স্মার্ট বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ রচনা: ১৫০০ শব্দের স্মার্ট বাংলাদেশ রচনা

ভূমিকা: বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিলো “সোনার বাংলা“। স্বাধীনতার পর দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে আজ আমরা “স্মার্ট বাংলাদেশ” গঠনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ডিজিটাল টেকনোলোজির উদ্ভাবনের পথ ধরে আসা চতুর্থ শিল্পবিপ্লব বিজয়ে বর্তমানে বাংলাদেশ অদম্য গতিতে এগিয়ে চলছে। বর্তমান সরকারের প্রতিশ্রুতি ছিলো “ডিজিটাল বাংলাদেশ” গড়ে তোলা, তারই বাস্তবায়ন অনেকটা সম্পন্ন হয়েছে।

স্মার্ট বাংলাদেশ রচনা

ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করার পরে সরকারের নতুন লক্ষ্য হল “স্মার্ট বাংলাদেশ”। স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল প্রযুক্তি নির্ভর নয়, বরং এটি জ্ঞান, উদ্ভাবন এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা একটি সমাজ। অর্থাৎ ভবিষ্যৎ স্মার্ট বাংলাদেশ হবে জ্ঞানভিত্তিক, সাশ্রয়ী, টেকসই ও বুদ্ধিদীপ্ত এবং উদ্ভাবনী। অর্থাৎ সব কাজই হবে স্মার্ট ভাবে।

(toc) #title=(এক নজরে সম্পূর্ণ লেখা পড়ুন)

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ এর ঘোষণা

বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ১২ ডিসেম্বর ২০২২ সালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস ২০২২ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে সর্বপ্রথম ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’’ গড়ার প্রত্যয়ন ব্যক্ত করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আগামী ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলব এবং বাংলাদেশ হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ’। তখন থেকেই বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের কাছে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ একটি প্রত্যয়, একটি স্বপ্নে পরিণত হয়।

আরো পড়ুনঃ অদম্য অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ রচনা

স্মার্ট বাংলাদেশ কি?

স্মার্ট বাংলাদেশ হল বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রতিশ্রুতি এবং স্লোগান যা ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর করার পরিকল্পনা। স্মার্ট বাংলাদেশ বলতে মূলত বোঝায় প্রযুক্তি নির্ভর জীবন ব্যবস্থা, যেখানে সকল ধরনের নাগরিক সেবা থেকে শুরু করে সবকিছুই স্মার্টলি হবে। যেখানে ভোগান্তি ছাড়াই প্রত্যেক নাগরিক পাবেন অধিকারের নিশ্চয়তা ও কর্তব্য পালনের সুবর্ণ এক সুযোগ।

স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের পরিকল্পনা শতাব্দীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং দূর দৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্ত, কারণ উন্নত বিশ্বের দেশগুলো ইতিমধ্যে স্মার্ট দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য পূরণে অত্যাধুনিক মানের টেকনোলোজি ব্যবহারের কোনও বিকল্প নেই।

স্মার্ট বাংলাদেশের মূল লক্ষ্য হল, আগামী দিনে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ইন্টারনেট অব থিংস, মেশিন লার্নিং, ন্যানো টেকনোলজি, রোবটিকস, থ্রিডি প্রিন্টিং, ব্লকচেইন এর মতো আধুনিক এবং নতুন নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করার মাধ্যমে শিক্ষা, যোগাযোগ, কৃষি, জ্বালানি, স্বাস্থ্য সেবা, অবকাঠামো, বাণিজ্য, আর্থিক লেনদেন, পরিবেশ, শক্তি ও সম্পদ, বাণিজ্য, ইন্টারপ্রেনারশিপ, সাপ্লাই চেইন, সিকিউরিটি, কমিউনিটি সহ বিভিন্ন খাত অধিকতর দক্ষতার সাথে পরিচালনা করা হবে। দৈনন্দিন জীবনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল ব্যবস্থার প্রচলন করা হবে।

স্মার্ট বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট

বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের তালিকায় তুলে ধরার জন্য যে লক্ষ্য নিয়ে বাংলাদেশ সরকার কাজ করে যাচ্ছে, সেই বাংলাদেশই হবে আগামীর ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’। আর উক্ত বিষয়কে সামনে রেখে চারটি ভিত্তি ধরে সরকার কাজ যাচ্ছে। আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশের তালিকায় নিজেদের নাম তুলে ধরবে ইনশাআল্লাহ।

স্মার্ট বাংলাদেশের মূল স্তম্ভগুলো হলো:

সারাবিশ্বের অনেক উন্নত দেশ আছে যারা তাদের দেশকে স্মার্ট করে তোলার কারণগুলো চিহ্নিত করেছে ৫টি স্তম্ভের উপর ভিত্তি করে যথাঃ স্মার্ট গভর্নমেন্ট, স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইনভায়রনমেন্ট, স্মার্ট মবিলিটি এবং স্মার্ট লিভিং। তবে হ্যাঁ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার ভিত্তি হল ৪টি। এগুলো হলঃ

  • স্মার্ট সিটিজেন: সকল নাগরিক প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ ও জ্ঞানবান হবে।
  • স্মার্ট গভর্নমেন্ট: সরকারি সেবাগুলো ডিজিটাল ও স্বচ্ছ হবে।
  • স্মার্ট ইকোনমি: অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পাবে।
  • স্মার্ট সোসাইটি: সমাজের সকল স্তরে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিত করা হবে।

স্মার্ট বাংলাদেশ নিয়ে সুধীজনের কিছু কথা

স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরিতে মাইন্ডসেট পরিবর্তন করার আহ্বান জানিয়েছেন আমাদের দেশের আলেম সমাজ এবং বিভিন্ন ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলি। বিজ্ঞ আলেম সমাজ তাদের বক্তব্যে বলেছে, “আমরা টেকনোলোজি বান্ধব, প্রযুক্তি ব্যবহারে অভ্যস্ত ও প্রযুক্তি তৈরিতে দক্ষ জনবল তৈরি করতে চাই। যাদের কে মানবিক এবং সৃজনশীল হতে হবে”। হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার এবং মানব সমাজকে এক সঙ্গে কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন বিভিন্ন মুসলিম উদ্যোক্তারা।

স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য

  • জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি গড়ে তোলা
  • সকলের জন্য উন্নত জীবনযাত্রার মান নিশ্চিত করা
  • টেকসই উন্নয়ন অর্জন করা
  • ডিজিটাল বাংলাদেশের ভিত্তি স্থাপন করা
  • সকল নাগরিকের জন্য ইন্টারনেট সংযোগ নিশ্চিত করা
  • সকল স্তরে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ প্রশাসন প্রতিষ্ঠা করা
  • সরকারি সেবাগুলিকে ডিজিটাল করা
  • নতুন নতুন ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ সৃষ্টি করা
  • দক্ষ জনসম্পদ/জনগোষ্ঠী তৈরি করা
  • সকলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা
  • দারিদ্র্য দূর করা
  • পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা

স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের পদক্ষেপ

  1. ডিজিটাল বাংলাদেশের বাস্তবায়ন
  2. বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ফোরাম” গঠন
  3. স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্স” গঠন
  4. স্মার্ট বাংলাদেশ: ২০৪১” পরিকল্পনা প্রণয়ন
  5. বিভিন্ন খাতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি
  6. দক্ষ জনসম্পদ তৈরির জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান
  7. গবেষণা ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগ বৃদ্ধি
  8. পরিবেশ রক্ষার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ

স্মার্ট টেকনোলোজি

২০২১ সালে আমাদের দেশে পরীক্ষামূলক ভাবে ৫জি সেবা চালু করেছে এবং ইতিমধ্যে ৫জি কানেক্টিভিটি সার্ভিস নিয়ে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা হয়েছে। স্মার্ট সিটি এবং স্মার্ট ভিলেজ তৈরিতে শিক্ষা ক্ষেত্রে, স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে এবং কৃষির উন্নয়নে আমাদেরকে ৫জি কানেক্টিভিটি সুবিধাকে ব্যবহার করতে হবে।

আরো পড়ুনঃ 

স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের সুবিধাগুলো হলো

  • জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে
  • দারিদ্র্য হ্রাস পাবে/দারিদ্র্য বিমোচন
  • অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি হবে
  • কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে
  • সরকারি সেবাগুলিতে সহজে প্রবেশাধিকার পাওয়া যাবে
  • দুর্নীতি হ্রাস পাবে
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নত হবে
  • পরিবেশ রক্ষা হবে/টেকসই পরিবেশ
  • আন্তর্জাতিক মঞ্চে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বৃদ্ধি

স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ বর্তমান সময়ের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বর্তমান সরকারের ঘোষিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়তে ডিজিটাল বৈষম্য দূর করে কানেকটিভিটি সুদৃঢ় করা, সাশ্রয়ী মূল্যে ডিভাইসের ব্যবস্থা এবং মোবাইল ইন্টারনেটের ব্যবহার বৃদ্ধি এবং ইন্টারনেটের মূল্য সকলের সাধ্যের মধ্যে আনতে হবে। জনসাধারনের স্কিল ডেভেলপমেন্ট, ডাটা কমিউনিকেশন ডেভেলপমেন্ট ক্যাপাসিটি বৃদ্ধি করতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে আইসিটি, তথ্য, টেলিকমসহ মিনিস্ট্রিগুলোকে স্টেকহোল্ডারদের সাথে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন, স্বাস্থ্য এবং শিক্ষার মতো বিভিন্ন চ্যালেঞ্জও রয়েছে। এছাড়াও নিম্নে উল্লেখ করা বিষয় গুলো স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের একটি বড় চ্যালেঞ্জ। 

  • অর্থের অভাব
  • দক্ষ জনসম্পদের অভাব
  • প্রযুক্তিগত অবকাঠামোর অভাব
  • দুর্নীতি
  • জনসচেতনতার অভাব

স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সকলের ভূমিকা

স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়ন একটি জাতীয় লক্ষ্য। এই লক্ষ্য অর্জনে সকলের অংশগ্রহণ অপরিহার্য।

সরকারের ভূমিকা:

  • স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন।
  • প্রযুক্তিগত অবকাঠামো উন্নয়নে বিনিয়োগ।
  • ডিজিটাল জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান।
  • স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি।

জনগণের ভূমিকা:

  • প্রযুক্তি ব্যবহারে আগ্রহী ও দক্ষ হওয়া।
  • সরকারি প্রদত্ত ডিজিটাল সেবা ব্যবহার করা।
  • স্মার্ট বাংলাদেশের নীতিমালা ও আইন মেনে চলা।
  • পরিবেশ রক্ষায় সচেতন থাকা।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা:

  • শিক্ষাক্রমে প্রযুক্তি শিক্ষার অন্তর্ভুক্তি।
  • শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ প্রদান।
  • স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করা।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা:

  • স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য অর্জনে সরকারকে সহায়তা করা।
  • প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করা।
  • কর্মীদের ডিজিটাল জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ প্রদান।

গণমাধ্যমের ভূমিকা:

  • স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি।
  • প্রযুক্তি ব্যবহারে জনগণকে উৎসাহিত করা।
  • স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রগতি সম্পর্কে সংবাদ প্রচার করা।

স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সকলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমরা একটি জ্ঞানভিত্তিক, সমৃদ্ধ ও টেকসই সমাজ গড়ে তুলতে পারব।

এখানে কিছু নির্দিষ্ট পদক্ষেপ রয়েছে যা সকলের নেওয়া উচিত:

  • প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন: সকলের উচিত মৌলিক ডিজিটাল জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করা। এজন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করা যেতে পারে।
  • সরকারি প্রদত্ত ডিজিটাল সেবা ব্যবহার: সরকার বিভিন্ন ডিজিটাল সেবা প্রদান করে যা জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে। সকলের উচিত এই সেবাগুলো ব্যবহার করা।
  • পরিবেশ রক্ষা: স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের জন্য পরিবেশ রক্ষা অপরিহার্য। সকলের উচিত পরিবেশ রক্ষায় সচেতন থাকা এবং পরিবেশবান্ধব পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া। সকলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমরা এই লক্ষ্য অর্জনে সফলতা অর্জন করতে পারি।

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমাদের করণীয়

  • স্মার্ট বাংলাদেশের ধারণা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা
  • ডিজিটাল জ্ঞান অর্জন করা
  • পরিবেশ রক্ষায় ভূমিকা রাখা
  • দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবাদী চেতনা বৃদ্ধি করা
  • স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সরকারের পাশে থাকা

উপসংহার

স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও টেকসই দেশ গড়ে তুলতে পারব। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া এবং সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমেই এটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব।

About sohansumona000@gmail.com

Check Also

সুপারক্রিট সিমেন্ট দাম ২০২৫

প্রিয় পাঠক আসসালামু আলাইকুম আশাকরি আপনারা সবাই অনেক অনেক ভালো আছেন। আজকের এই পোস্টটি থেকে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *