালী আরবি শিকড় সহ একটি নাম, খুবাইব, খাব্বাবের একটি রূপ এবং এর অর্থ 'দ্রুত হাঁটা '।
৩৩। খুনাইস ইবনে হুদাইফা সংক্ষেপে খুনাইস: আবু বকরের শিক্ষা দ্বারা প্রভাবিত হয়ে হুদাফা ইবনে কায়েসের পুত্র খুনাইস ইবনে হুদাইফা ইসলাম গ্রহণ করেন। একজন নাগরিকের সুরক্ষায় মক্কায় ফিরে আসা লোকদের মধ্যে তিনি ছিলেন একজন। খুনাইস আখনাসের একটি ক্ষুদ্র রূপ এবং এর অর্থ 'সিংহ'।
৩৪। লাবীদ - লাবীদ, একজন আরব কবি এবং নবী মুহাম্মদের অন্যতম সঙ্গী, হাযাজিন গোত্র বনী আমিরের অন্তর্গত। তিনি প্রথম নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাথে দেখা করেছিলেন যখন তিনি তার অসুস্থ চাচার প্রতিকার করতে গিয়েছিলেন কাকতালীয়ভাবে, লাবিদ নামের অর্থ 'সঙ্গী'।
৩৫। মালিক দ্বীনর - মালিক দ্বীনর ছিলেন প্রথম মুসলমানদের একজন যারা ইসলাম প্রচারের জন্য ভারতে এসেছিলেন। তিনি একজন পারস্য ক্রীতদাসের পুত্র ছিলেন, কিন্তু হাসান আল-বাসরির শিষ্য হয়েছিলেন। এই আরবি নামের, যার বিভিন্ন বানান বৈচিত্র রয়েছে যেমন মালিক এবং মালেক, এর অর্থ 'রাজা', 'মালিক' বা 'ধারক'।
৩৬। মিকদাদ ইবনে আমর আল-বাহরানি সংক্ষেপে মিকদাদ: মিকদাদ ইবনে আমর আল-বাহরানি, একজন মুহাজিরুন, সবচেয়ে সম্মানিত সাহাবাদের একজন হিসাবে বিবেচিত হন। তিনি বাহরা গোত্রের লোক ছিলেন। তার নামের অর্থ 'শক্তিশালী'।
৩৭। মুওয়াজ ইবনে আমর সংক্ষেপে মুওয়াজ: মুওয়াজ ইবনে আমর ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন যখন তার পিতা আমর ইবনে আল-জামুহ দাওয়াহ করেছিলেন, একটি কাজ যা তাকে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) দ্বারা অর্পিত করেছিলেন। মুয়াওয়াজ, যার অর্থ 'একটি প্রদত্ত পুনরুদ্ধার', সঠিক পরিমাণে কোমলতা সহ একটি সূক্ষ্ম নাম।
৩৮। মুয়াজ ইবনে আমর সংক্ষেপে মুয়াজ: মুয়াজ ইবনে আমর ছিলেন আমর ইবনে জামুহের পুত্র, যিনি প্রবল দেবতা উপাসক পরিবারের অন্তর্ভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। মুয়াজের অর্থ 'সুরক্ষিত'।
৩৯। মুহাম্মদ: মুহাম্মদ নামটি আল্লাহর রসূলের সাথীদের দ্বারাও ভাগ করা হয়েছিল। তাদের একজন ছিলেন মুহাম্মাদ ইবনে মাসলামা, যিনি 'আল্লাহর নবীর নাইট' নামেও পরিচিত। মুহাম্মদ নামের অর্থ 'প্রশংসনীয়' এবং 'মহান'।
৪০। মুনাব্বিহ ইবনে কামিল ইবনে সিরাজুদ-দিন ধী কিবার আবু-আব্দুল্লাহ আল-ইয়ামানি আল-সান'আনি সংক্ষেপে মুনাব্বিহ: মুনাব্বিহ ইবনে কামিল ইবনে সিরাজুদ-দিন ধী কিবার আবু-আব্দুল্লাহ আল-ইয়ামানি আল-সান'আনি ছিলেন একজন পারস্য নাইট যিনি নবী মুহাম্মদের জীবদ্দশায় ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। মুনাব্বিহ নামের অর্থ 'যিনি কাউকে কিছু সম্পর্কে সচেতন করেন' বা 'যিনি কাউকে সতর্ক করেন'
পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ জেনে নিন
৪১। কুরাইসের বনু আবদ আল-দার গোত্রের মুসআব ইবনে উমাইর ছিলেন ইসলামের প্রথম দূত। তিনি উহুদের যুদ্ধে মারা যান। Mus'ab এর অর্থ, এছাড়াও Musab বানান, 'শক্তিশালী এবং সক্ষম'।
৪২। নাফি ইবনে আল-হারিস - নুফাই ইবনুল হারিসের সৎ ভাই নাফি ইবনে আল-হারিস ছিলেন বনু সাকিফের প্রধান চিকিৎসক। তিনি নবী মুহাম্মদ দ্বারা সুপারিশ করেছিলেন এবং এমনকি সা'দ ইবনে আবি ওয়াক্কাসের সাথে চিকিত্সা করেছিলেন। আমরা সম্পূর্ণরূপে এই নামটি তার সরলতা এবং কোমলতার জন্য পছন্দ করি। এবং এটি আল্লাহর নামগুলির মধ্যে একটি। নাফি মানে 'উপযোগী' বা 'যে উপকার দেয়'।
৪৩। নুয়াইম ইবনে মাসুদ সংক্ষেপে নুয়াইম: গাতাফান গোত্রের নুয়াইম ইবনে মাসুদ প্রথম নবী মুহাম্মদের সাথে দেখা করেন যখন আবু সুফিয়ান তাকে কুরাইশি বাহিনীর সাথে যুদ্ধ না করার জন্য লোকদের বোঝাতে মদিনায় পাঠান। তিনি মুহাম্মদের কাছে গিয়েছিলেন এবং পরিখার যুদ্ধের সময় ধর্মান্তরিত করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। নুয়াইমের অর্থ হল 'হাদিসের বর্ণনাকারী'।
৪৪। সা'দ ইবনে আবি ওয়াক্কাস সংক্ষেপে সা'দ - সা'দ নামটি একটি আরবি নাম যার অর্থ 'সুখ, সুখ এবং সমৃদ্ধি'। সা'দ ইবনে আবি ওয়াক্কাস ছিলেন একজন সাহাবা এবং ইসলাম গ্রহণকারী ১৭ তম ব্যক্তি।
৪৫। সাহল ইবনে সাদ আল-সাইদি - আনসারদের একজন সদস্য সাহল ইবনে সাদ আল-সাইদি ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর সরাসরি সহচর। তার নামের অর্থ 'সমতল'।
৪৬। সাইদ ইবনে আমির আল-জুমাহি - হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর একজন বিশিষ্ট সাহাবী সাইদ ইবনে আমির আল-জুমাহি উমরের খিলাফতকালে হোমসের গভর্নর ছিলেন। সাইদ শব্দের অর্থ 'সুখী'। এমনকি আপনি এই নামটিকে সাইদ, সাঈদ বা ছাইদ হিসাবে বানান করতে পারেন।
৪৭। সালিত বিন 'আমর' আলা বিন হাদরামি - সালিত বিন 'আমর' আলা বিন হাদরামি, বাহরাইনে ৭ শতকের একজন মুসলিম দূত, ইথিওপিয়া থেকে মক্কায় স্থানান্তরিত ৮৩ জন মক্কান মুসলমানদের একজন ছিলেন।
৪৮। সালমান আল-ফারসি - সালমান আল-ফারসি, রোজবেহ হিসাবে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তিনি ছিলেন প্রথম ফার্সি যিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। ঐতিহাসিকরা বলেন যে সালমান আল-ফারসিই খন্দকের যুদ্ধে মদিনার চারপাশে একটি পরিখা খননের পরামর্শ দিয়েছিলেন। সালমান শব্দের অর্থ 'আশীর্বাদ বা শান্তি'।
৪৯। শামস ইবনে উসমান সংক্ষেপে শামস: শামস ইবনে উসমান ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) একজন সাহাবা, উহুদের যুদ্ধে নিহত হন। শামস, 'সূর্য' এর আরবি শব্দ থেকে উদ্ভূত এবং সাধারণত মধ্য নাম বা উপাধির সাথে ব্যবহার করা হয়।
৫০। সাফওয়ান ইবনে উমাইয়া প্রথমে নবী মুহাম্মদের বিরোধিতা করেছিলেন এবং এমনকি খন্দকের যুদ্ধে সক্রিয়ভাবে তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন। তিনি মক্কা ত্যাগ করতে যাচ্ছিলেন, যখন তিনি উমায়ের ইবনে ওয়াহবের মুখোমুখি হন, যিনি তাকে ইসলাম গ্রহণ করতে বলেছিলেন। তিনি তার বিকল্প বিবেচনা করতে দুই মাস সময় নেন, এবং তারপর অবশেষে ইসলাম গ্রহণ করেন। সাফওয়ান শব্দের অর্থ 'শিলা'।
৫১। সেলিম মাওলা আবু হুদাইফা - সেলিম মাওলা আবু হুদাইফা মুসাইলিমার বিরুদ্ধে যুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য পরিচিত। তিনি যুদ্ধে বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করেছিলেন এবং শেষ পর্যন্ত মারা যান। সেলিম একটি আরবি নাম, যার অর্থ 'নিরাপদ এবং শান্তি'।
৫২। শাদাদ ইবনে আউস সংক্ষেপে শাদ্দাদ: শাদাদ ইবনে আউস, নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর একজন সাহাবী, বিশেষ করে আল-শাম, নৈতিকতা এবং ভাল কাজ সম্পর্কে হাদীস বর্ণনা করার জন্য পরিচিত। তার সুরেলা নামের অর্থ 'তাজা, চিরসবুজ'।
৫৩। সুজা ইবনে ওহাব আল-আসাদি - সুজা ইবনে ওহাব আল-আসাদি ইসলামি ক্যালেন্ডারের দ্বিতীয় মাসে আল-সিয়ি অভিযানের জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত। সমস্ত পুরুষ সাহাবা নামের মধ্যে, এটি সত্যিই আলাদা, যদিও এটি পশ্চিমা দেশগুলিতে খুব জনপ্রিয় নাও হতে পারে। সুজা নামের অর্থ 'সাহসী'।
৫৪। সুহায়ব আর-রুমিন সংক্ষেপে সুহায়ব: সুহায়ব আর-রুমিন ছিলেন বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের একজন ক্রীতদাস, যিনি পরে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাহাবা এবং প্রাথমিক মুসলিম সম্প্রদায়ের সম্মানিত সদস্য হয়েছিলেন। সুহাইবের অর্থ 'লালচে চুল বা বর্ণের'।
৫৫। সুহাইল ইবনে আমর - সুহাইল ইবনে আমর ছিলেন কুরাইশ গোত্রের খতিব বা বক্তা। তিনি একজন স্পষ্টবাদী এবং চতুর মানুষ ছিলেন এবং তার মতামতকে উপজাতির সবাই সম্মান করত। সুহেল শব্দের অর্থ 'কোমল বা সহজ' এবং 'একটি তারার নাম'।
৫৬। সাহাবাহ তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ সংক্ষেপে তালহাঃ সাহাবাহ তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ উটের যুদ্ধ এবং উহুদের যুদ্ধে তার ভূমিকার জন্য সর্বাধিক পরিচিত, যেখানে তিনি নিহত হন। এই মনোরম আরবি নামের অর্থ 'স্বর্গ থেকে ফলদায়ক বৃক্ষ'।
৫৭। তামিম - তামিম আল-দারি এবং তামিম আবু রুকাইয়া নামে দুজন সাহাবা ছিলেন এবং উভয়ই ইসলামের কারণে তাদের অবদানের জন্য সম্মানিত। তামিম একটি সুন্দর আরবি নাম, যার অর্থ 'সম্পূর্ণ'।
৫৮। সাবিত ইবনে কায়েস - সাবিত ইবনে কায়েস ছিলেন ইসলামের প্রথম দিকের অন্যতম বিশিষ্ট সাহাবা। তিনি সাকিফাহ বৈঠকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং মুহাম্মদ (সাঃ) নিজেই তাকে ধর্মান্তরিত করেছিলেন। আরবীতে থাবিত শব্দের অর্থ হল 'অবিশৃঙ্খল'।
৫৯। থাওবান: থাওবান, যার অর্থ 'অসুস্থতার পরে পুনরুদ্ধার বা প্রত্যাবর্তন' নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর পাঁচ সাহাবী, থাওবান বিন বাজদাদ, থাওবান আল-আনসারী, থাওবান, উমর বিন আল-হাকামের দাদা, থাওবান আল-আনসি এবং থাওবান বিন ইয়ামরাদের সাথে সম্পর্কিত।
৬০। থুমামাহ ইবনে উথাল সংক্ষেপে থুমামাঃ থুমামাহ ইবনে উথাল ছিলেন তার সময়ের সবচেয়ে প্রভাবশালী এবং শক্তিশালী আরব শাসকদের একজন। তিনি আল-ইয়ামামার শাসক এবং বনু হানিফাহ-এর সর্দার ছিলেন। থুমামাহ নামের অর্থ 'বাজরা'।
৬১। উবাই ইবনে কাআব - মদিনায় জন্মগ্রহণকারী উবাই ইবনে কাআব ছিলেন প্রথম দিকের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবচেয়ে সম্মানিত ব্যক্তিদের একজন। তার নাম উবাই, ওবাই বা উবাই নামেও বানান হয়, একটি ত্রি-ব্যঞ্জনবর্ণ আরবি শব্দ থেকে এসেছে। নামের অর্থ 'যে অপমান প্রত্যাখ্যান করছে' বা 'উচ্চ আত্মসম্মানসম্পন্ন একজন'।
৬২। উবায়দ-আল্লাহ ইবনে আবদ-আল্লাহ সংক্ষেপে উবায়দ: উবায়দ-আল্লাহ ইবনে আবদ-আল্লাহ ছিলেন সেই সাহাবা যিনি ইবনে আব্বাসের কাছ থেকে প্রথমবার শুনেন যখন তিনি কলম ও কাগজের হাদীসটি পুনরায় বর্ণনা করেছিলেন। উবায়দ একটি আরবি নাম যার অর্থ ' আল্লাহর ছোট দাস '।
৬৩। উকাশা বিন আল-মিহসান সংক্ষেপে উকাশ - উকাশাহ নামে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর পাঁচজন সাহাবা আছেন, তবে সবচেয়ে বিশিষ্ট ছিলেন উকাশা বিন আল-মিহসান, যিনি নবী মুহাম্মদের নির্দেশে আল-গামিরে অভিযানের জন্য সর্বাধিক পরিচিত। উকাশ নামের অর্থ হল 'মাকড়সা'।
৬৪। উমর: উমর, যার অর্থ 'প্রথম পুত্র, দীর্ঘজীবী বা বাগ্মী এবং প্রতিভাধর বক্তা'। মুসলিম পরিবারগুলিতে সাধারণত ব্যবহৃত হয়, এই নামটি উমর ইবন আল-খাতাব, অন্যতম প্রভাবশালী মুসলিম খলিফা এবং নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর একজন সাহাবাহের সাথে যুক্ত।
৬৫। উকবাঃ উকবা, যার অর্থ 'সবকিছুর শেষ', তিনি ছিলেন আল্লাহর রসূলের একজন সঙ্গী এবং প্রাথমিক মুসলিম সম্প্রদায়ের সদস্য।
৬৬। উরওয়া ইবনে মাসউদ সংক্ষেপে উরওয়াহ: উরওয়াহ নামটি, যার অর্থ 'সিংহ', তায়েফের প্রধান এবং ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম ব্যক্তিদের মধ্যে একজন উরওয়া ইবনে মাসউদের সাথে সবচেয়ে বেশি যুক্ত।
৬৭। উসামা বিন যায়িদ - জায়েদ ইবনে হারিথার পুত্র ছিলেন, যাকে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) তার পুত্র হিসাবে গ্রহণ করেছিলেন। তিনি নবী মুহাম্মদ কর্তৃক একজন সেনাপতি হিসেবে নির্বাচিত হওয়া সর্বকনিষ্ঠ ব্যক্তিও ছিলেন। উসামা শব্দের অর্থ 'সিংহ'।
৬৮। উতবাহ ইবনে গাজওয়ান সংক্ষেপে উতবাহঃ উতবাহ ইবনে গাজওয়ান ছিলেন সপ্তম ব্যক্তি যিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। উতবাহ শব্দের অর্থ 'প্রান্তর'।
৬৯। উসমান ইবনে আফফান সংক্ষেপে উসমান: উসমান নামেও বানান করা হয় একটি সাধারণ মুসলিম নাম। উসমান ইবনে আফফান, 'সঠিক নির্দেশিত খলিফা'দের একজন, নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর সময় মক্কায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
৭০। উওয়াইস আল-করানি সংক্ষেপে উওয়াইস: নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবদ্দশায় বসবাসকারী ইয়েমেনের মুসলিম উওয়াইস আল-করানি ইসলামে একজন দৃঢ় বিশ্বাসী ছিলেন। তার নামের অর্থ 'ছোট নেকড়ে'।
৭১। ওয়ালিদ ইবনে আল ওয়ালিদ, ওয়ালিদ ইবনে মুগাইরার পুত্র এবং ভাই খালিদ বিন ওয়ালিদ ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রথম দিকের একজন সাহাবী। ওয়ালিদ শব্দের অর্থ, 'নবজাতক'।
৭২। জায়েদ আল-খায়ের সংক্ষেপে যায়েদ : জায়েদ আল-খায়ের, উত্তর নেজদের তায়ি গোত্রের বাসিন্দা, ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সাহাবী। এই সুপরিচিত আরবি নামের অর্থ 'প্রগতি বা বৃদ্ধি'।
৭৩। জিয়াদ ইবনে আবিহ সংক্ষেপে যিয়াদ: উমাইয়া বংশের সদস্য জিয়াদ ইবনে আবিহ ইসলামের প্রথম দিকে একজন মুসলিম সেনাপতি এবং প্রশাসক ছিলেন। জিয়াদ নামের এর অর্থ 'বৃদ্ধি বা প্রাচুর্য'।
৭৪। জুবায়ের ইবনে আল-আওয়াম সংক্ষেপে জুবায়ের: আসাদ বংশের জুবায়ের ইবনে আল-আওয়াম, রাশিদুন সেনাবাহিনীর কমান্ডার, ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহচর। জুবায়ের শব্দের অর্থ হল 'শক্তিশালী এবং উগ্র' বা 'বোধ ও বুদ্ধিমত্তা'।
উপরের তালিকাতে পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ দেওয়া হয়েছে। আপনারা যারা পুরুষ সাহাবীদের নাম সন্ধান করছিলেন তারা এখান থেকে বাংলা অর্থসহ জেনে নিতে পারবেন। আরো পড়ুন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত মহিলা সাহাবীদের নাম।
১০ জন পুরুষ জান্নাতি সাহাবীদের নাম অর্থসহ
দুনিয়াতে জীবিত থাকা অবস্থায় যেসব পুরুষ সাহাবী জান্নাতে সুসংবাদ পেয়েছেন তাদেরকে মূলত তাদেরকে জান্নাতি সাহাবী বলা হয়। ইসলাম ধর্মে এই সাহাবীদের নাম জেনে রাখা খুবই প্রয়োজন। এই দশজন পুরুষ সাহাবী রাসূল (সাঃ) এর কাছে খুবই প্রিয় ব্যক্তি ছিলেন। হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ) এর বিপদের সময় এই সাহাবীগুলো সাথে ছিলেন। জীবিত অবস্থায় সাহাবীগণ রাসূল (সাঃ) এর আদর্শ ছিলেন। এই সাহাবীগণ দুনিয়াতে বেঁচে থাকা অবস্থায় জান্নাতি হওয়ার সুসংবাদ পেয়েছেলিন। তাই এই সাহাবীদের বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। নিচে এই ১০ জন পুরুষ জান্নাতি সাহাবীদের নাম অর্থসহ উল্লেখ করা হলো।
১। আবু বকর (রাঃ) নামের অর্থ হলো কুমারীর পিতা
২। উমর (রাঃ) নামের অর্থ হলো আবাদকৃত
৩। উসমান (রাঃ) নামের অর্থ হলো সাহায্য, উপকৃত
৪। আলী (রাঃ) নামের অর্থ হলো উন্নত
৫। তালহা (রাঃ) নামের অর্থ হলো খেজুর গাছের ফুল
৬। যুবাইর (রাঃ) নামের অর্থ হলো শক্তিশালী
৭। আবদুর রহমান (রাঃ) নামের অর্থ হলো করুণাময়ের দাস
৮। সা’দ (রাঃ) নামের অর্থ হলো সৌভাগ্য
৯। সাইদ (রাঃ) নামের অর্থ হলো সৌভাগ্যবান
১০। আবূ উবাইদাহ (রাঃ) নামের অর্থ হলো ছোট দাস
জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম
আপনারা যারা জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম জানতে চান তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলের এই অংশটি। প্রকৃতপক্ষে সুসংবাদপ্রাপ্ত জান্নাতি সাহাবী ছিলেন ১০ জন। অনেক সাহাবী ছিলেন তার মধ্যে জান্নাতি ১০ সাহাবীর নাম এসেছে কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই এই নাম গুলো জানি না। সেজন্য এখন আমরা এখন আপনাকে জান্নাতি ১০ সাহাবীর নাম গুলো জানাব? জান্নাতি সাহাবীর নাম গুলো হলোঃ
আরবি আশারা শব্দের অর্থ হচ্ছে ১০। আর মুবাশশারা অর্থ সুসংবাদপ্রাপ্ত। অত;এব, আশারায়ে মুবাশশারা অর্থ সুসংবাদপ্রাপ্ত ১০ জন। ইসলামি পরিভাষায়, আশারায়ে মুবাশশারা বলতে বোঝায় হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) ১০ জন সাহাবীকে হাদিস অনুযায়ী যারা জীবদ্দশায় জান্নাতের প্রতিশ্রুতি পেয়েছিলেন। জান্নাতি সাহাবীর নাম যথাক্রমে-
১। আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ)
২। হযরত উমর
৩। উমর ইবনুল খাত্তাব
৪। উসমান ইবনে আফফান
৫। আলি ইবনে আবু তালিব
৬। তালহা ইবনে উবাইদিল্লাহ
৭। জুবাইর ইবনুল আওয়াম
৮। আবদুর রহমান ইবনে আউফ
৯। সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস
১০। সাঈদ ইবনে যায়িদ
আরো পড়ুনঃ মহিলা সাহাবীদের নাম - মহিলা সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ
৩০ জন পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা
মুসলিম হিসেবে আমাদের সাহাবীদের নাম জেনে রাখা প্রয়োজন। হাদিসে অনেক পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা উল্লেখ করা হয়েছে। সেখান থেকে ৩০ জন পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা নিচে উল্লেখ করা হলো।
১। হযরত উৎবা বিন গাযওয়ান (রাঃ)
২। হযরত জুবাআইর বিন আউওয়াম (রাঃ)
৩। হযরত হাতেব বিন আবি বালতাআহ (রাঃ)
৪। হযরত সাদ বিন খাওলা (রাঃ)
৫। হযরত মুসআব বিন উমায়ের (রাঃ)
৬। হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ)
৭। হযরত আঃ রহমান বিন আউফ (রাঃ)
৮। হযরত সা’দ বিন আবু উবায়দা (রাঃ)
৯। হযরত উমায়ের বিন আবি ওয়াক্কাস (রাঃ)
১০। হযরত মিক্কদাদ বিন আমর (রাঃ)
১১। হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ (রাঃ)
১২। হযরত মাসউদ বিন রাবীআ (রাঃ)
১৩। হযরত যুশ শিমালাইন (রাঃ)
১৪। হযরত খাব্বাব বিন আরাত (রাঃ)
১৫। হযরত বিলাল বিন রবাহ (রাঃ)
১৬। হযরত আমের বিন ফুহায়রা (রাঃ)
১৭। হযরত ছুহাইব বিন সিনান (রাঃ)
১৮। হযরত তালহা বিন উবাইদুল্লাহ (রাঃ)
১৯। হযরত আবু সালমা বিন আব্দুল আসাদ (রাঃ)
২০। হযরত শাম্মাস বিন উসমান (রাঃ)
২১। হযরত আকরাম বিন আবুল আকরাম (রাঃ)
২২। হযরত আম্মার বিন ইয়াছির (রাঃ)
২৩। হযরত মুআত্তিব বিন আউফ (রাঃ)
২৪। হযরত যায়েদ ইবনে খাত্তাব (রাঃ)
২৫। হযরত আমর বিন সুরাকা (রাঃ)
২৬। হযরত ওয়াকেদ বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)
২৭। হযরত খাওলা বিন আবু খাওলা (রাঃ)
২৮। হযরত আমের বিন রবীআহ (রাঃ)
২৯। হযরত আমের বিন হারিছ (রাঃ)
৩০। হযরত আমের বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)
শ্রেষ্ঠ সাহাবীদের নাম
শ্রেষ্ঠ সাহাবীদের নাম সাহাবীদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ হচ্ছেন ০৪ খলিফাঃ
১। হযরত আবু বক্কর সিদ্দীক (রাঃ)
২। হযরত উমার বিন খাত্তাব (রাঃ)
৩। হযরত উসমান বিন আফফান (রাঃ)
৪। হজরত আলী বিন আবী তালীব (রা")
১০০ জন সাহাবীর নাম
যেসকল ব্যক্তিবর্গ জীবিত থাকা অবস্থায় আমাদের নবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) কে সরাসরি দেখেছেন এবং সাক্ষাৎ লাভ করেছেন ও হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) ওনার হাতে ইসলাম গ্রহণ করেছেন এবং তার সাহচর্য লাভ করেছেন অতঃপর ইসলামের প্রতি বিশ্বাস থাকা অবস্থায় মৃ-ত্যু বরণ করেছেন তাঁকে ইসলামের পরিভাষায় নবীর সাহাবী বলে। ইসলামী বিশ্বাস অনুযায়ী সাহাবীরা ইসলামের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি।
১। আউস ইবনে খাওলা
২। আওন ইবনে মালিক
৩। আওস ইবনে আস সামিত
৪। আওস ইবনে খালিদ
৫। আওস ইবনে খালিদ ইবনে কুরত
৬। আওস ইবনে জুবায়ের
৭। আওস ইবনে মিয়ার
৮। আওস ইবনে সাবিত
৯। আওস ইবনে সালাবা
১০। আরকাম ইবনে আবিল আরকাম
১১। আকিল ইবনে আবি তালিব
১২। আত্তাব ইবন আসাইদ
১৩। আত্তাব ইবনে সালিম আত তায়মী
১৪। আদ্দাস
১৫। আদি ইবনে আয যাগবা
১৬। আদি ইবনে হাতিম
১৭। আনাস ইবনে মালিক
১৮। আনাস ইবনে নাদার
১৯। আবদ-ইয়া-লাইল ইবনে আমর
২০। আবদুর রহমান ইবনে আবু বকর
২১। আবদুর রহমান ইবনে শিবল
২২। আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই
২৩। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস
২৪। আব্দুল্লাহ ইবনে আবি আওফা
২৫। আবদুল্লাহ ইবনে আবু বকর
২৬। আবদুল্লাহ ইবনে আতিক
২৭। আবদুল্লাহ ইবনে উবাই
২৮। আবদুর রহমান ইবনে আউফ
২৯। আবদুর রহমান ইবনে হারিস
৩০। আবদুল্লাহ ইবনে' আমর ইবনুল আস
৩১। আবদুল্লাহ ইবনে ইয়াযিদ খাতমি
৩২। আবদুল্লাহ ইবনে উনাইস জুহানি
৩৩। আবদুল্লাহ ইবনে উমর
৩৪। আবদুল্লাহ ইবনে যায়িদ
৩৫। আবদুল্লাহ ইবনে যায়িদ ইবন আসিম
৩৬। আবদুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা
৩৭। আবদুল্লাহ ইবনে সালাবা
৩৮। আবদুল্লাহ ইবনে সালাম
৩৯। আবদুল্লাহ ইবনে সালামা
৪০। আবদুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম
৪১। আবদুল্লাহ ইবনে জাফর
৪২। আবদুল্লাহ ইবনে জাহাশ
৪৩। আবদুল্লাহ ইবনুল জুবায়ের
৪৪। আব্দুল্লাহ ইবনে জুবায়ের আনসারী
৪৫। আবদুল্লাহ ইবনে তারিক
৪৬। আবদুল্লাহ ইবনে মাখরামা
৪৭। আবদুল্লাহ ইবনে মাজউন
৪৮। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ
৪৯। আবদুল্লাহ ইবনে সুহাইল
৫০। আবদুল্লাহ ইবনে হুজাফা আস সাহমী
৫১। আব্দুল্লাহ বিন তারিক
৫২। আব্বাদ ইবনে বিশর
৫৩। আব্বাস ইবনে উবাদা
৫৪। আব্বাস ইবনে মিরদাস
৫৫। আব্বাস ইবনে আব্দুল মুত্তালিব
৫৬। আম্মার ইবনে ইয়াসির
৫৭। আম্মারা ইবনে হাযম
৫৮। আমর ইবনে মুয়াজ
৫৯। আমর ইবনে সাঈদ ইবনুল আস
৬০। আমের ইবনে আবুল বুকায়র
৬১। আবু কাতাদাহ ইবনে রাবী
৬২। আবু কাতাদাহ আল আনসারী
৬৩। আবু বকর ইবনে আবি কুহাফা
৬৪। আবু বশির
৬৫। আবু বারযাহ আল আসলামি
৬৬। আবু বুরদা ইবনে নাইয়ার
৬৭। আমির ইবনে ইয়াযিদ
৬৮। আমির ইবনে ফুহাইরা
৬৯। আবান ইবনে সাঈদ ইবনুল আস
৭০। আবু আইয়ুব আনসারি
৭১। আবু আমর হাফস ইবনে মুগীরা
৭২। আবু আহমাদ ইবনে জাহাশ
৭৩। আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ
৭৪। আবু উমামাহ আল-বাহিলি
৭৫। আবু তালহা আনসারী
৭৬। আবু দারদা
৭৭। আবু দুজানা সিমাক বিন খারাসা
৭৮। আবু মাসুদ আল-আনসারী
৭৯। আবু মূসা আল আশয়ারি
৮০। আবু যার আল-গিফারী
৮১। আবু রাফি
৮২। আবু সালামা ইবনে আবদিল আসাদ
৮৩। আবু সুফিয়ান ইবনুল হারিস
৮৪। আবু সুফিয়ান ইবনে হার্ব
৮৫। আবু হাজাল মুসলিম ইবনে আওসাজা
৮৬। আবু হুজাইফা ইবনে উতবা
৮৭। আবু হুরাইরা আল আদ-দাওসি
৮৮। আবু সায়িদ আল-খুদরী
৮৯। আবুল আস ইবনে রাবি
৯০। আমর ইবনুল আস
৯১। আমর ইবনে আবাসা
৯২। আমর ইবনে উমাইয়া
৯৩। আমর ইবনে হাযম
৯৪। আমির ইবন রাবীয়া
৯৫। আম্মার ইবনে ইয়াসির
৯৬। আইয়াশ ইবনে আবি রাবিয়া
৯৭। আইয ইবনে আমর
৯৮। আইয ইবনে মাইস
৯৯। আইয ইবনে সাঈদ
১০০। আইযুল্লাহ ইবনে উবাইদুল্লাহ
ই দিয়ে পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ
ইয়াযিদ ইবনে আস সাকান
ইয়াসির ইবনে আমির
ইয়াজিদ ইবনে আবি সুফিয়ান
ইয়াজিদ ইবনে কায়স
ইয়াযিদ ইবনে সালাবা
ইয়াস ইবনে আবুল বুকায়র
ইকরিমা ইবনে আবি জাহল
ইব্রাহিম ইবনে মুহাম্মাদ
উ দিয়ে সাহাবীদের নাম অর্থসহ ছেলেদের
উকবা ইবনে আমির
উকবা ইবনে ওহাব
উকাশা ইবনে মিহসান
উতবা ইবনে গাযওয়ান
উমাইর ইবনে সা'দ
উয়াইম ইবনে সায়িদা
উসমান ইবনে আফ্ফান
উসমান ইবনে তালহা
উসমান ইবনে মাজউন
উতবা ইবন ফারকাদ
উবাইদাহ ইবনুল হারিস
উবাদা ইবনে আস সামিত
উমর ইবনুল খাত্তাব
উমাইর ইবনে আবু ওয়াক্কাস
উমাইর ইবনে আবি আমর
উমাইর ইবনে ওয়াহাব
ও দিয়ে পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ
ওতবান ইবনে মালিক
ওব্বাদ ইবনে বাশার
ওয়াকিদ ইবনে আবদুল্লাহ
ওয়ালীদ ইবনে উকবা
ওয়ালীদ ইবনে ওয়ালিদ
ওয়াহশি ইবনে হারব
ওয়াহাব ইবনে উমায়ের
ওসমান ইবনে হানিফ
313 জন সাহাবীর নাম - বদর যুদ্ধের ৩১৩ জন সাহাবীর নাম
আর্টিকেলের এই অংশে আমরা বদর যুদ্ধের 313 জন সাহাবীর নাম এর তালিকা উল্লেখ করেছি। বদরের যুদ্ধ ২ হিজরির ১৭ রমজান মদিনার মুসলিম এবং মক্কার কুরাইশদের মধ্যে সংঘটিত হয়। বদর যুদ্ধ ইসলামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি যুদ্ধ। এই যুদ্ধের সময় কুরাইশদের তুলনায় মুসলমানদের সংখ্যা অনেক কম ছিলো। বদরের যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাহাবাদেরকে বলা হয় বদরী সাহাবী।
বদর যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল ২য় হিজরির ১৭ ই রমজান। তাই বিশ্ব সভ্যতার ইতিহাসে এই দিবসটি বদর দিবস হিসেবে পরিচিত। বদরের যুদ্ধে মুসলমান বাহিনীর সাহাবীগণের সংখ্যা ছিলো ৩১৩ জন। এই ৩১৩ জন সাহাবীর মধ্যে ৮০ জন ছিলেন মুহাজির সাহাবী এবং ২৩৩ জন ছিলেন আনসার সাহাবী।
১। হযরত আবু বকর (রাঃ)
২। হযরত উমর ফারুক (রাঃ)
৩। হযরত উসমান (রাঃ)
৪। হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ)
৫। হযরত হামজা (রাঃ)
৬। হযরত যায়েদ বিন হারেছা (রাঃ)
৭। হযরত তোফায়েল বিন হারেছ (রাঃ)
৮। হযরত হুসাইন বিন হারেছ (রাঃ)
৯। হযরত আউফ বিন উসাসা (রাঃ)
১০। হযরত আবু হুযায়ফা (রাঃ)
১১। হযরত ছালেম (রাঃ)
১২। হযরত আবু কাবশাহ সুলাইম (রাঃ)
১৩। হযরত আবু মারছাদ গানাভী (রাঃ)
১৪। হযরত মারছাদ বিন আবু মারছাদ (রাঃ)
১৫। হযরত উবাইদা বিন হারেছ (রাঃ)
১৬। হযরত সুহইব বিন সিনান (রাঃ)
১৭। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাহাশ (রাঃ)
১৮। হযরত উক্বাশা বিন মিহসান (রাঃ)
১৯। হযরত ওতবা বিন রবীআহ (রাঃ)
২০। হযরত শুজা’ বিন ওহাব (রাঃ)
২১। হযরত ইয়াযীদ বিন রুকাইশ (রাঃ)
২২। হযরত সিনান বিন আবু সিনান (রাঃ)
২৩। হযরত খাব্বাব ইবনুল মুনযির (রাঃ)
২৪। হযরত উমায়ের বিন আবী ওয়াক্কাছ (রাঃ)
২৫। হযরত আবু সিনান (রাঃ)
২৬। হযরত মিকদাদ বিন আমর (রাঃ)
২৭। হযরত নোমান বিন আসার বিনহারেস (রাঃ)
২৮। হযরত মিহ্জা’ মাওলা উমরফারুক (রাঃ)
২৯। হযরত ওহাব বিন আবী সারাহ (রাঃ)
৩০। হযরত উৎবা বিন গাযওয়ান (রাঃ)
৩১। হযরত আঃ রহমান বিন আউফ (রাঃ)
৩২। হযরত যুশ্ শিমালাইন (রাঃ)
৩৩। হযরত মুহরিয বিন নাজলা (রাঃ)
৩৪। হযরত রবীআ’ বিন আক্সাম (রাঃ)
৩৫। হযরত হাতেব বিন আমর (রাঃ)
৩৬। হযরত মালেক বিন আমর (রাঃ)
৩৭। হযরত মিদ্লাজ বিন আমর (রাঃ)
৩৮। হযরত সুওয়ায়েদ ইবনে মাখশী (রাঃ)
৩৯। হযরত খাব্বাব বিন আরাত (রাঃ)
৪০। হযরত বিলাল বিন রবাহ্ (রাঃ)
৪১। হযরত আমের বিন ফুহায়রা(রাঃ)
৪২। হযরত ছুহাইব বিন সিনান (রাঃ)
৪৩। হযরত তালহা বিন উবাইদুল্লাহ্ (রাঃ)
৪৪। হযরত জুবাইর বিন আউওয়াম (রাঃ)
৪৫। হযরত হাতেব বিন আবি বালতাআহ (রাঃ)
৪৬। হযরত সা’দ বিন খাওলা (রাঃ)
৪৭। হযরত মুসআব বিন উমায়ের (রাঃ)
৪৮। হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ)
৪৯। হযরত আবু সালমা বিন আব্দুল আসাদ (রাঃ)
৫০। হযরত শাম্মাস বিন উসমান (রাঃ)
৫১। হযরত খালেদ বিন বুকাইর (রাঃ)
৫২। হযরত ইয়ায বিন গানাম (রাঃ)
৫৩। হযরত সাঈদ বিন যায়েদ (রাঃ)
৫৪। হযরত উসমান বিন মাজউন (রাঃ)
৫৫। হযরত খাওলা বিন আবু খাওলা (রাঃ)
৫৬। হযরত আমের বিন রবীআহ (রাঃ)
৫৭। হযরত আমের বিন হারিছ (রাঃ)
৫৮। হযরত সা’দ বিন আবু উবায়দা (রাঃ)
৫৯। হযরত উমায়ের বিন আবিওয়াক্কাস (রাঃ)
৬০। হযরত মিক্বদাদ বিন আমর (রাঃ)
৬১। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাসউদ (রাঃ)
৬২। হযরত মাসউদ বিন রাবীআ (রাঃ)
৬৩। হযরত আমের বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ)
৬৪। হযরত আকরাম বিন আবুল আকরাম (রাঃ)
৬৫। হযরত আম্মার বিন ইয়াছির (রাঃ)
৬৬। হযরত মুআত্তিব বিন আউফ (রাঃ)
৬৭। হযরত যায়েদ ইবনে খাত্তাব (রাঃ)
৬৮। হযরত আমর বিন সুরাকা (রাঃ)
৬৯। হযরত ওয়াকেদ বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
৭০। হযরত সাইব বিন উসমান (রাঃ)
৭১। হযরত কুদামা বিন মাজউন (রাঃ)
৭২। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাজউন (রাঃ)
৭৩। হযরত মা’মার বিন হারেছ (রাঃ)
৭৪। হযরত আমর বিন আবু সারাহ (রাঃ)
৭৫। হযরত সাকাফ বিন আমর (রাঃ)
৭৬। হযরত মুজায্যার বিন যিয়াদ (রাঃ)
৭৭। হযরত আবু উবায়দা ইবনুল জাররাহ (রাঃ)
৭৮। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাখ্রামা (রাঃ)
৭৯। হযরত খাব্বাব মাওলা উৎবা বিন গযওয়ান (রাঃ)
৮০। হযরত আবুস্ সাইব উসমান বিন মাজউন (রাঃ)
আনসার সাহাবীর নামের তালিকা
৮১। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উমায়ের (রাঃ)
৮২। হযরত যায়েদ বিন মুযাইন (রাঃ)
৮৩। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উরফুতাহ্ (রাঃ)
৮৪। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনরবী’ (রাঃ)
৮৫। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনআব্দুল্লাহ্ (রাঃ)
৮৬। হযরত আউস বিন খাওলা (রাঃ)
৮৭। হযরত সালামা বিন সাবেত (রাঃ)
৮৮। হযরত হারেস বিন খাযামা (রাঃ)
৮৯। হযরত খুবাইব বিন ইছাফ (রাঃ)
৯০। হযরত খুবাইব বিন আদী (রাঃ)
৯১। হযরত খিদাশ বিন কাতাদা (রাঃ)
৯২। হযরত খালেদ বিন সুওয়াইদ (রাঃ)
৯৩। হযরত রাফে’ বিন আল মুআল্লা (রাঃ)
৯৪। হযরত রুখায়লা বিন সা’লাবা (রাঃ)
৯৫। হযরত সাব্রা বিন ফাতেক (রাঃ)
৯৬। হযরত মুহাম্মদ বিন মাসলামা (রাঃ)
৯৭। হযরত আসেম বিন আদী (রাঃ)
৯৮। হযরত আনাছ বিন কাতাদা (রাঃ)
৯৯। হযরত মাআন বিন আদী (রাঃ)
১০০। হযরত সাবেত বিন আকরাম(রাঃ)
১০১। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন ছাহল (রাঃ)
১০২। হযরত যায়েদ বিন আসলাম (রাঃ)
১০৩। হযরত রিব্য়ী বিনরাফে’ (রাঃ)
১০৪। হযরত সালামা বিন আসলাম (রাঃ)
১০৫। হযরত উবায়েদ বিন তাইয়িহান (রাঃ)
১০৬। হযরত কাতাদা বিন নোমান (রাঃ)
১০৭। হযরত উবায়েদ বিন আউস (রাঃ)
১০৮। হযরত নসর বিন হারেস (রাঃ)
১০৯। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন তারেক (রাঃ)
১১০। হযরত আবু আব্স বিন জব্র (রাঃ)
১১১। হযরত আবু বুরদাহ্ হানী বিননিয়্যার (রাঃ)
১১২। হযরত আসেম বিন সাবেত (রাঃ)
১১৩। হযরত মুআত্তিব বিন কুশাইর (রাঃ)
১১৪। হযরত আমর বিন মা’বাদ (রাঃ)
১১৫। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সুহাইল (রাঃ)
১১৬। হযরত সা’দ বিন মুআয (রাঃ)
১১৭। হযরত উমায়ের বিন আউফ (রাঃ)
১১৮। হযরত আমের বিন সালামা (রাঃ)
১১৯। হযরত ছফওয়ান বিন ওহাব (রাঃ)
১২০। হযরত ইয়ায বিন বুকাইর (রাঃ)
১২১। হযরত সা’দ বিন উবায়েদ (রাঃ)
১২২। হযরত উওয়াইম বিন সায়েদাহ (রাঃ)
১২৩। হযরত রাফে বিন আনজাদা (রাঃ)
১২৪। হযরত সা’দ বিন মুআজ (রাঃ)
১২৫। হযরত আমর বিন মুআজ (রাঃ)
১২৬। হযরত হারেস বিন আউস (রাঃ)
১২৭। হযরত হারেস বিন আনাস (রাঃ)
১২৮। হযরত আব্বাদ বিন বিশর (রাঃ)
১২৯। হযরত উবায়েদ বিন আবুউবয়েদ (রাঃ)
১৩০। হযরত সা’লাবা বিন হাতেব (রাঃ)
১৩১। হযরত আবু লুবাবাহ আব্দুল মুনযির (রাঃ)
১৩২। হযরত আসেম বিন কায়েস (রাঃ)
১৩৩। হযরত আবুস্ সয়্যাহ বিননোমান (রাঃ)
১৩৪। হযরত আবু হাব্বাহ বিন আমর (রাঃ)
১৩৫। হযরত হারেস বিন নোমান (রাঃ)
১৩৬। হযরত হারেস বিন হাতেব (রাঃ)
১৩৭। হযরত সা’দ বিন যায়েদ (রাঃ)
১৩৮। হযরত সালমা বিন সালামা (রাঃ)
১৩৯। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন যায়েদ (রাঃ)
১৪০। হযরত সা’দ বিন রবী’ (রাঃ)
১৪১। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনরাওয়াহা (রাঃ)
১৪২। হযরত বশির বিন সা’দ (রাঃ)
১৪৩। হযরত সিমাক বিন সা’দ (রাঃ)
১৪৪। হযরত খাওয়াত বিন যুবাইর (রাঃ)
১৪৫। হযরত মুনযির বিন মুহাম্মদ (রাঃ)
১৪৬। হযরত আবু আকীল আব্দুর রহমান (রাঃ)
১৪৭। হযরত আবু দুজানা (রাঃ)
১৪৮। হযরত সা’দ বিন খায়সামা (রাঃ)
১৪৯। হযরত যায়েদ বিন উবায়েদ (রাঃ)
১৫০। হযরত উকবাহ বিন ওহাব (রাঃ)
১৫১। হযরত রিফাআহ বিন আমর (রাঃ)
১৫২। হযরত সাহল বিন হুনাইফ (রাঃ)
১৫৩। হযরত মুবাশ্শির বিন আব্দুলমুনযির (রাঃ)
১৫৪। হযরত রিফাআ বিন আঃ মুনযির (রাঃ)
১৫৫। হযরত খুনাইস বিন হুযাফা (রাঃ)
১৫৬। হযরত আবু সাবরা কুরাইশী (রাঃ)
১৫৭। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সালামা (রাঃ)
১৫৮। হযরত মুনযির বিন কুদামা (রাঃ)
১৫৯। হযরত মালেক বিন কুদামা (রাঃ)
১৬০। হযরত হারেস বিন আরফাজা (রাঃ)
১৬১। হযরত জাবের বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)
১৬২। হযরত মালেক বিন নুমায়লা (রাঃ)
১৬৩। হযরত খারেজা বিন যায়েদ (রাঃ)
১৬৪। হযরত সাবেত বিন হায্যাল (রাঃ)
১৬৫। হযরত মালেক বিন দুখশুম (রাঃ)
১৬৬। হযরত সা’দ বিন উসমান (রাঃ)
১৬৭। হযরত উকবা বিন উসমান (রাঃ)
১৬৮। হযরত জাকওয়ান বিন আবদেকয়েস (রাঃ)
১৬৯। হযরত মুআজ বিন মায়েস (রাঃ)
১৭০। হযরত আয়েজ বিন মায়েজ (রাঃ)
১৭১। হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ)
১৭২। হযরত রিফাআ বিনরাফে’ (রাঃ)
১৭৩। হযরত নওফল বিন সা’লাবা (রাঃ)
১৭৪। হযরত উসায়ের বিন আসর (রাঃ)
১৭৫। হযরত মা’বাদ বিন আব্বাদ (রাঃ)
১৭৬। হযরত আমের বিন বুকাইর (রাঃ)
১৭৭। হযরত নওফল বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ)
১৭৮। হযরত উবাদা বিন সামেত (রাঃ)
১৭৯। হযরত নোমান বিন মালেক (রাঃ)
১৮০। হযরত সুবাঈ বিন কায়েস (রাঃ)
১৮১। হযরত আব্বাদ বিন কায়েস (রাঃ)
১৮২। হযরত ইয়াযিদ বিন হারেস (রাঃ)
১৮৩। হযরত খোবায়ের বিন য়াসাফ (রাঃ)
১৮৪। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস (রাঃ)
১৮৫। হযরত হারিস বিন যিয়াদ (রাঃ)
১৮৬। হযরত তামীম বিন য়াআর (রাঃ)
১৮৭। হযরত যিয়াদ বিন লাবীদ (রাঃ)
১৮৮। হযরত ফারওয়াহ বিন আমর (রাঃ)
১৮৯। হযরত আতিয়্যা বিন নুওয়াইরা (রাঃ)
১৯০। হযরত খলিফা বিন আদী (রাঃ)
১৯১। হযরত উমারা বিন হায্ম (রাঃ)
১৯২। হযরত রবী’ বিন ইয়াছ (রাঃ)
১৯৩। হযরত ওয়ারাকা বিন ইয়াছ (রাঃ)
১৯৪। হযরত আমর বিন ইয়াছ (রাঃ)
১৯৫। হযরত আমর বিন কয়েস (রাঃ)
১৯৬। হযরত ফাকেহ বিন বিশ্র (রাঃ)
১৯৭। হযরত সুরাকা বিন কা’ব (রাঃ)
১৯৮। হযরত হারেসা বিন নোমান (রাঃ)
১৯৯। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সা’লাবা (রাঃ)
২০০। হযরত মুনযির বিন আমর (রাঃ)
২০১। হযরত আবু উসায়েদ মালেক (রাঃ)
২০২। হযরত মালেক বিন মাসউদ (রাঃ)
২০৩। হযরত আবদে রাব্বিহি (রাঃ)
২০৪। হযরত কা’ব বিন জাম্মায (রাঃ)
২০৫। হযরত খাল্লাদ বিন আমর (রাঃ)
২০৬। হযরত উকবাহ্ বিন আমের (রাঃ)
২০৭। হযরত সাবেত বিন খালেদ (রাঃ)
২০৮। হযরত বিশ্র বিন বারা (রাঃ)
২০৯। হযরত তোফায়েল বিন মালেক (রাঃ)
২১০। হযরত তোফায়েল বিন নোমান (রাঃ)
২১১। হযরত সিনান বিন সাঈফী (রাঃ)
২১২। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাদ (রাঃ)
২১৩। হযরত উৎবা বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ)
২১৪। হযরত জাব্বার বিন সাখর (রাঃ)
২১৫। হযরত সুহাইল বিন আতীক (রাঃ)
২১৬। হযরত হারেস বিন আতীক (রাঃ)
২১৭। হযরত আবু তাল্হা যায়েদ বিন ছাহল (রাঃ)
২১৮। হযরত মা’বাদ বিন কায়েস (রাঃ)
২১৯। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস খালেদ (রাঃ)
২২০। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্দে মানাফ্ (রাঃ)
২২১। হযরত হারেস বিন ছিম্মাহ (রাঃ)
২২২। হযরত উবাই বিন কা’ব (রাঃ)
২২৩। হযরত আনাস বিন মুআজ (রাঃ)
২২৪। হযরত আউস বিন সামেত (রাঃ)
২২৫। হযরত মুআজ বিন জাবাল (রাঃ)
২২৬। হযরত কয়েস বিন মুহ্সান (রাঃ)
২২৭। হযরত হারেস বিন কয়েস (রাঃ)
২২৮। হযরত জাবের বিন খালেদ (রাঃ)
২২৯। হযরত সা’দ বিন সুহাইল (রাঃ)
২৩০। হযরত কা’ব বিন যায়েদ (রাঃ)
২৩১। হযরত বুজাইর বিন আবিবুজাইর (রাঃ)
২৩২। হযরত ইৎবান বিন মালেক (রাঃ)
২৩৩। হযরত মুলাইল বিন ওবারাহ (রাঃ)
২৩৪। হযরত হেলাল বিন মুআল্লাহ (রাঃ)
২৩৫। হযরত খাল্লাদ বিনরাফে’ (রাঃ)
২৩৬। হযরত উবায়েদ বিন যায়েদ(রাঃ)
২৩৭। হযরত সুলাইম বিন কয়েস (রাঃ)
২৩৮। হযরত সুহাইল বিন কয়েস (রাঃ)
২৩৯। হযরত আদী বিন আবুয্ যাগ্বা (রাঃ)
২৪০। হযরত মাসউদ বিন আউস (রাঃ)
২৪১। হযরত আবু খুজাইমাহ্ বিন আউস (রাঃ)
২৪২। হযরত আবু সালামা বিন আব্দুলআসাদ (রাঃ)
২৪৩। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্স (রাঃ)
২৪৪। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উনায়েছ (রাঃ)
২৪৫। হযরত উবাইদ বিন সা’লাবা (রাঃ)
২৪৬। হযরত উমায়ের বিন নিয়ার (রাঃ)
২৪৭। হযরত মালেক বিন আবীখাওলা (রাঃ)
২৪৮। হযরত রাফে’ বিন হারেস (রাঃ)
২৪৯। হযরত মুআওয়াজ বিন হারেস (রাঃ)
২৫০। হযরত নোমান বিন আমর (রাঃ)
২৫১। হযরত আমের বিন মুখাল্লাদ (রাঃ)
২৫২। হযরত উসাইমা আশযায়ী (রাঃ)
২৫৩। হযরত ওদীআহ বিন আমর (রাঃ)
২৫৪। হযরত আবুল হামরা মাওলা হারেস (রাঃ)
২৫৫। হযরত সা’লাবা বিন আমর (রাঃ)
২৫৬। হযরত খারেজা বিন হিময়ার (রাঃ)
২৫৭। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন হুমায়্যির (রাঃ)
২৫৮। হযরত ইয়াযিদ বিন মুনযির (রাঃ)
২৫৯। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন নোমান (রাঃ)
২৬০। হযরত জহহাক বিন হারেসা (রাঃ)
২৬১। হযরত আসওয়াদ বিন যুরাইক (রাঃ)
২৬২। হযরত হারেসা বিন সুরাকা (রাঃ)
২৬৩। হযরত আমর বিন সা’লাবা (রাঃ)
২৬৪। হযরত সাবেত বিন খানছা (রাঃ)
২৬৫। হযরত আমের বিন উমাইয়াহ্ (রাঃ)
২৬৬। হযরত মুহ্রিয বিন আমের (রাঃ)
২৬৭। হযরত সাওয়াদ বিন গাযিয়্যাহ (রাঃ)
২৬৮। হযরত আবু যায়েদ কয়েস বিন সাকান (রাঃ)
২৬৯। হযরত উসাইমা আসাদী (রাঃ)
২৭০। হযরত আবু দাউদ উমাইর (রাঃ)
২৭১। হযরত সুরাকা বিন আমর (রাঃ)
২৭২। হযরত কয়েস বিন মাখলাদ (রাঃ)
২৭৩। হযরত নোমান বিন আব্দে আমর (রাঃ)
২৭৪। হযরত জহ্হাক বিন আব্দে আমর (রাঃ)
২৭৫। হযরত সুলাইম বিন হারেস (রাঃ)
২৭৬। হযরত আবুল আওয়ার বিন হারেস (রাঃ)
২৭৭। হযরত হারাম বিন মিল্হান (রাঃ)
২৭৮। হযরত কয়েস বিন আবী সা’সা (রাঃ)
২৭৯। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কা’ব (রাঃ)
২৮০। হযরত আনাছাহ আল হাবাশী (রাঃ)
২৮১। হযরত বাহ্হাস বিন সালাবা (রাঃ)
২৮২। হযরত জাব্র বিন আতীক (রাঃ)
২৮৩। হযরত আবু আয়্যুব আনছারী (রাঃ)
২৮৪। হযরত খিরাশ ইবনুস সিম্মাহ (রাঃ)
২৮৫। হযরত খুরাইম বিন ফাতেক (রাঃ)
২৮৬। হযরত সুহাইল বিনরাফে’ (রাঃ)
২৮৭। হযরত সুওয়াইবিত বিনহারমালা (রাঃ)
২৮৮। হযরত তুলাইব বিন উমাইর (রাঃ)
২৮৯। হযরত উবাদা বিন খাশখাশকুজায়ী (রাঃ)
২৯০। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জুবাইরবিননোমান (রাঃ)
২৯১। হযরত মালেক বিন কুদামা (রাঃ)
২৯২। হযরত মুরারা বিনরবী’ (রাঃ)
২৯৩। হযরত মাসউদ বিন খাল্দাহ (রাঃ)
২৯৪। হযরত মুআজ বিন হারেস (রাঃ)
২৯৫। হযরত মা’কিল বিন আলমুনযির (রাঃ)
২৯৬। হযরত নোমান বিন আছার বিনহারেছ (রাঃ)
২৯৭। হযরত জমরাহ বিন আমর (রাঃ)
২৯৮। হযরত যিয়াদ বিন আমর (রাঃ)
২৯৯। হযরত হুবাব বিন মুনযির (রাঃ)
৩০০। হযরত উমায়ের বিন হারাম (রাঃ)
৩০১। হযরত উমায়ের বিন হুমাম (রাঃ)
৩০২। হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আমর (রাঃ)
৩০৩। হযরত মুআজ বিন আমর (রাঃ)
৩০৪। হযরত মুআউওয়াজ বিন আমর (রাঃ)
৩০৫। হযরত সুলাইম বিন আমর (রাঃ)
৩০৬। হযরত কুতবা বিন আমের (রাঃ)
৩০৭। হযরত আন্তারা মাওলা বনীসুলাইম (রাঃ)
৩০৮। হযরত আব্স বিন আমের (রাঃ)
৩০৯। হযরত সা’লাবা বিন আনামা (রাঃ)
৩১০। হযরত আবুল য়াসার বিন আমর (রাঃ)
৩১১। হযরত উবাদা বিন কয়েস (রাঃ)
৩১২। হযরত আমর বিন তাল্ক (রাঃ)
আ দিয়ে পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ
আবু মূসা আল আশয়ারি (রাঃ)
আবু যার আল গিফারি (রাঃ)
আবদুর রহমান ইবনে শিবল (রাঃ)
আয়াশ ইবনে আবি রাবিআহ (রাঃ)
আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ (রাঃ)
আবদুল্লাহ ইবনে আতিক (রাঃ)
আমর ইবনে আবা (রাঃ)
আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ)
আবদুল্লাহ ইবনে যায়িদ ইবন আসিম (রাঃ)
আবান ইবনে সাঈদ ইবনুল আস (রাঃ)
আম্মার ইবনে ইয়াসির (রাঃ)
আবদুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা (রাঃ)
আবু আহমাদ ইবনে জাহাশ (রাঃ)
আবুল আস ইবনে-রাবি (রাঃ)
আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ)
আসিম ইবনে আদি (রাঃ)
আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ)
আবু সায়িদ আল খুদরী (রাঃ)
আবু সুফিয়ান ইবনে হারিস (রাঃ)
আবু রাফি (রাঃ)
আবু বারযাহ্আল আসলামি (রাঃ)
আবদুল্লাহ ইবনে সুহাইল (রাঃ)
আবু হুজাইফা ইবনে উতবা (রাঃ)
আবদুর রহমান ইবনে আবু বকর (রাঃ)
আবদুর-রহমান-ইবনে-আউফ (রাঃ)
আবদুল্লাহ ইবনে উনাইস জুহানি (রাঃ)
আবু হুরাইরা আল আদ দাওসি (রাঃ)
আবদুল্লাহ ইবনে হুজাফাহ আস্সাহমি (রাঃ)
আবু সালামা ইবনে আবদিল আসাদ (রাঃ)
আব্বাস ইবনে উবাদা (রাঃ)
আবদুল্লাহ-ইবনে-সালাম (রাঃ)
আবদুল্লাহ ইবনে উবাই (রাঃ)
আবু বকর ইবনে আবি কুহাফা (রাঃ)
আবদুল্লাহ ইবনে ইয়াযিদ খাত্মি (রাঃ)
আসিম ইবনে সাবিত (রাঃ)
আম্মারা ইবনে হাযম (রাঃ)
ক দিয়ে সাহাবীদের নামের তালিকা
- কাতাদা ইবনে নোমান
- কাব ইবনে উযরা
- কাব ইবনে মালিক
- কুর্জ ইবনে জাবির আল-ফিহরি
- কুরযা ইবনে কাব
- কুসাম ইবনে আব্বাস
- ইউসা ইবনে জাহির
- কা'ব ইবনে যুহাইর
- কায়েস ইবনে সাদ
- কুতবা ইবনে আমির
- কুদামা ইবনে মাজউন
খ দিয়ে সাহাবীদের নাম
খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ
খাব্বাব ইবনুল আরাত
খারাস ইবনে উমাইয়া
খালিদ ইবনে আবুল বুকায়র
খালিদ বিন ওয়ালিদ
খালিদ ইবনে রাখবালা
খালিদ ইবনে সাঈদ
খিরাশ ইবন সাম্মা
খুনাইস ইবনে হুজাইফা
খুসাইমা ইবনে সাবিতআনসারি
খুফাফ ইবনে নুদবাহ
খুবাইব ইবনে আদি
র দিয়ে সাহাবীদের নাম অর্থসহ
১। রাফি ইবনে ইয়াজিদ
২। রিফায়া ইবনে আবদুল মুনযির
৩। রুফাইদা আল আসলামিয়া
৪। রুকাইয়াহ বিনতে মুহাম্মাদ
৫। রাবিয়া ইবনে আল-হারিস
৬। রাফে ইবনে খাদিজ
৭। রামালাহ বিনতে আবি সুফিয়ান
৮। রায়হানা বিনতে জায়েদ
১। রাফি ইবনে ইয়াজিদ সাহাবীর নামের অর্থ তিনি অগ্রগতি করেন, তিনি ক্ষমতা ও সম্পদে বৃদ্ধি করেন, তিনি আরও সুখী হন, তিনি পুণ্য লাভ করেন।
২। রিফায়া ইবনে আবদুল মুনযির সাহাবীর নামের অর্থ সতর্ককারী, অগ্রদূত, সুসংবাদের উদ্রেককারী।
৩। রাফে ইবনে খাদিজ সাহাবীর নামের অর্থ এই মুহূর্তে আমার সঠিক জানা নেই আপনি জানতে চাইলে কোন অভিজ্ঞ হুজুরের কাছে জিঙ্গেস করুন।
জ দিয়ে সাহাবীদের নাম অর্থসহ
জাফর ইবনে আবি তালিব
জাবান আল কুর্দি
জাবির ইবনে আতিক
জাবির ইবনে আবদুল্লাহ
জারির ইবনে আবদুল্লাহ আল বাজালী
জায়েদ ইবনুল খাত্তাব
জুবাইর ইবনে মুতইম
জিবর ইবনে উতাইক
জুলাইবিব
জয়নব বিনতে মুহাম্মাদ
জয়নব বিনতে জাহশ
জয়নব বিনতে আলী
জামিলা বিনতে সাবিত
জুবাইর ইবনুল আওয়াম
জুমানাহ্ বিনতে আবু তালিব
ফ দিয়ে সাহাবীদের নাম অর্থসহ
ফাতিমা
ফাদল ইবনে আব্বাস
ফুযালা ইবনে উবাইদ
ফাইরুজ আল দাইলামি
ফাতিমা বিনতে খাত্তাব
৬. হযরত ফারওয়াহ বিনতে আমর ( রাঃ)
ব দিয়ে পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ
বশির ইবনে শা'আদ
বাহহাস ইবনে সালাবা
বিলাল ইবনে রাবাহ
বুদাইল ইবনে ওয়ারকা
বুরাইদাহ ইবনুল হুসাইব
বুজাইর ইবনে যুহাইর
য দিয়ে পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ
যায়িদ ইবনে সাআনা
যায়িদ ইবনে হারিসা
যায়েদ ইবনে আমর
যিয়াদ ইবনে আস সাকান
যুবাইর ইবনুল আওয়াম
যুনাইরাহ আল-রুমাইয়া
যায়েদ ইবনে হারেসা
যায়েদ ইবনে আরকাম
যয়নব বিনতে খুজায়মা
শ সাহাবীদের নাম অর্থসহ ছেলেদের
শাদাদ ইবনে আউস
শাম্মাস ইবনে উসমান
শিফা বিনতে আবদুল্লাহ
শুকরান সালেহ
শুজা ইবনে ওয়াহাব
শুরাহবিল ইবনে হাসানা
স দিয়ে সাহাবীদের নাম অর্থসহ
১। সাবিত ইবনে কায়েস সাহাবীর নামের অর্থ দুরন্ত
২। সুহাইল ইবনে আমর সাহাবীর নামের অর্থ উজ্জ্বল তারকাবিশেষ
৩। সালিম মাওলা আবু হুজাইফা সাহাবীর অর্থ নামের নবীর একজন সহচর
৪। সরাবিয়া সাহাবীর নামের অর্থ উপযুক্ত, সক্রিয়, মনোযোগী, গুরুতর, আনন্দদায়ক
৫। সালামা আবু হাশিম সাহাবীর নামের অর্থ চূর্ণকারী, অনিষ্টের সাহসী ধ্বংসকারী
৬। সুহাইব ইবনে সিনান আর রুমি সাহাবীর নামের অর্থ সৌন্দর্য, মাধুর্য, রত্ন
৭। সালমান ইবনে রাবিয়া সাহাবীর নামের অর্থ উপযুক্ত, সক্রিয়, মনোযোগী, গুরুতর, আনন্দদায়ক
৮। সালামা ইবনুল আকওয়া সাহাবীর নামের অর্থ সবচেয়ে শক্তিশালী
৯। সাঈদ ইবনে আমির আল জুমাহি সাহাবীর অর্থ নামের নেতা, অগ্রনী, দলপতি
১০। সাদ ইবনে রাবি সাহাবীর নামের অর্থ বর্ণনাকারী ও উদ্ধৃতকারী
১১। সাহল ইবনে সাদ সাহাবীর নামের অর্থ সৌভাগ্য, ভাগ্যবান
১২। সামুরা ইবনে জুন্দুর সাহাবীর নামের অর্থ বন্ধুত্বপূর্ণ, গুরুতর, সক্রিয়, অস্থির
১৩। সাদ ইবনে মুয়াজ সাহাবীর নামের অর্থ অত্যন্ত মনোযোগী
১৪। সালামা ইবনে হিশাম সাহাবীর নামের অর্থ মহৎ, করুণাময়, সম্মানিত
১৫। সাওবান ইবনে নাজদাহ সাহাবীর নামের অর্থ সুভাষ, সুস্বাস্থ্য, স্বাস্থবান
১৬। সাহল ইবনে হানিফ সাহাবীর নামের অর্থ ধর্মপ্রাণ বিশ্বাসী, ধর্মপ্রাণ মুসলমান
১৭। সায়িব ইবনে খাল্লাদ সাহাবীর নামের অর্থ সৃষ্টিকর্তার অনুগত হয়ে ফিরে আসা
১৮। সাফওয়ান ইবনে উমাইয়া সাহাবীর নামের অর্থ শুদ্ধ, পরিষ্কার, উজ্জ্বল
১৯। সাদ ইবনে উবাদা সাহাবীর নামের অর্থ সৃষ্টিকর্তার একনিষ্ঠ উপাসনাকারী
২০। সাঈদ ইবনে যায়িদ সাহাবীর নামের অর্থ ভাগ্যবান, ধৈর্য
২১। সুরাকা ইবনে মালিক সাহাবীর নামের অর্থ প্রভু, কর্তা, অধিকারী, স্বত্বাধিকারী
ম দিয়ে সাহাবীদের নাম - ম দিয়ে সাহাবীদের নাম অর্থসহ
১। মুনজির ইবনে মুহাম্মাদ আল আনসারী
২। মিহজান ইবনুল আদরা
৩। মাআন ইবনে আদি
৪। মায়ায ইবনে আফরা
৫। মাহজা ইবনে সালেহ
৬। মুজায্যার ইবনে যিয়াদ
৭। মারওয়ান ইবনুল হাকাম
৮। মায়মুনা বিনতে আল-হারিস
৯। মাজাশি ইবনে মাসউদ
১০। মারসাদ ইবনে আবু মারসাদ আলগানাবি
১১। মাসলামা ইবনে মুখাল্লাদ
১২। মুয়াইকিব ইবনে আবু ফাতিমা
১৩। মিকদাদ ইবনে আমর
১৪। মিসতাহ ইবনে উসাসা
১৫। মালিক ইবনে নুয়ায়রাহ
১৬। মুয়াজ ইবনে জাবাল
১৭। মুসআব ইবনে উমাইর
১৮। মুহাম্মাদ ইবনে আবি বকর
১৯। মিহরায ইবনে নাদলা
২০। মুগীরা ইবনে শুবা
২১। মালিক ইবনে হুয়াইরিস
২২। মালিক ইবনে আনাস
২৩। মাজমা ইবনে জারিয়া
২৪। মুহাম্মদ ইবনে মাসলামা
২৫। মুবাশির ইবনে আবদুল মুনযির
২৬। মুগীরা ইবনে নাওফাল
২৭। মুহাইয়াসা ইবনে মাসউদ
২৮। মিকদাদ ইবনে আসওয়াদ
২৯। মারিয়া আল-কিবতিয়া
৩০। মুনযির ইবনে আমর
ন দিয়ে সাহাবীদের নামের তালিকা - ন দিয়ে পুরুষ সাহাবীদের নাম অর্থসহ
নাওফিল ইবনে হারিস
নুমান ইবনে আজলান
নুসাইবা বিনতে কাব
নুয়াইম ইবনে আবদুল্লাহ
নুয়াইমান ইবনুল হারিস
নুমান ইবনে বশির
নুমান ইবনে মুকাররিন
নুয়াইম ইবনে মাসুদ
হ দিয়ে সাহাবীদের নাম অর্থসহ
হালিমা বিনতে আবি যুয়ায়েব (হালিমা সাদিয়া)
হাকিম ইবনে হিযাম
হাজ্জাজ ইবনে ইলাত
হাতিব ইবনে আমর
হাতিব ইবনে আবি বালতায়া
হাবিব ইবনে মাসলামা
হারিস ইবনে হিশাম
হামজা ইবনে আবদুল মুত্তালিব
হামনা বিনতে জাহাশ
হাসান ইবনে আলী
হানজালা ইবনে আবি আমির
হাসসান ইবনে সাবিত
হিন্দ বিনতে উতবা
হিলাল ইবনে উমাইয়া
হিশাম ইবনুল আস[৫]
হুজুর ইবনে আদি
হুবায়রাহ ইবনে সাবাল
হুমায়দাহ আল-বারিকী
হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান
হুজায়ফা বিন মিহসান
হুসাইল ইবনে জাবির
হোসাইন ইবনে আলী
প্রসিদ্ধ সাহাবীদের নামের তালিকা
- হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ)
- হযরত ওমর বিন খাত্তাব (রাঃ)
- হযরত ওসমান বিন আফফান (রাঃ)
- হযরত হারিজ বিন কায়েস (রাঃ)
- হযরত হারিশ বিন নোমান (রাঃ)
- হযরত হাতির বিন আবুদ বুলতা (রাঃ)
- হযরত সাদ বিন উবাদা (রাঃ)
- হযরত সাদ বিন মাআজ (রাঃ)
- হযরত সাইদ বিন জায়েদ (রাঃ)
- হযরত আবি ওবায়দাতা (রাঃ)
- হযরত বিনুল যাররাহ (রাঃ)
- হযরত বিলাল বিন রিবাহ (রাঃ)
- হযরত আম্মার বিন ইয়াসির (রাঃ)
- হযরত খাব্বাব বিন আরাত (রাঃ)
- হযরত আবু জ্বর গাফফারী (রাঃ)
- হযরত আলী বিন আবি তালিব (রাঃ)
- হযরত তালহা বিন ওবায়দুল্লাহ (রাঃ)
- হযরত জুবায়ের বিন আউয়াম (রাঃ)
- হযরত রহমান বিন আওফ (রাঃ)
- হযরত ওসমান বিন মজুন (রাঃ)
- হযরত আব্দুল্লাহ বিন হুজাইফা (রাঃ)
- হযরত জাফার বিন আবু তালিব (রাঃ)
- হযরত আব্দুল্লাহ বিন জাহাশ (রাঃ)
- হযরত সালমা বিন তাকওয়া (রাঃ)
- হযরত আমার বিন মাআদিকারাব (রাঃ)
- হযরত মিকদাদ বিন আসওয়াদ (রাঃ)
- হযরত আনাস বিন মালিক (রাঃ)
- হযরত কাতাদা বিন নুমান (রাঃ)
- হযরত মাআজ বিন জাবাল (রাঃ)
- হযরত মাআজ বিন আফরা (রাঃ)
- হযরত সালমান ফারসি (রাঃ)
- হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ)
- হযরত উরওয়া বিন মাসুদ (রাঃ)
- হযরত তোফায়েল বিন ওমর দাউসি (রাঃ)
- হযরত জিয়াদ বিন হারিদ (রাঃ)
- হযরত তালহা বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)
- হযরত মাআজ বিন আমোর (রাঃ)
- হযরত আনাস বিন মাআজ (রাঃ)
- হযরত সুলাইম বিন কায়েস (রাঃ)
- হযরত আব্দুল্লাহ বিন রাও আহা (রাঃ)
- হযরত আব্দুল্লাহ বিন আমীর (রাঃ)
- হযরত উবাদা বিন সামিত (রাঃ)
- হযরত হামজা বিন আব্দুল মুত্তালিব (রাঃ)
- হযরত আব্বাস বিন আব্দুল মুত্তালিব (রাঃ)
- হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রাঃ)
- হযরত আব্দুল্লাহ বিন ওমর (রাঃ)
- হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসুদ (রাঃ)
কোরআনে বর্ণিত সাহাবীর নাম
ইসলামের ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ নাম হজরত জায়েদ বিন হারিসা (রা.)। তিনিই একমাত্র সাহাবি, যার নাম পবিত্র কোরআনে উল্লেখ রয়েছে। সর্বপ্রথম ইসলাম গ্রহণকারীদের মধ্যেও জায়েদ (রা.)- এর নাম অন্যতম।
শেষ কথাঃ পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ
ইসলাম ধর্মে পুরুষ সাহাবীদের অনেক মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও মহিলা সাহাবীদেরও বিশেষ সম্মান দেওয়া হয়েছে। সম্মানিত পাঠকবৃন্দ, আজকে আমি আপনাদের সাথে পুরুষ সাহাবী কি, পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ বিস্তারিত আলোচনা করেছি। যদি এই পোস্টটি আপনার কাছে তথ্যবহুল মনে হয় তবে আপনার পরিচিতদের জানাতে পারেন। সবাই ভালো থাকবেন,সুস্থ্য থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।