ইউটিউব চ্যানেল খুলে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়: আপনি যদি ঘরে বসে অনলাইনে অর্থ উপার্জনের একটি সহজ উপায় খুঁজে থাকেন। তাহলে একটি YouTube চ্যানেল থেকে কীভাবে অর্থ উপার্জন করা যায় তা আপনার জন্য উপকারী হতে পারে। দেশে এবং বিদেশে হাজার হাজার ইউটিউবার রয়েছে, যারা তাদের ইউটিউব চ্যানেল থেকে এত পরিমাণ অর্থ উপার্জন করছেন যে তাদের অন্য কোনও কাজ বা চাকরি করার দরকার নেই।
অনেকেই ইউটিউব থেকে প্রতিমাসে লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। আমরা আমাদের আজকের ভিডিওতে আপনাদের জানাতে চলেছি ইউটিউব চ্যানেল খুলে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়। আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল খুলে থাকেন ইনকাম করতে চান, তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলে আপনাদের জানাবো ইউটিউব চ্যানেল খুলে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়।
(toc) #title=(এক নজরে সম্পূর্ণ লেখা পড়ুন)
ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি
১. একটি ভিডিও তৈরি করার আগে, প্রথমে ঠিক করুন কোন ধরনের দর্শকদের কাছে আপনি আপনার ভিডিওটি পৌঁছাতে চান। এরপরে আপনাকে সেই ধরনের দর্শকদের জন্য ভিডিও তৈরি করতে হবে এবং দর্শকদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে। ভিডিও তৈরি করার আগে উপযুক্ত বিষয় নির্বাচন করুন। শুধুমাত্র সেই বিষয়ে ভিডিও তৈরি করুন। এর মাধ্যমে আপনার সাথে দর্শকদের যোগাযোগ সহজতর হবে।
২. একটি ভালো ক্যামেরা, লাইটিং, মাইক্রোফোন আপনার ভিডিওকে আরও প্রফেশনাল লুক দিতে পারে। নিয়মিত ভিডিও পোস্ট করুন। প্রতিটি ভিডিওর সাথে কীওয়ার্ড থাকতে হবে। আপনার ভিডিও থেকে সোশ্যাল মিডিয়া এবং আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইটে ট্রাফিক নিতে হবে।
৩. ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে চ্যানেলটির কমপক্ষে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে। ইউটিউব আপনাকে প্রতি সাবস্ক্রাইবার এর জন্য টাকা প্রদান করবে না। কিন্তু যত বেশি সাবস্ক্রাইবার থাকবে আপনার অর্থ উপার্জনের সম্ভাবনা তত বেশি হবে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাথে প্রচারনামূলক কাজ করতে চান তবে আপনার চ্যানেলে যত বেশি সাবস্ক্রাইবার থাকবে আপনি তত বেশি উপার্জন করতে পারবেন।
৪. শুধুমাত্র এক হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকলেই আপনি ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন না, টাকা ইনকাম করতে হলে আপনার ভিডিওতে বারো মাসে চার হাজার ঘন্টা ভিউ থাকতে হবে। আপনি যত বেশি ভিউ পাবেন, আপনার উপার্জনের সম্ভাবনা তত বেশি হবে। যদি কেউ আপনার ভিডিওর উপরে দেখানো লিঙ্কে ক্লিক করে এবং সম্পূর্ণ বিজ্ঞাপনটি দেখে তবেই আপনি YouTube থেকে আয় করবেন।
৫. তবে শুধুমাত্র YouTube-এ বিজ্ঞাপন দেখিয়ে টাকা ইনকাম করা প্রথমে কঠিন হতে পারে। এ কারণে আপনি আপনার চ্যানেলের ভিডিওগুলিতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে YouTube partner program এ যোগদান করতে পারেন। ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম প্রতিটি ভিডিও থেকে আয়ের একটি অংশ কনটেন্ট এর সাথে ভাগ করে।
৬. YouTube স্টুডিও থেকে, আপনি মনিটাইজেশন বিভাগে যেতে পারেন এবং চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য সিলেক্ট করতে পারেন। এখানে আপনি ড্যাশবোর্ডে মাসিক আয় দেখতে পাবেন।
৭. একবার youtube প্ল্যাটফর্ম থেকে উপার্জন শুরু করলে আপনি YouTube প্রিমিয়ামের জন্য সাইন আপ করতে পারেন। এই ফিচার এর মাধ্যমে আপনার সাবস্ক্রাইবার চাইলে অতিরিক্ত অর্থ প্রদান করে বিজ্ঞাপন ছাড়াই আপনার চ্যানেলের ভিডিও দেখতে পারবে। ইউটিউব প্রিমিয়াম সাবস্ক্রাইবারদের থেকে আয়ের দ্বিতীয় উপায় হিসেবে কাজ করবে।
৮. বিজ্ঞাপন ছাড়াও উপার্জনের অন্যান্য উপায় রয়েছে। যেমন মার্চেন্ডাইস। আপনি টি-শার্ট, কফি মগ, ব্যাগ সহ আপনার নিজস্ব মার্চেন্ডাইস বিক্রি করে YouTube থেকে আয় করতে পারেন। প্রতিটি ভিডিওর নিচে মার্চেন্ডাইজ সেলফ রাখতে পারবেন।
৯. ফ্যান ফান্ডিং করতে পারেন।
১০. আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনার আয় বাড়াতে পারেন। তবে আপনি যদি কোন ব্র্যান্ডের সাথে যুক্ত হন তবে ভিডিওতে জানিয়ে দিন।
১১. ভিডিও লাইসেন্সিং করতে পারেন।ধরুন আপনার ভিডিও ভাইরাল হলো, বিভিন্ন মিডিয়া আপনাকে সেই ভিডিও স্ট্রিম করার জন্য অতিরিক্ত অর্থ প্রদান করবে। এটিকেই ভিডিও লাইসেন্সিং বলে।
১২. চ্যানেল মেম্বারশিপ করতে পারেন। চ্যানেলের সদস্য হলে দর্শকরা অতিরিক্ত কন্টেন্ট পাবেন। এভাবে আপনার আয় বাড়বে। এছাড়াও, আপনি চ্যাট পেমেন্টের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে ভাল আয় করতে পারেন। যেমন লাইভ এর মাধ্যমে আপনি দর্শকদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন।
আরো পড়ুন: ইসলামিক ইউটিউব চ্যানেল নাম
ইউটিউব চ্যানেল খুলে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়
YouTube থেকে অর্থ উপার্জনের একমাত্র উপায় হল "আপনার YouTube অ্যাকাউন্ট বা চ্যানেল খুলে সেখানে ভিডিও আপলোড করা"। হ্যাঁ আপনি ঠিক শুনেছেন। আপনি নিজের YouTube চ্যানেল তৈরি করতে পারেন এবং এতে ভিডিও আপলোড করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়টি খুব সহজ মনে হলেও আসলে একটি চ্যানেল শুরু করা থেকে অর্থ উপার্জন করার জন্য আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।
ইউটিউবের "মনিটাইজেশন" নামে একটি আয়ের মডেল রয়েছে। এবং মনিটাইজেশন প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পরে, যে কেউ তার আপলোড করা ভিডিওগুলি থেকেও উপার্জন করতে পারবে।
মনিটাইজেশন প্রক্রিয়া শুরু করার পরে, আপনার আপলোড করা ভিডিও YouTube এবং Google Adsense থেকে কিছু বিজ্ঞাপন দেখাবে। এই বিজ্ঞাপনটি ভিডিও শুরু হওয়ার আগে দেখানো হয়। তাছাড়া, ভিডিওর মাঝে মাঝে ও বিজ্ঞাপন দেখানো হয়।
মানুষ যতবার আপনার ভিডিও দেখবে, যতবার বিজ্ঞাপন দেখানো হবে ততবার আপনার Google Adsense অ্যাকাউন্টে জমা হবে। এবং, আপনি আপনার ইউটিউব ভিডিও থেকে উপার্জিত অর্থ Google Adsense থেকে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে তুলতে পারেন।
আরো পড়ুন: ইউটিউব কে আবিষ্কার করেছে - ইউটিউব কে আবিষ্কার করেন
YouTube থেকে টাকা আয় করার পদ্ধতি জানুন স্টেপ বাই স্টেপ
১. ইউটিউবে আপনার নিজের একটি চ্যানেল তৈরি করুন
আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল থেকে করতে চান তাহলে প্রথমেই আপনাকে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে একটি চ্যানেল তৈরি করার পরে, আপনি আপনার পছন্দ মতো ভিডিও তৈরি করে আপলোড করতে পারেন।
ধাপ ১: আপনার নিজের চ্যানেল তৈরি করতে, আপনাকে প্রথমে "ইউটিউব ওয়েবসাইট" এ যেতে হবে। ওয়েবসাইট ভিসিট করে, আপনাকে প্রথমে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টের ডিটেলস দিয়ে (আইডি এবং পাসওয়ার্ড) ইউটিউবে লগইন করতে হবে। আপনার যদি জিমেইল অ্যাকাউন্ট না থাকে তাহলে আপনাকে প্রথমে জিমেইল একাউন্ট তৈরি করতে হবে।
ধাপ ২: ইউটিউবে যান এবং সেই জিমেইল দিয়ে সাইন ইন করুন। তারপরে আপনি উপরের বাম কোণে আপনার অ্যাকাউন্টের ছবি দেখতে পাবেন, আপনার চ্যানেলে ক্লিক করুন এবং আপনার পছন্দের নাম দিয়ে YouTube চ্যানেল খুলুন।
২. আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করুন
এটি শুধুমাত্র একটি চ্যানেল তৈরি করার পরেই আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন এটা সম্পূর্ণ ভুল, ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে হলে আপনাকে অনেক কিছু করতে হবে। এবং, সেই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি হল "আপনার চ্যানেলে আকর্ষণীয় ভিডিও তৈরি করা এবং আপলোড করা"।
আমি আগেই বলেছি, আপনার ইউটিউবে আপলোড করা ভিডিওগুলিতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে গুগল অ্যাডসেন্স দিয়ে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
৩. ইউটিউবে মনিটাইজেশন চালু করুন
নিজের ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে নিয়মিত ভালো ভালো ভিডিও আপলোড করার পর আপনার চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার ও ভিউ বাড়বে। যখন আপনি আপনার চ্যানেলে ১০০০ বা তার বেশি সাবস্ক্রাইবার পাবেন তখন আপনি YouTube মনিটাইজেশন এর জন্য আবেদন করবেন।
মনিটাইজেশন চালু হওয়ার পর আপনার ইউটিউব ভিডিওতে গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখানো হবে। এবং, এভাবেই আপনি অর্থ উপার্জন শুরু করতে পারেন।
আপনার চ্যানেল মনিটাইজেশন শুরু করার জন্য আপনাকে কয়েকটি বিষয় মনে রাখতে হবে। সেই বিষয়গুলো হল, আপনার YouTube চ্যানেলের মোট ১০০০সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে। আপনার সমস্ত ভিডিওর মোট ৪০০০ ঘন্টা ভিউ থাকতে হবে।
আরো পড়ুন: ইউটিউব কেন অনলাইনে আয় করার সহজ উপায়?
ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার পর সেগুলো কিভাবে তোলা যায়?
আমি আগেই বলেছি, ইউটিউব মনিটাইজেশন চালু করার সময় আপনাকে গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এই Google Adsense থেকে, আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখানো হবে এবং আপনি অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
এখন আপনি অ্যাডসেন্স বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে যে অর্থ উপার্জন করবেন তা আপনার তৈরি করা গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টে জমা হবে। এবং, যখন আপনার AdSense এ ১০০ ডলার জমা হবে। তখন ১০০ ডলার আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে AdSense নিজেই স্থানান্তরিত করবে। তারপর ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে।
কিন্তু অ্যাডসেন্স থেকে টাকা পেতে হলে আপনাকে প্রথমে গুগল অ্যাডসেন্স পেমেন্ট অপশনে যেতে হবে এবং আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের ডিটেলস সম্পাদনা ভালোভাবে দিতে হবে।
মনে রাখবেন, আপনি যদি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের ডিটেলস ভুল দেন, তাহলে আপনার টাকা কখনই আপনার ব্যাংকে পৌঁছাবে না। তাই অ্যাকাউন্ট ডিটেলস দেওয়ার সময় সাবধানতা অবলম্বন করুন।
আরো পড়ুন: ২০২৪ সালের সেরা ২০টি দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম apps
ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়
ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা আয় করা যায়? এটা কখনই নিশ্চিত করে বলা যাবে না। আপনি কত টাকা আয় করতে পারবেন তা নির্ভর করে আপনার চ্যানেলের ভিডিওর ধরন, ভিডিও ভিউ, মনিটাইজেশন পদ্ধতি ইত্যাদির উপর। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিউ বেশি হলে আপনি বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। youtube থেকে আপনি কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন সেটি নির্ভর করবে আপনার পরিশ্রমের উপর।
আপনি যদি আপনার চ্যানেলে সঠিকভাবে সময় দেন এবং সঠিক নিয়ম ফলো করেন। এবং ভালো ইউজফুল কন্টিনেন্ট বানান তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্রতিমাসে খুব ভালো এমাউন্ট এর অর্থ আয় করতে পারেন।
১ মিলিয়ন ভিউ কত টাকা
যদি একজন YouTuber AdSense ব্যবহার করে, তাহলে ভিউ থেকে অর্জিত অর্থের পরিমাণ নির্ভর করবে জিওগ্রাফি এবং GDP-এর উপর। যদি ভিউ কম জিডিপি এর একটি দেশ থেকে আসে, তাহলে আপনি কম টাকা পাবেন। যদি আপনার দর্শক ইউরোপীয় বা আমেরিকান হয় তাহলে আপনি অনেক বেশি আয় করতে পারেন।
উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশ বা ভারতে আপনি প্রতি ১ মিলিয়ন ভিউ ত্থেকে প্রায় ১০০ থেকে ২০০ ডলার আয় করতে পারবেন। কিন্তু যদি একই পরিমাণ ভিউ ইউরোপ/আমেরিকা থেকে হয়, তাহলে আপনি দেড় থেকে দুই হাজার ডলার আয় করতে পারেন।
এখন যদি সেই ভিডিওটি কোনো কোম্পানি স্পন্সর করে। তাহলে আপনি তা থেকেও কিছু অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এটি দেশ/জিডিপির উপরও নির্ভর করবে। তা ছাড়া আপনি যদি একজন ইউটিউবার মার্চেন্ট হন, সেখান থেকে আয় করতে পারেন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করলেও ভালো আয় সম্ভব।
একজন ইউটিউবার কত আয় করেন তা সঠিকভাবে বলা সম্ভব নয়। কিন্তু একটি ন্যূনতম আয় অনুমান করা যেতে পারে।
আরো পড়ুন: বর্তমানে সেরা ২৫টি ইউনিক বিজনেস আইডিয়া ২০২৪
বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্নের উত্তর - FAQ
১। এক হাজার ভিউ এর জন্য কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব?
প্রতি এক হাজার ভিউয়ের জন্য এক ডলার থেকে ২৫ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব।
২। youtube শর্টস এ প্রতি ১০০০ ভিউ এর জন্য কত টাকা ইনকাম করা যায়?
ইউটিউব শর্টস প্রতি ১ হাজার ভিউ-তে আপনি ৩ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।
৩। ইউটিউব থেকে মনিটাইজেশন পাওয়ার শর্ত কি?
youtube থেকে মনিটাইজেশন পেতে হলে প্রথমে আপনার চ্যানেলে এক হাজার সাবস্ক্রাইবার হতে হবে এবং আপনার ভিডিওতে চার হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে।
লেখকের শেষ কথা
আপনি যদি ঘরে বসে ইউটিউব চ্যানেল খুলে অর্থ উপার্জন করতে চান। তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি মনযোগ সহকারে পড়ুন। আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলে ইউটিউব চ্যানেল খুলে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমাদের আর্টিকেল কি স্টেপ বাই স্টেপ ফলো করলে আপনি একজন সফল ইউটিউবার হতে পারবেন। আশা করি আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা উপকৃত হবেন।
আর্টিকেল সম্পর্কিত তথ্য জানতে কমেন্ট করুন। আপনার প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।